
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, একদল অপকর্ম করে পালিয়েছে, আরেকদল সেই অপকর্মের দায়িত্ব নিয়েছে। কেউ চাঁদাবাজি করে জনগণের ক্ষোভের কারণ হয়েছে, আবার কেউ আরও বেশি শক্তি নিয়ে একই কাজ করছে। আজ শনিবার বিকেলে সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে অনুষ্ঠিত বিভাগীয় সমাবেশে জামায়াত আমির এসব কথা বলেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, একদল চাঁদাবাজি করে জনগণের ব্যানার পুড়িয়েছে, আরেকদল আবার তার চাইতে পেশিশক্তিতে চাঁদাবাজিতে নেমে পড়েছে। একদল দখলদার বনতে গিয়ে জনগণ তাদের প্রত্যাখান করেছে, আরেকদল বেপরোয়া দখলদার হয়ে পড়েছে। কেউ বাঁকাপথে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করলে তাদের বলব- সেই সূর্য আর উঠবে না।
তিনি বলেন, ৫৪ বছরে দেশের মানুষ মাথা উচু করে দাঁড়াতে পারেনি। কারণ, বর্গীরা চলে যাওয়ার পর দেশের ভেতরে যারা চিল তারা জনগণের সম্পদ ছু’ মেরে চলে গেছে। দেশে দেশে বেগমপাড়া তৈরি করেছে। এভাবে অপকর্মের দায় নিয়ে ফ্যাসিস্টরা পালিয়েছে। কিন্তু ফ্যাসিজমের কালো ছায়া বাংলাদেশ থেকে যায়নি।
জামায়াত আমির বলেন, দেশবাসী আশা করেছিল, অতীতে অপকর্মের অপরিণতি থেকে শিক্ষা নিয়ে রাজনীতিবিদরা নতুন রাজনীতি শুরু করবেন। কিন্তু তারা পুরোনো ধারায় পড়ে আছে। তারা সংস্কারে রাজি না, তারা সনদ বাস্তবায়নে রাজি না। গণভোটেও রাজি ছিল না। তার পরে ধাক্কাইয়া রাজি হয়।
আগামী নির্বাচন নিয়ে সম্প্রতি বিএনপির এক নেতার বক্তব্য প্রসঙ্গে বলেন, তারা নির্বাচন বলে চিৎকার করে জনগণকে বেহুঁশ করে ফেলেছিল। এখন ভিন্ন সুরে কেউ কেউ বলছেন। এসব ভালো নয়, বাংলাদেশের জনগণ তাদেরকে আগামীতে তাকে লাল র্কাড দেখাবে। এই লাল কার্ড থেকে যদি বাঁচতে গিয়ে নির্বাচনে প্রহসন করে তাদের সব ষড়যন্ত্র ভন্ডুল করে দেবে। কেউ যদি আবার চিন্তা করে বাকাপথে ক্যু করে ক্ষমতায় যাবে; তাদের বলবো- বন্ধু সেই সূয আর উঠবে না। নতুন সূর্য কোরআন হাতে নিয়ে উঠবে। আগামী দেশ হবে দেশপ্রেমিক জনতার।
ইসলামী অন্যদলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনাদের ঘর সেখানে নয়। ঘরে ফিরে আসুন। আপনারা আমাদের ভাই। দেশের মুক্তিপাগল মানুষ জানে আগামীতে তারা কোথায় ভোট দেবে। এখন কেউ রক্ত চক্ষুকে ভয় পায় না, অমুক দেশ, তমুক দেশকে ভয় পায় না। আল্লাহর নির্দেশ মোতাবেক এই দেশ জনগণের সম্পত্তি।
খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় আমির মাওলানা আবদুল বাছিত আজাদের সভাপতিত্বে ও মহানগর জামায়াতের নায়বে আমির নুরুল ইসলাম বাবুলের পরিচালনায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম (চরমোনাই পীর), বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, নেজামে ইসলাম পার্টির নায়বে আমির আব্দুল মজিত আতহারী, খেলাফত আন্দোলনের নায়বে আমির মুজিবুর রহমান আজাদ, ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতা মোসাদ্দেক বিল্লাহ জালানী, খেলাফত মজলিসের রেজাউল করিম জালালী, নেজামে ইসলামের আব্দুল মাজেদ আতহারীসহ বিভিন্ন দলের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয়রা নেতারা।
চরমোনাই পীর তার বক্তব্যে বলেন, যারা ৫৩ বছর আমাদের জিম্মি করে রেখেছিল তারাই আজ নিরাপদ নয়। আজ চাঁদাবাজদের পক্ষে জনগণ নেই। যারা যতই পরিকল্পনা করুক জনগণ থেকে তারা বিচ্ছিন্ন হবেই। আগামীতে ইসলামী শক্তির উত্থান ঘটবে।
মাওলানা মামুনুল হক বলেন, যারা জুলাই যুদ্ধে রক্ত দিয়েছে তাদের রক্ষের উপর নতুন করে ফ্যাসিজম জন্ম দেওয়া যাবে না। জুলাই সনদ ও গণভোটে যাদের আপত্তি তারাই লুটপাটের পথ খোঁজছে। কিন্তু এ দেশে ইসলাম ও দেশপ্রেমিক জনতা তা কখনো হতে দেবে না।
সমাবেশে বিভাগের জেলা ও উপজেলার নেতাকর্মীরা মিছিল সহকারে যোগ দেন।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, একদল অপকর্ম করে পালিয়েছে, আরেকদল সেই অপকর্মের দায়িত্ব নিয়েছে। কেউ চাঁদাবাজি করে জনগণের ক্ষোভের কারণ হয়েছে, আবার কেউ আরও বেশি শক্তি নিয়ে একই কাজ করছে। আজ শনিবার বিকেলে সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে অনুষ্ঠিত বিভাগীয় সমাবেশে জামায়াত আমির এসব কথা বলেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, একদল চাঁদাবাজি করে জনগণের ব্যানার পুড়িয়েছে, আরেকদল আবার তার চাইতে পেশিশক্তিতে চাঁদাবাজিতে নেমে পড়েছে। একদল দখলদার বনতে গিয়ে জনগণ তাদের প্রত্যাখান করেছে, আরেকদল বেপরোয়া দখলদার হয়ে পড়েছে। কেউ বাঁকাপথে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করলে তাদের বলব- সেই সূর্য আর উঠবে না।
