
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সুস্থভাবে বাঁচতে ও স্বাভাবিক কার্যক্রমে আমাদের শরীরে যে অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো অবদান রাখে, তার মধ্যে লিভার অতিগুরুত্বপূর্ণ। সুস্থ থাকতে লিভারের খেয়াল রাখতেই হবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই লিভার খারাপ হওয়ার কারণ হয় কিছু বদভ্যাস। জেনে নিন লিভার সুস্থ রাখার ১০টা সহজ নিয়ম।
ফ্যাটি লিভারের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। একই সঙ্গে লো ফ্যাট ফুড থেকেও সাবধান থাকতে হবে। কারণ, এসব খাবার থেকে ফ্যাট বাদ দেওয়া হয় ঠিকই, কিন্তু খাবারের স্বাদ ধরে রাখতে প্রচুর পরিমাণ চিনি যোগ করা হয়। এতে লিভারের সমস্যা আরও বেড়ে যায়।
স্ট্রেস থাকলে খাবেন না– বোর হলে, এনার্জি কম লাগলে কী করি আমরা? অনেকেই এই সময় খাবার খেয়ে মুড ঠিক করতে চান। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, লিভার সুস্থ রাখতে স্ট্রেসের সময় খাবার ছোঁবেন না। এ সময় হজম ঠিকমতো হয় না।
রসুন আমাদের লিভার থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়। ফলে লিভারে ক্ষতিকারক চর্বি জমা হয় না। রসুনে অনেক প্রাকৃতিক যৌগ থাকায় এটি শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজকেও বাড়িয়ে তোলে।
সাপ্লিমেন্ট– প্রোটিন বা ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার সময় সতর্ক থাকুন। এমন সাপ্লিমেন্ট বাছুন, যা লিভার ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স, ভিটামিন ‘সি’ লিভার পরিষ্কার রাখে। প্রোটিনের মধ্যে থাকা অ্যামাইনো এসিডও লিভার পরিষ্কার রাখার জন্য ভালো। ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
ওষুধ থেকে সাবধান– বেশি কিছু ওষুধ লিভারের ক্ষতি করে। এসব ওষুধ থেকে দূরে থাকুন। কিছু পেনকিলার, যেমন টাইলেনল বা কোলেস্টেরলের ওষুধ লিভারের প্রভূত ক্ষতি করে।
কফি– কফি খাওয়ার কিন্তু অনেক সুফল রয়েছে। গবেষণা জানাচ্ছে, নিয়মিত কফি খেলে লিভারের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অন্তত ১৪ শতাংশ কমে যায়।
টক্সিন– ত্বকে বিষক্রিয়া লিভারের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলে। ত্বকের মাধ্যমে বিষ রক্তে শোষিত হয়। তাই স্প্রে, টক্সিন থেকে দূরে থাকুন।
প্লান্ট প্রোটিন– লিভার সুস্থ রাখতে সবচেয়ে বেশি জরুরি সঠিক খাবার বাছা। অ্যানিম্যাল প্রোটিন থেকে লিভারের জন্য বেশি ভালো প্লান্ট প্রোটিন। ডাল, সবুজ শাকসবজি, বাদাম, ফাইবার খান।
হেলদি ফ্যাট– ফ্যাট শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তাই লিভার সুস্থ রাখতে ফ্যাট ডায়েট থেকে একেবারে বাদ দিয়ে দেবেন না। হেলদি ফ্যাট খান। অলিভ, ওয়ালনাট জাতীয় খাবারে হেলদি ফ্যাট থাকে।
বাতাবি লেবু ফ্যাটি লিভারের কারণে হওয়ার লিভারের ক্ষতি সারাতে সাহায্য করে। এতে থাকা উচ্চমাত্রায় ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীর থেকে সব বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়। ফলে কোষগুলোকে রক্ষা করে এবং লিভারের ক্ষতি হতে দেয় না।

সুস্থভাবে বাঁচতে ও স্বাভাবিক কার্যক্রমে আমাদের শরীরে যে অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো অবদান রাখে, তার মধ্যে লিভার অতিগুরুত্বপূর্ণ। সুস্থ থাকতে লিভারের খেয়াল রাখতেই হবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই লিভার খারাপ হওয়ার কারণ হয় কিছু বদভ্যাস। জেনে নিন লিভার সুস্থ রাখার ১০টা সহজ নিয়ম।
ফ্যাটি লিভারের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। একই সঙ্গে লো ফ্যাট ফুড থেকেও সাবধান থাকতে হবে। কারণ, এসব খাবার থেকে ফ্যাট বাদ দেওয়া হয় ঠিকই, কিন্তু খাবারের স্বাদ ধরে রাখতে প্রচুর পরিমাণ চিনি যোগ করা হয়। এতে লিভারের সমস্যা আরও বেড়ে যায়।
