প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অন্তর্বর্তী সরকারের ভেতরে থাকা কিছু মানুষের ‘ভেতরের লোভে’র চিত্র প্রকাশ্যে আনতেই ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার আন্দোলন চালিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইশরাক হোসেন। তিনি আরও বলেছেন, ভোট ও গণতন্ত্রের পক্ষে লড়াই অব্যাহত রাখবেন।
এদিকে ইশরাককে মেয়র হিসেবে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে চলমান এই আন্দোলনকে বিএনপির ‘গায়ের জোর’ হিসেবে দেখছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। মেয়র পদে কেন ইশরাককে শপথ পড়িয়ে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে না, এর পেছনে ১০টি আইনি জটিলতা পয়েন্ট আকারে উল্লেখ করেছেন তিনি।
সোমবার (১৯ মে) নিজেদের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে দেওয়া স্ট্যাটাসে ইশরাক ও আসিফ এসব কথা বলেন। এ দিন টানা ষষ্ঠ দিনের মতো ঢাকা দক্ষিণ সিটির নগর ভবন অবরুদ্ধ করে আন্দোলন চালিয়েছেন ইশরাকের অনুসারী কর্মী-সমর্থকরা।
গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল ইশরাককে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে রায় দেন। পরে গত ২৭ এপ্রিল এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও ইশরাককে শপথ পড়ানো না হলে গত বুধবার রাজপথে নামেন তার অনুসারীরা। অবিলম্বে হিসেবে শপথ পড়িয়ে ডিএসসিসির মেয়র হিসেবে ইশরাককে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে ছয় দিন ধরে নগর ভবন অবরুদ্ধ করে তারা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।
চলমান এ আন্দোলন প্রসঙ্গে ইশরাক তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘মেয়র-ফেওর কিছু না, অন্তর্বর্তী সরকারের কতিপয় বাক্তির অন্তরে ক্ষমতার লোভ ও এটি চিরস্থায়ী করার কুৎসিত সত্যটা বের করে আনাটাই ছিল মুখ্য উদ্দেশ্য।’
গণতন্ত্রের স্বার্থে সবার চেহারা উন্মোচনের কথা জানিয়ে ইশরাক বলেন, ‘অনেক সমালোচনা মাথা পেতে নিয়েছি, পিতা-মাতা তুলে গালিগালাজও চুপ করে সহ্য করে গিয়েছি। কারণ একটাই— এদের চেহারা উন্মোচন করতে হবে, গণতন্ত্রের স্বার্থে, জনগণের ভোটার অধিকারের স্বার্থে। সর্বশক্তি দিয়ে এরা ঢাকায় বিএনপির মেয়র আটকানোর চেষ্টার মধ্য দিয়ে আগামী জাতীয় নির্বাচনে কী ভূমিকা পালন করবে তা ক্লিনকাট বুঝিয়ে দিলো।’
নিরপেক্ষতা বিসর্জন দিয়ে যারা দলীয় প্রতিনিধির মতো আচরণ করেছে তাদের পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন ইশরাক। আওয়ামী লীগের দোসর ও ষড়যন্ত্রকারীদের মুখোশ উন্মোচনের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন।
ইশরাক বলেন, ‘কোনো কথা চলবে না, যারা নিরপেক্ষতা শুধু বিসর্জন দিয়েছে নয়, বরং একটি দলের প্রতিনিধির কাজ করেছে, তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে। এরা হাসিনার মতোই বিচারকদের হুমকি দিয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে চ্যালেঞ্জ করছে। উচ্চ আদালতে হস্তক্ষেপ করেছে। এবং আমলাতন্ত্র হাসিনার দোসরদের সঙ্গে নিয়ে লম্বা কুচক্র পরিকল্পনা করছে। একদিন এদের সবার নাম-পরিচয় প্রকাশ পাবে।’
গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটের লড়াইয়ে এক চুল ছাড়ও দেওয়া হবে না উল্লেখ করে ইশরাক লিখেছেন, ‘হাসিনারেও বলছিলাম, কবরটা ঠিক করাই আছে। আল্লাহর হুকুম থাকলে সেখানেই হবে ইনশাআল্লাহ। লড়াই শেষ হয় নাই। হয় দাবি আদায় করব, না হয় আল্লাহর নির্ধারিত স্থানে মাটির নিচে শায়িত হব। গণতন্ত্রের সাথে, জনগণের ভোটার অধিকারের সাথে এক চুল ছাড় হবে না।’
