প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষ করার কথা বলার পরেই দেশে সংকট তৈরি করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। আমার মনে হয় আপনার (প্রধান উপদেষ্টা) সবকিছু কানে না নিয়ে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সরকার সংসদ কায়েম করা দরকার।
শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে তৃণমূল নাগরিক আন্দোলনের উদ্যোগে ‘শেখ হসিনার নির্দেশে ৬ জুলাই ২০১১ সালে তৎকালীন বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুকের উপরে হামলা এবং হত্যাচেষ্টায় পুলিশ বাহিনীর সন্ত্রাসী কর্মকর্তা হারুন-অর-রশিদ ও বিপ্লব কুমারকে দ্রুত গ্রেফতার এবং শাস্তির দাবিতে’ প্রতীকী অবস্থান কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন ফারুক।
জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার ঘটনায় ছাত্রদল, যুবদল সংবাদ সম্মেলন করে স্পষ্ট বিবৃতি দিচ্ছে। কিন্তু হারুন, বিপ্লবদের বিরুদ্ধে যে মামলা আমি দায়ের করেছিলাম এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তারা কোথায় আছে, কেন গ্রেফতার করা হচ্ছে না এ বিষয়ে জনগণকে জানাতে হবে।
ফারুক বলেন, মিটফোর্ডের এই হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের খুঁজে বের করতে হবে। ব্লগার অভিজিৎকে যখন ফুটপাতে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল আওয়ামী লীগ তাদের বহিষ্কার করেনি। তারেক রহমান বিষয়টি শোনার সঙ্গে সঙ্গে তাদের আজীবন বহিষ্কার করা হয়। এ ঘটনায় বিএনপি সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে।
তিনি বলেন, খুঁজে বের করতে হবে গত পরশুদিনের এই ঘটনার মূল হোতা কে? তারেক রহমান-প্রধান উপদেষ্টার লন্ডনের বৈঠক এবং ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এটি আরেকটি মূল চক্রান্ত আমি মনে করি।
সংগঠনের সভাপতি মফিজুর রহমান লিটনের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন উপদেষ্টা হারুনুর রশিদ, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ প্রমুখ।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষ করার কথা বলার পরেই দেশে সংকট তৈরি করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। আমার মনে হয় আপনার (প্রধান উপদেষ্টা) সবকিছু কানে না নিয়ে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সরকার সংসদ কায়েম করা দরকার।
শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে তৃণমূল নাগরিক আন্দোলনের উদ্যোগে ‘শেখ হসিনার নির্দেশে ৬ জুলাই ২০১১ সালে তৎকালীন বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুকের উপরে হামলা এবং হত্যাচেষ্টায় পুলিশ বাহিনীর সন্ত্রাসী কর্মকর্তা হারুন-অর-রশিদ ও বিপ্লব কুমারকে দ্রুত গ্রেফতার এবং শাস্তির দাবিতে’ প্রতীকী অবস্থান কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন ফারুক।
জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার ঘটনায় ছাত্রদল, যুবদল সংবাদ সম্মেলন করে স্পষ্ট বিবৃতি দিচ্ছে। কিন্তু হারুন, বিপ্লবদের বিরুদ্ধে যে মামলা আমি দায়ের করেছিলাম এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তারা কোথায় আছে, কেন গ্রেফতার করা হচ্ছে না এ বিষয়ে জনগণকে জানাতে হবে।
ফারুক বলেন, মিটফোর্ডের এই হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের খুঁজে বের করতে হবে। ব্লগার অভিজিৎকে যখন ফুটপাতে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল আওয়ামী লীগ তাদের বহিষ্কার করেনি। তারেক রহমান বিষয়টি শোনার সঙ্গে সঙ্গে তাদের আজীবন বহিষ্কার করা হয়। এ ঘটনায় বিএনপি সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে।
তিনি বলেন, খুঁজে বের করতে হবে গত পরশুদিনের এই ঘটনার মূল হোতা কে? তারেক রহমান-প্রধান উপদেষ্টার লন্ডনের বৈঠক এবং ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এটি আরেকটি মূল চক্রান্ত আমি মনে করি।
সংগঠনের সভাপতি মফিজুর রহমান লিটনের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন উপদেষ্টা হারুনুর রশিদ, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ প্রমুখ।
তারেক রহমান বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে আমাদের অন্যতম দায়িত্ব হলো দেশের প্রতিটি ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা। সেই লক্ষ্যে, আজকের ও আগামী দিনের তরুণ প্রজন্মের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি ছুটে যাচ্ছে তৃণমূল থেকে শুরু
৮ ঘণ্টা আগেমনোনয়নপত্র জমা ও যাচাই-বাছাই হবে ১৮ সেপ্টেম্বর। এরপর ২১ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৩ সেপ্টেম্বর বিকেল ৩:৩০টা পর্যন্ত। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৫ সেপ্টেম্বর। ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ১২ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
১০ ঘণ্টা আগে