প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
২০২৫ সালের সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। আগামী বছর সাধারণ ও নির্বাহী আদেশ মিলিয়ে ২৬ দিন ছুটি থাকবে। এর মধ্যে ৯ দিন পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন (শুক্রবার ৫টি ও শনিবার ৪টি)।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক। এ বৈঠকে ছুটির তালিকা অনুমোদন করা হয়। পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
অনুমোদিত ছুটির তালিকায় আগামী বছর সাধারণ ছুটি ১২ দিন এবং নির্বাহী আদেশে ছুটি থাকবে ১৪ দিন। গত বছর থেকে মোট ৪ দিন ছুটি বেড়েছে। আগামী বছরের পবিত্র ঈদুল আজহায় ৬ দিন এবং ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে সরকারি ছুটি ৫ দিন করা হয়েছে। এর মধ্যে দুই ঈদে সাধারণ ছুটি একদিন করে। আর বাকি দিনগুলো নির্বাহী আদেশে ছুটি থাকবে। শারদীয় দুর্গাপূজার ছুটি ২ দিন করা হয়েছে। সাধারণ ছুটি বিজয় দশমীর দিন, তার আগে নবমীর দিন নির্বাহী আদেশে ছুটি থাকবে।
অনুমোদিত ছুটির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত বিষয়সমূহ হলো
(ক) জাতীয় দিবস ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে ১২ (বার) দিন সাধারণ ছুটি। এর মধ্যে ৫টি ছুটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন পড়েছে (৩টি শুক্রবার ও ২টি শনিবার)।
(খ) বাংলা নববর্ষ ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষ্যে ১৪ দিন নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি; এর মধ্যে ৪টি ছুটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন পড়েছে (২টি শুক্রবার ও ২টি শনিবার)।
(গ) ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষ্যে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের বছরে অনধিক ০৩ দিনের এচ্ছিক ছুটি।
(ঘ) পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকা ও এর বাইরে কর্মরত বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীদের প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসাবি বা অনুরূপ সামাজিক উৎসব উদযাপন উপলক্ষ্যে ২ দিন ঐচ্ছিক ছুটি। এ ছুটির মধ্যে একটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন পড়েছে (১টি শনিবার)।
(ঙ) ১২ দিন সাধারণ ছুটি ও ১৪ দিন নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রস্তাবিত মোট ছুটি ২৬ দিন।
উল্লেখ্য, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দের অনুমোদিত মোট ছুটি (২ দিনের সাপ্তাহিক ছুটি শুক্রবার ব্যতীত) ছিল ২২ দিন।
২০২৫ সালের সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। আগামী বছর সাধারণ ও নির্বাহী আদেশ মিলিয়ে ২৬ দিন ছুটি থাকবে। এর মধ্যে ৯ দিন পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন (শুক্রবার ৫টি ও শনিবার ৪টি)।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক। এ বৈঠকে ছুটির তালিকা অনুমোদন করা হয়। পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
অনুমোদিত ছুটির তালিকায় আগামী বছর সাধারণ ছুটি ১২ দিন এবং নির্বাহী আদেশে ছুটি থাকবে ১৪ দিন। গত বছর থেকে মোট ৪ দিন ছুটি বেড়েছে। আগামী বছরের পবিত্র ঈদুল আজহায় ৬ দিন এবং ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে সরকারি ছুটি ৫ দিন করা হয়েছে। এর মধ্যে দুই ঈদে সাধারণ ছুটি একদিন করে। আর বাকি দিনগুলো নির্বাহী আদেশে ছুটি থাকবে। শারদীয় দুর্গাপূজার ছুটি ২ দিন করা হয়েছে। সাধারণ ছুটি বিজয় দশমীর দিন, তার আগে নবমীর দিন নির্বাহী আদেশে ছুটি থাকবে।
অনুমোদিত ছুটির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত বিষয়সমূহ হলো
(ক) জাতীয় দিবস ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে ১২ (বার) দিন সাধারণ ছুটি। এর মধ্যে ৫টি ছুটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন পড়েছে (৩টি শুক্রবার ও ২টি শনিবার)।
(খ) বাংলা নববর্ষ ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষ্যে ১৪ দিন নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি; এর মধ্যে ৪টি ছুটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন পড়েছে (২টি শুক্রবার ও ২টি শনিবার)।
(গ) ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষ্যে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের বছরে অনধিক ০৩ দিনের এচ্ছিক ছুটি।
(ঘ) পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকা ও এর বাইরে কর্মরত বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীদের প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসাবি বা অনুরূপ সামাজিক উৎসব উদযাপন উপলক্ষ্যে ২ দিন ঐচ্ছিক ছুটি। এ ছুটির মধ্যে একটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন পড়েছে (১টি শনিবার)।
(ঙ) ১২ দিন সাধারণ ছুটি ও ১৪ দিন নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রস্তাবিত মোট ছুটি ২৬ দিন।
উল্লেখ্য, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দের অনুমোদিত মোট ছুটি (২ দিনের সাপ্তাহিক ছুটি শুক্রবার ব্যতীত) ছিল ২২ দিন।
যতই বাধা-বিপত্তি আসুক ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতে হবে জানিয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, নির্বাচনের দিনটার জন্য মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হলে গণতন্ত্র রক্ষা পাবে।
১৯ ঘণ্টা আগেদেশকে ভালোবেসে সবাইকে এক জায়গায় আসার আহ্বান জানান মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, যাঁরা দেশকে ভালোবাসেন, একটা জায়গায় আসেন। যে জায়গায় গেলে পরে দেশ ও দেশের মানুষের উন্নতি হবে।
২০ ঘণ্টা আগেজুলাই ঘোষণাপত্র সরকার যেটি দেওয়ার কথা ছিল, ৩০ কার্যদিবসের কথা বলা হয়েছিল। ৩০ কার্যদিবস পেরিয়ে গেছে, কিন্তু সরকারের কোনো ধরনের উদ্যোগ আমরা দেখিনি। জুলাইয়ের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, সংবিধানের স্বীকৃতি এবং শহীদদের মর্যাদা নিশ্চিত করার জন্য জুলাই ঘোষণাপত্র আমাদের প্রয়োজন। সরকার বলেছিল, সকলের সঙ্গে আলোচনা কর
২১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ১৬ জুলাই আবু সাঈদের মৃত্যুর মাধ্যমে শহীদ হওয়া শুরু হয়। তাই আমরা ১৬ জুলাই বৈষম্যবিরোধী শহীদ দিবস হিসেবে সারা দেশে পালন করব। এ ছাড়া ৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ছাত্র-জনতার পক্ষ থেকে জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ইশতেহার পাঠ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। এই দিনক
২১ ঘণ্টা আগে