

খুলনা প্রতিনিধি

ইসলামী সমমনা দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যের সমঝোতা হলে জামায়াতে ইসলামী ১০০ আসন ছেড়ে দিতে পারে বলে জানিয়েছেন দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
শুক্রবার (৩ অক্টোবর) খুলনায় ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজিত সদস্য পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘যদিও আমরা ৩০০ আসন চূড়ান্ত করেছি, প্রাথমিক বাছাই হয়ে গেছে, তবে যাদের সাথে আমরা সমঝোতা করব, যাদের সাথে ঐক্য হবে, যে কয়টি দলের সাথেই হোক, কিছু সিট তো আমাদের ছাড়া লাগবে, তা নাহলে তো ঐক্য হবে না। আমিরে জামায়াত আমাকে একটা আইডিয়া দিয়েছেন, এমনও হতে পারে, সমঝোতা করতে করতে শেষ পর্যন্ত একশ আসনও আমাদের ছেড়ে দিতে হতে পারে। আমাদেরকে বলেছেন মাইন্ড সেট রাখবেন, কমপক্ষে দুইশ আসনে আমরা ইনশা আল্লাহ নির্বাচন করব।’
জামায়াত নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এখন থেকে আপনারা পরিকল্পনা করেন যার যার নির্বাচনী এলাকায় কবে বাড়ি যাবেন, যতক্ষণ যেতে দেরি হবে নিজের উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রামের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার কথাও বলেন তিনি।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে গোলাম পরওয়ার বলেন, ঐকমত্য কমিশনে তারা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি চেয়েছে। তবে একটি বড় দলের বাধার কারণে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তার দাবি, ওই দলটি মৌলিক সংস্কার চায় না। তারা মনে করছে তারা ক্ষমতায় চলে গেছে। এজন্যই ডাকসু, জাকসু নির্বাচনে যে ফল পেয়েছে সেটিকে ভিত্তি করছে।
তিনি আরও জানান, জামায়াত সমানতালে আন্দোলন ও নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
অনুষ্ঠানে খুলনা মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি আরাফাত হোসেন মিলনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন খুলনা জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা এমরান হোসাইন, মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসাইন হেলাল ও নড়াইল জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট আতাউর রহমান বাচ্চু।

ইসলামী সমমনা দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যের সমঝোতা হলে জামায়াতে ইসলামী ১০০ আসন ছেড়ে দিতে পারে বলে জানিয়েছেন দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
শুক্রবার (৩ অক্টোবর) খুলনায় ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজিত সদস্য পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘যদিও আমরা ৩০০ আসন চূড়ান্ত করেছি, প্রাথমিক বাছাই হয়ে গেছে, তবে যাদের সাথে আমরা সমঝোতা করব, যাদের সাথে ঐক্য হবে, যে কয়টি দলের সাথেই হোক, কিছু সিট তো আমাদের ছাড়া লাগবে, তা নাহলে তো ঐক্য হবে না। আমিরে জামায়াত আমাকে একটা আইডিয়া দিয়েছেন, এমনও হতে পারে, সমঝোতা করতে করতে শেষ পর্যন্ত একশ আসনও আমাদের ছেড়ে দিতে হতে পারে। আমাদেরকে বলেছেন মাইন্ড সেট রাখবেন, কমপক্ষে দুইশ আসনে আমরা ইনশা আল্লাহ নির্বাচন করব।’
জামায়াত নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এখন থেকে আপনারা পরিকল্পনা করেন যার যার নির্বাচনী এলাকায় কবে বাড়ি যাবেন, যতক্ষণ যেতে দেরি হবে নিজের উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রামের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার কথাও বলেন তিনি।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে গোলাম পরওয়ার বলেন, ঐকমত্য কমিশনে তারা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি চেয়েছে। তবে একটি বড় দলের বাধার কারণে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তার দাবি, ওই দলটি মৌলিক সংস্কার চায় না। তারা মনে করছে তারা ক্ষমতায় চলে গেছে। এজন্যই ডাকসু, জাকসু নির্বাচনে যে ফল পেয়েছে সেটিকে ভিত্তি করছে।
তিনি আরও জানান, জামায়াত সমানতালে আন্দোলন ও নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
অনুষ্ঠানে খুলনা মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি আরাফাত হোসেন মিলনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন খুলনা জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা এমরান হোসাইন, মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসাইন হেলাল ও নড়াইল জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট আতাউর রহমান বাচ্চু।

জহুরুল ইসলাম মুসা বলেন, ‘শাপলা কলি’ দেওয়া হলে তা আমরা মানব না। আমরা শাপলা প্রতীকই চাই। ‘শাপলা কলি’ প্রতীকের তালিকায় যুক্ত করায় আমরা সন্তুষ্ট নই।’
১ দিন আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, বিএনপি অনলাইনে ‘না’ শব্দ জারি করেছে। বিএনপির ‘না’ বলার কোনো ওয়ে নেই। তারা অলরেডি ‘হ্যাঁ’ বলে দিয়েছেন। তারা বিবাহে রাজিও হয়েছেন, কাবিননামায় সইও করেছেন। এখন তাদের না বলার কোনো অপশন নেই। বিএনপির ভেবেচিন্তে জুলাই সনদে সই করা উচিত ছিল।
১ দিন আগে
বিএনপির কেন্দ্রীয় এ নেতা আরও বলেন, একটা ফ্যাসিবাদী আমল সরে গিয়েছে। বিরোধী দলের কণ্ঠকে স্তব্ধ করে দেওয়ার আমল। বিরোধী দল যেন কথা বলতে না পারে সেই আমল সরে গিয়েছে। ওই আমলে মানুষ ফিসফিস করে কথা বলেছে। মুক্তকণ্ঠে কথা বলার জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ ১৭ বছর লড়াই করেছেন।
১ দিন আগে
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশনের কাজ হলো ঐক্য সৃষ্টি করা, বিভক্তি তৈরি করা নয়। কিন্তু সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে দেখা যাচ্ছে, কমিশন জাতিকে বিভ্রান্ত করছে এবং রাজনৈতিক বিভক্তি তৈরি করছে।
১ দিন আগে