প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন,তথ্য কমিশন দলীয় ক্যাডার দ্বারা পরিচালিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের তথ্য কমিশন ভবনে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবসের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ২০০৯ সালে যখন তথ্য অধিকার আইন প্রণীত হয়, তখন সেটাকে একটা অর্জন হিসেবেই গণ্য করা হচ্ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা গেল এ অর্জন কেবলই কাগজে-কলমে, তার প্রাপ্তিটা সরাসরি পাওয়া যায়নি। বিশাল এক জনগোষ্ঠী এ আইনের ব্যবহার ও উপযোগিতা সম্পর্কে অবহিত ছিল না।
তিনি বলেন, তথ্য চাইতে গেলে একজন মানুষকে কেন মামলা-হামলার শিকার হতে হবে। কারণ হচ্ছে, এ আমলাতন্ত্রের মধ্যে এখনও ব্রিটিশ শাসনামলের মতো এক গোপনীয়তা কাজ করে। কর্মকর্তারা মনে করেন তথ্যের মালিক কেবল তিনিই, অথচ তথ্যের মালিক কিন্তু জনগণ। তথ্য কমিশন দলীয় ক্যাডার দ্বারা পরিচালিত হয়েছে। কমিশনের শীর্ষ নেতারা ছিলেন দলীয় ক্যাডার। এ অবস্থার যেন পুনরাবৃত্তি না হয়, নতুন বাংলাদেশে আমরা সেই প্রত্যাশা করি।
টিআইবি পরিচালক আরও বলেন, দুর্ভাগ্যের বিষয়, বাংলাদেশে কমিশন শব্দ যতগুলো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত, তার সবগুলো প্রতিষ্ঠান আমাদের অবসরপ্রাপ্ত দলীয় প্রভাবে প্রভাবিত ব্যক্তিদের রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে পরিণত হয়েছে। যে কারণে আমরা কাগজে-কলমে অনেক কিছুই পেয়েছি, কিন্তু বাস্তবে দুর্নীতি দমন কমিশন হোক, নির্বাচন কমিশন হোক, মানবাধিকার কমিশন কিংবা অন্যান্য কমিশন হোক, আইন অনুযায়ী তাদের সত্যিকারের ভূমিকা পালন করতে এখনও তারা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।
দেশের তথ্য অধিকার আইনে বেশ কিছু দুর্বলতা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ আইনে অনেক দুর্বলতা আছে, যে কারণে আমি সরকারের কাছে আহ্বান জানাবো, সরকারি উদ্যোগে, সংশ্লিষ্ট অংশীজনকে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত করে তথ্য অধিকার ফোরাম একটি সংস্থা আছে, তাদের নেতৃত্বে গণমাধ্যমসহ সবার সঙ্গে আলোচনা করে, যেই স্বপ্ন থেকে এ আইন করা হয়েছিল, সেটা যেন নিশ্চিত করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। তবে তিনি অসুস্থতাজনিত কারণে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি।
তথ্য কমিশন বাংলাদেশের পরিচালক এস এম কামরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন,তথ্য কমিশন দলীয় ক্যাডার দ্বারা পরিচালিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের তথ্য কমিশন ভবনে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবসের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ২০০৯ সালে যখন তথ্য অধিকার আইন প্রণীত হয়, তখন সেটাকে একটা অর্জন হিসেবেই গণ্য করা হচ্ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা গেল এ অর্জন কেবলই কাগজে-কলমে, তার প্রাপ্তিটা সরাসরি পাওয়া যায়নি। বিশাল এক জনগোষ্ঠী এ আইনের ব্যবহার ও উপযোগিতা সম্পর্কে অবহিত ছিল না।
তিনি বলেন, তথ্য চাইতে গেলে একজন মানুষকে কেন মামলা-হামলার শিকার হতে হবে। কারণ হচ্ছে, এ আমলাতন্ত্রের মধ্যে এখনও ব্রিটিশ শাসনামলের মতো এক গোপনীয়তা কাজ করে। কর্মকর্তারা মনে করেন তথ্যের মালিক কেবল তিনিই, অথচ তথ্যের মালিক কিন্তু জনগণ। তথ্য কমিশন দলীয় ক্যাডার দ্বারা পরিচালিত হয়েছে। কমিশনের শীর্ষ নেতারা ছিলেন দলীয় ক্যাডার। এ অবস্থার যেন পুনরাবৃত্তি না হয়, নতুন বাংলাদেশে আমরা সেই প্রত্যাশা করি।
টিআইবি পরিচালক আরও বলেন, দুর্ভাগ্যের বিষয়, বাংলাদেশে কমিশন শব্দ যতগুলো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত, তার সবগুলো প্রতিষ্ঠান আমাদের অবসরপ্রাপ্ত দলীয় প্রভাবে প্রভাবিত ব্যক্তিদের রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে পরিণত হয়েছে। যে কারণে আমরা কাগজে-কলমে অনেক কিছুই পেয়েছি, কিন্তু বাস্তবে দুর্নীতি দমন কমিশন হোক, নির্বাচন কমিশন হোক, মানবাধিকার কমিশন কিংবা অন্যান্য কমিশন হোক, আইন অনুযায়ী তাদের সত্যিকারের ভূমিকা পালন করতে এখনও তারা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।
দেশের তথ্য অধিকার আইনে বেশ কিছু দুর্বলতা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ আইনে অনেক দুর্বলতা আছে, যে কারণে আমি সরকারের কাছে আহ্বান জানাবো, সরকারি উদ্যোগে, সংশ্লিষ্ট অংশীজনকে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত করে তথ্য অধিকার ফোরাম একটি সংস্থা আছে, তাদের নেতৃত্বে গণমাধ্যমসহ সবার সঙ্গে আলোচনা করে, যেই স্বপ্ন থেকে এ আইন করা হয়েছিল, সেটা যেন নিশ্চিত করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। তবে তিনি অসুস্থতাজনিত কারণে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি।
তথ্য কমিশন বাংলাদেশের পরিচালক এস এম কামরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম।
আগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই সনদ সইয়ের কথা থাকলেও এতদিন ধরে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে আসা সব রাজনৈতিক দল এতে আসলেই সই করবে কি না, বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাত পর্যন্ত তা নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি।
৯ ঘণ্টা আগেসনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
১১ ঘণ্টা আগেএদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।
১২ ঘণ্টা আগেবুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশন প্রধান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে