
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আমরা কোনো বিভাজন চাই না, কিন্তু যদি কেউ জনগণের বিরুদ্ধে দাঁড়ায়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে দাঁড়ায়, তাহলে তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো ঐক্য সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ।
সোমবার (১৪ জুলাই) দুপুরে পটুয়াখালীতে পদযাত্রা শেষে পথসভায় তিনি এ এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পর আমরা বলেছিলাম, মাফিয়া ও দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে, কিন্তু আমরা দেখছি দুর্নীতির সেই সিস্টেমকে পাহারা দেওয়ার জন্য নতুন দলের আবির্ভাব ঘটেছে। বলেছিলাম, হাসিনার পতন চাই না, আমরা এই ফ্যাসিবাদী সিস্টেম বন্ধ করে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত করতে চাই। যেহেতু সেই ফ্যাসিবাদী সিস্টেম এখন অন্য কেউ পাহারা দিচ্ছে, তাই তারা চায় না এই অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব কোনোভাবে দাঁড়াক, কোনোভাবে রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে টিকে থাকুক।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের মুজিববাদ একটি বিভাজন তৈরি করে রেখেছে। মুজিববাদী সংবিধান বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত হতে দেয়নি। সেই ৭২-এর সংবিধানকে এখন টিকিয়ে রাখতে চাচ্ছে বিএনপি। বিএনপি এখন চাঁদাবাজদের দলে পরিণত হয়েছে, সন্ত্রাসীদের দলে পরিণত হয়েছে। মুজিববাদের নতুন পাহারাদার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। যেহেতু আবারও চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ এবং মুজিববাদের পাহারাদার এসেছে, তাদেরও প্রতিহত করতে হবে, তাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হবে।
বাইরের শত্রুর প্রসঙ্গ টেনে এই এনসিপি নেতা বলেন, আমরা বলেছিলাম, শত্রু বাংলাদেশের ভেতরে নয়, শত্রু বাংলাদেশের বাইরে রয়েছে। সেই বাইরের শত্রুর বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কিন্তু বারবার বাংলাদেশের ভেতরেই আমাদের মধ্যে বিভাজন তৈরি করে রাখা হয়েছে, যাতে আমরা দুর্বল থাকি, যাতে আমাদের মধ্যে অনৈক্য থাকে। যখন আমরা পদযাত্রা শুরু করি, যখন মানুষের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস আমাদের প্রতি, তখন আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র তৈরি হয়েছে। যত ষড়যন্ত্রই হোক না কেন, আমাদের এই জুলাই পদযাত্রা অব্যাহত থাকবে। এই ষড়যন্ত্রের জবাব দেবো আমরা মানুষের সমর্থন দিয়ে।
এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ, যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনীম জারা, সিনিয়র যুগ্ম সচিব নাহিদা সারওয়ার নিভা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন। এ ছাড়া জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয়, জেলা, উপজেলাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে, বেলা ১১টায় সার্কিট হাউসের চত্বর থেকে একটি পদযাত্রা মিছিল বের হয়ে নিউ মার্কেট, সদর রোড, লঞ্চঘাট, পুরান বাজার, বনানী সড়ক, পৌরসভা মোড় ও সবুজবাগ মোড়সহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে শহীদ হৃদয় তোরা চত্বরে এসে শেষ হয়।

আমরা কোনো বিভাজন চাই না, কিন্তু যদি কেউ জনগণের বিরুদ্ধে দাঁড়ায়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে দাঁড়ায়, তাহলে তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো ঐক্য সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ।
সোমবার (১৪ জুলাই) দুপুরে পটুয়াখালীতে পদযাত্রা শেষে পথসভায় তিনি এ এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পর আমরা বলেছিলাম, মাফিয়া ও দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে, কিন্তু আমরা দেখছি দুর্নীতির সেই সিস্টেমকে পাহারা দেওয়ার জন্য নতুন দলের আবির্ভাব ঘটেছে। বলেছিলাম, হাসিনার পতন চাই না, আমরা এই ফ্যাসিবাদী সিস্টেম বন্ধ করে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত করতে চাই। যেহেতু সেই ফ্যাসিবাদী সিস্টেম এখন অন্য কেউ পাহারা দিচ্ছে, তাই তারা চায় না এই অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব কোনোভাবে দাঁড়াক, কোনোভাবে রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে টিকে থাকুক।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের মুজিববাদ একটি বিভাজন তৈরি করে রেখেছে। মুজিববাদী সংবিধান বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত হতে দেয়নি। সেই ৭২-এর সংবিধানকে এখন টিকিয়ে রাখতে চাচ্ছে বিএনপি। বিএনপি এখন চাঁদাবাজদের দলে পরিণত হয়েছে, সন্ত্রাসীদের দলে পরিণত হয়েছে। মুজিববাদের নতুন পাহারাদার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। যেহেতু আবারও চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ এবং মুজিববাদের পাহারাদার এসেছে, তাদেরও প্রতিহত করতে হবে, তাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হবে।
বাইরের শত্রুর প্রসঙ্গ টেনে এই এনসিপি নেতা বলেন, আমরা বলেছিলাম, শত্রু বাংলাদেশের ভেতরে নয়, শত্রু বাংলাদেশের বাইরে রয়েছে। সেই বাইরের শত্রুর বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কিন্তু বারবার বাংলাদেশের ভেতরেই আমাদের মধ্যে বিভাজন তৈরি করে রাখা হয়েছে, যাতে আমরা দুর্বল থাকি, যাতে আমাদের মধ্যে অনৈক্য থাকে। যখন আমরা পদযাত্রা শুরু করি, যখন মানুষের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস আমাদের প্রতি, তখন আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র তৈরি হয়েছে। যত ষড়যন্ত্রই হোক না কেন, আমাদের এই জুলাই পদযাত্রা অব্যাহত থাকবে। এই ষড়যন্ত্রের জবাব দেবো আমরা মানুষের সমর্থন দিয়ে।
এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ, যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনীম জারা, সিনিয়র যুগ্ম সচিব নাহিদা সারওয়ার নিভা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন। এ ছাড়া জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয়, জেলা, উপজেলাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে, বেলা ১১টায় সার্কিট হাউসের চত্বর থেকে একটি পদযাত্রা মিছিল বের হয়ে নিউ মার্কেট, সদর রোড, লঞ্চঘাট, পুরান বাজার, বনানী সড়ক, পৌরসভা মোড় ও সবুজবাগ মোড়সহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে শহীদ হৃদয় তোরা চত্বরে এসে শেষ হয়।

মঈন খান বলেন, প্রার্থীরা অঙ্গীকারনামা ভঙ্গ করলে তার শাস্তি কী হবে তা স্পষ্ট আচরণবিধিতে নেই। নিয়মকানুন না বাড়িয়ে প্রার্থী এবং ভোটারদের মোটিভেট করার আহ্বান জানিয়েছি। তবে সব ধরনের নিয়মকানুন মেনে নির্বাচন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি।
১১ ঘণ্টা আগে
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি জানিয়েছেন, গণভোট ও সংসদ নির্বাচনের বুথ আলাদা হওয়া দরকার। একই স্থানে হলেও বুথ ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী পৃথক থাকলে অনিয়মের ঝুঁকি কমবে।
১২ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বিএনপি কোনো বিপ্লবী সংগঠন নয়, বরং একটি মুক্ত, স্বাধীনচেতা গণতান্ত্রিক দল। বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে বিধায় এই উদ্দেশ্য পূরণে সারাজীবন লড়াই করছে। দেশের মানুষও শত শত বছর ধরে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আপনারা লক্ষ্য করেছেন যে, এক মাসও হয়নি, ২০ দিনও হয়নি, একজন ডিসি চলে গেলেন। সেটাও হঠাৎ করে। আবার এক সপ্তাহের মধ্যে অনেককে রদবদল করা হয়েছে। এটার পেছনে মনে হয় অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে। তপশিল ঘোষণার পর প্রশাসনের সব ক্ষমতা ইসির হাতে আসে। সবচেয়ে নিরপেক্ষ এবং আস্থা রাখার মতো একটা উপায় হলো,
১৩ ঘণ্টা আগে