'রাতারাতি সবকিছু বদলে ফেলা সম্ভব নয়'

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
প্রকাশ: ২৬ জুলাই ২০২৫, ১৪: ১৪

রাতারাতি সবকিছু বদলে ফেলা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার সকালে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আয়োজিত গ্রন্থ প্রকাশ ও আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।

ফখরুল বলেন, ‘রাতারাতি আমরা সবকিছুকে বদলে ফেলতে পারব না। গণতন্ত্রকে তার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে চলতে দিতে হবে। উত্থান পতন থাকবে। কিন্তু চলতে দিতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আন্দোলন চলাকালে রাষ্ট্র গঠনের ৩১ দফা দিয়েছি। আমরা এভাবে এগোনোর চেষ্টা করছি।’

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘রাজনীতিতে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ একটা বড় বিষয়। আমাদের তখনকার অনেক আকাঙ্ক্ষা ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তা পূরণ হয়নি। গণতন্ত্র সঠিকভাবে চলতে পারেনি। চলতে দেওয়া হয়নি।’

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত শুল্ক নিয়ে ফখরুল বলেন, ‘ট্রাম্পের বাণিজ্য শুল্ক বাংলাদেশকে বড় ধরনের বিপদে ফেলতে যাচ্ছে। যা উত্তোরণে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিশেষভাবে আলোচনা করা দরকার।’

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

পুরোনো আইনে দেশকে আর চলতে দেওয়া হবে না: নাহিদ

বাহাত্তরের সংবিধানকে মুজিববাদী সংবিধান আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, ‘দেশের সংস্কার ও উন্নয়নে সেই সংবিধানের সংস্কার প্রয়োজন। যেখানে মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের অভ্যুত্থানের স্বীকৃতি থাকবে। তবে বিভিন্ন রাজনৈতিক শক্তি বাহাত্তরের সংবিধানকে রক্ষায় রাজপথে নামছে। এর বিরুদ্ধে সক্রিয় থাকতে হবে।’

১৯ ঘণ্টা আগে

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা বিএনপির মনোনয়ন পাবে না: আমীর খসরু

আমীর খসরু বলেন, শেখ হাসিনা পালানোর পর জনগণের মনে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। রাজনীতিবিদদের সেই মনোভাব ধারণ করতে না পারলে, তাদের সামনে কোনো ভবিষ্যৎ নেই।

১৯ ঘণ্টা আগে

খানুয়ার যুদ্ধ: ভারতবর্ষের রাজনৈতিক ভাগ্য গড়ে দিয়েছিল

খানুয়ার যুদ্ধ হয়েছিল আগ্রার কাছে খানুয়া নামের এক সমতল অঞ্চলে। এই অঞ্চল ছিল বাবরের জন্য কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি দিল্লি ও আগ্রার মাঝামাঝি এবং রানা সাঙার আগমন পথের কাছাকাছি।খানুয়ার যুদ্ধ হয়েছিল আগ্রার কাছে খানুয়া নামের এক সমতল অঞ্চলে। এই অঞ্চল ছিল বাবরের জন্য কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি

১ দিন আগে

ট্রাম্পের শুল্কনীতি: সময় কি বাড়ছে?

এই নীতিকে “আমেরিকা ফার্স্ট” বা ‘আমেরিকা আগে’ বাণিজ্য কৌশলের মূল স্তম্ভ হিসেবে দেখা হচ্ছে। উদ্দেশ্য হলো—যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য অংশীদার দেশগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করে তাদের নিজেদের বাজার আমেরিকান পণ্যের জন্য আরও উন্মুক্ত করা এবং তারা যেন নিজেদের শুল্ক হার কমায়।

১ দিন আগে