তিনি বলেন, ৫৪ বছরে দেশের মানুষ মাথা উচু করে দাঁড়াতে পারেনি। কারণ, বর্গীরা চলে যাওয়ার পর দেশের ভেতরে যারা চিল তারা জনগণের সম্পদ ছু’ মেরে চলে গেছে। দেশে দেশে বেগমপাড়া তৈরি করেছে। এভাবে অপকর্মের দায় নিয়ে ফ্যাসিস্টরা পালিয়েছে। কিন্তু ফ্যাসিজমের কালো ছায়া বাংলাদেশ থেকে যায়নি।
জামায়াত আমির বলেন, দেশবাসী আশা করেছিল, অতীতে অপকর্মের অপরিণতি থেকে শিক্ষা নিয়ে রাজনীতিবিদরা নতুন রাজনীতি শুরু করবেন। কিন্তু তারা পুরোনো ধারায় পড়ে আছে। তারা সংস্কারে রাজি না, তারা সনদ বাস্তবায়নে রাজি না। গণভোটেও রাজি ছিল না। তার পরে ধাক্কাইয়া রাজি হয়।
আগামী নির্বাচন নিয়ে সম্প্রতি বিএনপির এক নেতার বক্তব্য প্রসঙ্গে বলেন, তারা নির্বাচন বলে চিৎকার করে জনগণকে বেহুঁশ করে ফেলেছিল। এখন ভিন্ন সুরে কেউ কেউ বলছেন। এসব ভালো নয়, বাংলাদেশের জনগণ তাদেরকে আগামীতে তাকে লাল র্কাড দেখাবে। এই লাল কার্ড থেকে যদি বাঁচতে গিয়ে নির্বাচনে প্রহসন করে তাদের সব ষড়যন্ত্র ভন্ডুল করে দেবে। কেউ যদি আবার চিন্তা করে বাকাপথে ক্যু করে ক্ষমতায় যাবে; তাদের বলবো- বন্ধু সেই সূয আর উঠবে না। নতুন সূর্য কোরআন হাতে নিয়ে উঠবে। আগামী দেশ হবে দেশপ্রেমিক জনতার।
ইসলামী অন্যদলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনাদের ঘর সেখানে নয়। ঘরে ফিরে আসুন। আপনারা আমাদের ভাই। দেশের মুক্তিপাগল মানুষ জানে আগামীতে তারা কোথায় ভোট দেবে। এখন কেউ রক্ত চক্ষুকে ভয় পায় না, অমুক দেশ, তমুক দেশকে ভয় পায় না। আল্লাহর নির্দেশ মোতাবেক এই দেশ জনগণের সম্পত্তি।
খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় আমির মাওলানা আবদুল বাছিত আজাদের সভাপতিত্বে ও মহানগর জামায়াতের নায়বে আমির নুরুল ইসলাম বাবুলের পরিচালনায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম (চরমোনাই পীর), বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, নেজামে ইসলাম পার্টির নায়বে আমির আব্দুল মজিত আতহারী, খেলাফত আন্দোলনের নায়বে আমির মুজিবুর রহমান আজাদ, ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতা মোসাদ্দেক বিল্লাহ জালানী, খেলাফত মজলিসের রেজাউল করিম জালালী, নেজামে ইসলামের আব্দুল মাজেদ আতহারীসহ বিভিন্ন দলের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয়রা নেতারা।
চরমোনাই পীর তার বক্তব্যে বলেন, যারা ৫৩ বছর আমাদের জিম্মি করে রেখেছিল তারাই আজ নিরাপদ নয়। আজ চাঁদাবাজদের পক্ষে জনগণ নেই। যারা যতই পরিকল্পনা করুক জনগণ থেকে তারা বিচ্ছিন্ন হবেই। আগামীতে ইসলামী শক্তির উত্থান ঘটবে।
মাওলানা মামুনুল হক বলেন, যারা জুলাই যুদ্ধে রক্ত দিয়েছে তাদের রক্ষের উপর নতুন করে ফ্যাসিজম জন্ম দেওয়া যাবে না। জুলাই সনদ ও গণভোটে যাদের আপত্তি তারাই লুটপাটের পথ খোঁজছে। কিন্তু এ দেশে ইসলাম ও দেশপ্রেমিক জনতা তা কখনো হতে দেবে না।
সমাবেশে বিভাগের জেলা ও উপজেলার নেতাকর্মীরা মিছিল সহকারে যোগ দেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। এখন মেডিক্যাল বোর্ডের পরামর্শ এবং বেগম জিয়ার শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করছে চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রা বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হ
৬ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ২৭২টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার ৩৬টি আসন এবং আগে ২৩৬টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে দলটি। এখনো ২৮টি আসন ফাঁকা রেখেছে বিএনপি।
৮ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল এই সপ্তাহের মধ্যেই ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই দেশে ‘ঐতিহাসিক ও পরিবর্তনের নির্বাচন’ অনুষ্ঠিত হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান দেশে ফিরবেন এবং তার নেতৃত্বেই বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
৯ ঘণ্টা আগে