প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ হবে ছয় মাস। কমিশন কাজ শুরু করবে আগামী শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ প্রজ্ঞাপনে সই করেছেন।
সাত সদস্যের কমিশনে সভাপতি হিসেবে আছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কমিশনের সহসভাপতি সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
কমিশনের সদস্য হিসেবে আছেন আরও চার কমিশনের প্রধান। তারা হলেন— জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার ও দুদক সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান। এ ছাড়া বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হককে এই ঐকমত্য কমিশনের সদস্য করা হয়েছে।
কমিশনের কার্যপরিধি বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কমিশন আগামী নির্বাচন (ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন) সামনে রেখে নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশ বিবেচনা ও গ্রহণের লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্যমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে এবং এ বিষয়ে পদক্ষেপ সুপারিশ করবে।
কমিশনের মেয়াদ হবে কার্যক্রম শুরুর তারিখ থেকে ছয় মাস। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় এই কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা করবে।
এর আগে ১৬ ডিসেম্বর জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিলেন। পরে গত ৮ ফেব্রুয়ারি ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়ার পর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানিয়েছিলেন, সাত সদস্যের ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে।
পরে আরেক ব্রিফিংয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ১৫ ফেব্রুয়ারি ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রথম বৈঠক করবে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ হবে ছয় মাস। কমিশন কাজ শুরু করবে আগামী শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ প্রজ্ঞাপনে সই করেছেন।
সাত সদস্যের কমিশনে সভাপতি হিসেবে আছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কমিশনের সহসভাপতি সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
কমিশনের সদস্য হিসেবে আছেন আরও চার কমিশনের প্রধান। তারা হলেন— জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার ও দুদক সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান। এ ছাড়া বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হককে এই ঐকমত্য কমিশনের সদস্য করা হয়েছে।
কমিশনের কার্যপরিধি বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কমিশন আগামী নির্বাচন (ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন) সামনে রেখে নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশ বিবেচনা ও গ্রহণের লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্যমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে এবং এ বিষয়ে পদক্ষেপ সুপারিশ করবে।
কমিশনের মেয়াদ হবে কার্যক্রম শুরুর তারিখ থেকে ছয় মাস। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় এই কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা করবে।
এর আগে ১৬ ডিসেম্বর জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিলেন। পরে গত ৮ ফেব্রুয়ারি ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়ার পর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানিয়েছিলেন, সাত সদস্যের ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে।
পরে আরেক ব্রিফিংয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ১৫ ফেব্রুয়ারি ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রথম বৈঠক করবে।
ছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
১ দিন আগেতিনি বলেন, ‘একাত্তরে রক্তক্ষয়ী মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। সেই যুদ্ধ শুরু করেছিলেন আমাদের নেতা মেজর জিয়াউর রহমান। রাজনৈতিক দলগুলো যখন পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছে, জনগণকে আশার বাণী শোনানোর জন্য কাউকে যখন খুঁজে পাওয়া যায়নি, সেই মাহেন্দ্রক্ষণে জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান।
১ দিন আগেজি এম কাদের বলেন, দেশ অনিশ্চয়তার পথে চলছে। এই সরকারের কাছে ভালো একটি নির্বাচনের প্রত্যাশা ছিল সবার। কিন্তু আমরা দেখছি, এই সরকারের ভেতরে সরকার আছে। একটি অদৃশ্য ছায়া অনেক উপদেষ্টাকে সঠিকভাবে কাজ করতে দিচ্ছে না। এসব কারণে দেশে নির্বাচন করার উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে পারেনি সরকার।
১ দিন আগে