এদিকে ইশরাকের কর্মী-সমর্থকদের উপস্থিতিতে চলমান আন্দোলন নিয়ে নিজের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি লিখেছেন, ‘যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে বরং গায়ের জোরে আদায় করার উদ্দেশ্যেই নগর ভবন বন্ধ করে মহানগর বিএনপি এই আন্দোলন চালাচ্ছে। ফলে সিটি করপোরেশনের দৈনন্দিন কাজ ব্যাহত হওয়াসহ জনদুর্ভোগ তৈরি হয়েছে।’
মেয়র পদে ইশরাকের শপথের ক্ষেত্রে নানা আইনি জটিলতার উল্লেখ করে উপদেষ্টা লিখেছেন, ‘এ সব জটিলতা নিরসন হলে স্থানীয় সরকার বিভাগের শপথ দিতে কোনো সমস্যা নেই।’
আসিফ যেসব আইনি জটিলতার কথা উল্লেখ করেছেন সেগুলো হল—
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা বলেন, উচ্চ আদালতে বিচারাধীন ও উপরোল্লিখিত জটিলতা নিরসন না করা পর্যন্ত শপথ গ্রহণ সম্ভব নয়।
উপদেষ্টা আসিফ তার পোস্টের সঙ্গে একটি ছবিও শেয়ার করেছেন, যে ছবিতে ইশরাকের পক্ষে আন্দোলনকারীদের একজনের হাতে দেখা যাচ্ছে আসিফের পোস্টার, যার ওপরে জুতা রাখা এবং একজন ব্যক্তিকেও আসিফের ছবির দিকে ইঙ্গিত করে জুতা দেখাতে দেখা যাচ্ছে।
এ ছবির প্রসঙ্গ টেনে আসিফ লিখেছেন, ব্যক্তিগতভাবে আমার বিরুদ্ধে ইশরাক হোসেনের এই আক্রমণাত্মক ও অপমানজনক কার্যক্রমের কোনো কারণ খুঁজে পেলাম না! আবার কেউ বলবেন না যে এটা সাধারণ জনগণ করছে। কারণ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন গ্রুপের নির্দেশনা এবং গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য অনুযায়ী দলীয় নেতাকর্মীরাই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভেতরে থাকা কিছু মানুষের ‘ভেতরের লোভে’র চিত্র প্রকাশ্যে আনতেই ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার আন্দোলন চালিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইশরাক হোসেন। তিনি আরও বলেছেন, ভোট ও গণতন্ত্রের পক্ষে লড়াই অব্যাহত রাখবেন।
এদিকে ইশরাককে মেয়র হিসেবে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে চলমান এই আন্দোলনকে বিএনপির ‘গায়ের জোর’ হিসেবে দেখছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। মেয়র পদে কেন ইশরাককে শপথ পড়িয়ে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে না, এর পেছনে ১০টি আইনি জটিলতা পয়েন্ট আকারে উল্লেখ করেছেন তিনি।
সোমবার (১৯ মে) নিজেদের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে দেওয়া স্ট্যাটাসে ইশরাক ও আসিফ এসব কথা বলেন। এ দিন টানা ষষ্ঠ দিনের মতো ঢাকা দক্ষিণ সিটির নগর ভবন অবরুদ্ধ করে আন্দোলন চালিয়েছেন ইশরাকের অনুসারী কর্মী-সমর্থকরা।
গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল ইশরাককে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে রায় দেন। পরে গত ২৭ এপ্রিল এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও ইশরাককে শপথ পড়ানো না হলে গত বুধবার রাজপথে নামেন তার অনুসারীরা। অবিলম্বে হিসেবে শপথ পড়িয়ে ডিএসসিসির মেয়র হিসেবে ইশরাককে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে ছয় দিন ধরে নগর ভবন অবরুদ্ধ করে তারা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।
চলমান এ আন্দোলন প্রসঙ্গে ইশরাক তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘মেয়র-ফেওর কিছু না, অন্তর্বর্তী সরকারের কতিপয় বাক্তির অন্তরে ক্ষমতার লোভ ও এটি চিরস্থায়ী করার কুৎসিত সত্যটা বের করে আনাটাই ছিল মুখ্য উদ্দেশ্য।’