স্ট্রেস থাকলে খাবেন না– বোর হলে, এনার্জি কম লাগলে কী করি আমরা? অনেকেই এই সময় খাবার খেয়ে মুড ঠিক করতে চান। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, লিভার সুস্থ রাখতে স্ট্রেসের সময় খাবার ছোঁবেন না। এ সময় হজম ঠিকমতো হয় না।
রসুন আমাদের লিভার থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়। ফলে লিভারে ক্ষতিকারক চর্বি জমা হয় না। রসুনে অনেক প্রাকৃতিক যৌগ থাকায় এটি শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজকেও বাড়িয়ে তোলে।
সাপ্লিমেন্ট– প্রোটিন বা ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার সময় সতর্ক থাকুন। এমন সাপ্লিমেন্ট বাছুন, যা লিভার ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স, ভিটামিন ‘সি’ লিভার পরিষ্কার রাখে। প্রোটিনের মধ্যে থাকা অ্যামাইনো এসিডও লিভার পরিষ্কার রাখার জন্য ভালো। ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
ওষুধ থেকে সাবধান– বেশি কিছু ওষুধ লিভারের ক্ষতি করে। এসব ওষুধ থেকে দূরে থাকুন। কিছু পেনকিলার, যেমন টাইলেনল বা কোলেস্টেরলের ওষুধ লিভারের প্রভূত ক্ষতি করে।
কফি– কফি খাওয়ার কিন্তু অনেক সুফল রয়েছে। গবেষণা জানাচ্ছে, নিয়মিত কফি খেলে লিভারের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অন্তত ১৪ শতাংশ কমে যায়।
টক্সিন– ত্বকে বিষক্রিয়া লিভারের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলে। ত্বকের মাধ্যমে বিষ রক্তে শোষিত হয়। তাই স্প্রে, টক্সিন থেকে দূরে থাকুন।
প্লান্ট প্রোটিন– লিভার সুস্থ রাখতে সবচেয়ে বেশি জরুরি সঠিক খাবার বাছা। অ্যানিম্যাল প্রোটিন থেকে লিভারের জন্য বেশি ভালো প্লান্ট প্রোটিন। ডাল, সবুজ শাকসবজি, বাদাম, ফাইবার খান।
হেলদি ফ্যাট– ফ্যাট শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তাই লিভার সুস্থ রাখতে ফ্যাট ডায়েট থেকে একেবারে বাদ দিয়ে দেবেন না। হেলদি ফ্যাট খান। অলিভ, ওয়ালনাট জাতীয় খাবারে হেলদি ফ্যাট থাকে।
বাতাবি লেবু ফ্যাটি লিভারের কারণে হওয়ার লিভারের ক্ষতি সারাতে সাহায্য করে। এতে থাকা উচ্চমাত্রায় ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীর থেকে সব বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়। ফলে কোষগুলোকে রক্ষা করে এবং লিভারের ক্ষতি হতে দেয় না।

পরাশক্তিদের দ্বন্দ্বে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ ও প্রবাসী সরকার ছিল অটল। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ১২ ডিসেম্বর এক বেতার ভাষণে বলেন, ‘সপ্তম নৌ বহর আমাদের স্বাধীনতা আটকাতে পারবে না। প্রয়োজনে আমরা ১০০ বছর যুদ্ধ করব, তবু বিদেশিদের কাছে মাথা নত করব না।’
৩ দিন আগে
কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্যরা প্যারাট্রুপারদের পথ দেখিয়ে পুংলি ব্রিজের দিকে নিয়ে যায় এবং ব্রিজটি দখল করে নেয়। এর ফলে ময়মনসিংহ ও জামালপুর থেকে পিছু হটা পাকিস্তানি ৯৩ ব্রিগেডের সৈন্যরা ঢাকার দিকে যাওয়ার পথে আটকা পড়ে।
৫ দিন আগে
ঢাকার চারপাশের বৃত্ত বা ‘লুপ’ ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে পুরোপুরি সম্পন্ন হয়ে যায়। উত্তরে ময়মনসিংহ মুক্ত হওয়ার পর মিত্রবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকার দিকে ছুটছে, পূর্বে মেঘনা পাড় হয়ে নরসিংদীর দিকে অগ্রসর হচ্ছে বিশাল বহর, আর পশ্চিমে পদ্মার পাড়ে চলছে তুমুল প্রস্তুতি।
৫ দিন আগে
পাকিস্তানি জেনারেলরা তাদের তথাকথিত ‘ফোর্ট্রেস ডিফেন্স’ বা দুর্গ রক্ষা কৌশলের ওপর যে অন্ধ বিশ্বাস রেখেছিল, তা তখন অন্ধের মতোই তাদের হোঁচট খাওয়াচ্ছিল। একদিকে বিশ্বরাজনীতির দাবার বোর্ডে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের সপ্তম নৌ বহর পাঠানোর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে স্নায়ুযুদ্ধের উত্তাপ ছড়াচ্ছিল, অন্যদিকে বাংলার
৬ দিন আগে