গণতন্ত্রের স্বার্থে সবার চেহারা উন্মোচনের কথা জানিয়ে ইশরাক বলেন, ‘অনেক সমালোচনা মাথা পেতে নিয়েছি, পিতা-মাতা তুলে গালিগালাজও চুপ করে সহ্য করে গিয়েছি। কারণ একটাই— এদের চেহারা উন্মোচন করতে হবে, গণতন্ত্রের স্বার্থে, জনগণের ভোটার অধিকারের স্বার্থে। সর্বশক্তি দিয়ে এরা ঢাকায় বিএনপির মেয়র আটকানোর চেষ্টার মধ্য দিয়ে আগামী জাতীয় নির্বাচনে কী ভূমিকা পালন করবে তা ক্লিনকাট বুঝিয়ে দিলো।’
নিরপেক্ষতা বিসর্জন দিয়ে যারা দলীয় প্রতিনিধির মতো আচরণ করেছে তাদের পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন ইশরাক। আওয়ামী লীগের দোসর ও ষড়যন্ত্রকারীদের মুখোশ উন্মোচনের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন।
ইশরাক বলেন, ‘কোনো কথা চলবে না, যারা নিরপেক্ষতা শুধু বিসর্জন দিয়েছে নয়, বরং একটি দলের প্রতিনিধির কাজ করেছে, তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে। এরা হাসিনার মতোই বিচারকদের হুমকি দিয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে চ্যালেঞ্জ করছে। উচ্চ আদালতে হস্তক্ষেপ করেছে। এবং আমলাতন্ত্র হাসিনার দোসরদের সঙ্গে নিয়ে লম্বা কুচক্র পরিকল্পনা করছে। একদিন এদের সবার নাম-পরিচয় প্রকাশ পাবে।’
গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটের লড়াইয়ে এক চুল ছাড়ও দেওয়া হবে না উল্লেখ করে ইশরাক লিখেছেন, ‘হাসিনারেও বলছিলাম, কবরটা ঠিক করাই আছে। আল্লাহর হুকুম থাকলে সেখানেই হবে ইনশাআল্লাহ। লড়াই শেষ হয় নাই। হয় দাবি আদায় করব, না হয় আল্লাহর নির্ধারিত স্থানে মাটির নিচে শায়িত হব। গণতন্ত্রের সাথে, জনগণের ভোটার অধিকারের সাথে এক চুল ছাড় হবে না।’
এদিকে ইশরাকের কর্মী-সমর্থকদের উপস্থিতিতে চলমান আন্দোলন নিয়ে নিজের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি লিখেছেন, ‘যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে বরং গায়ের জোরে আদায় করার উদ্দেশ্যেই নগর ভবন বন্ধ করে মহানগর বিএনপি এই আন্দোলন চালাচ্ছে। ফলে সিটি করপোরেশনের দৈনন্দিন কাজ ব্যাহত হওয়াসহ জনদুর্ভোগ তৈরি হয়েছে।’
মেয়র পদে ইশরাকের শপথের ক্ষেত্রে নানা আইনি জটিলতার উল্লেখ করে উপদেষ্টা লিখেছেন, ‘এ সব জটিলতা নিরসন হলে স্থানীয় সরকার বিভাগের শপথ দিতে কোনো সমস্যা নেই।’
আসিফ যেসব আইনি জটিলতার কথা উল্লেখ করেছেন সেগুলো হল—
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা বলেন, উচ্চ আদালতে বিচারাধীন ও উপরোল্লিখিত জটিলতা নিরসন না করা পর্যন্ত শপথ গ্রহণ সম্ভব নয়।
উপদেষ্টা আসিফ তার পোস্টের সঙ্গে একটি ছবিও শেয়ার করেছেন, যে ছবিতে ইশরাকের পক্ষে আন্দোলনকারীদের একজনের হাতে দেখা যাচ্ছে আসিফের পোস্টার, যার ওপরে জুতা রাখা এবং একজন ব্যক্তিকেও আসিফের ছবির দিকে ইঙ্গিত করে জুতা দেখাতে দেখা যাচ্ছে।
এ ছবির প্রসঙ্গ টেনে আসিফ লিখেছেন, ব্যক্তিগতভাবে আমার বিরুদ্ধে ইশরাক হোসেনের এই আক্রমণাত্মক ও অপমানজনক কার্যক্রমের কোনো কারণ খুঁজে পেলাম না! আবার কেউ বলবেন না যে এটা সাধারণ জনগণ করছে। কারণ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন গ্রুপের নির্দেশনা এবং গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য অনুযায়ী দলীয় নেতাকর্মীরাই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা না করে যদি তিনি দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান, সেটিও তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে একান্তই যদি তিনি দায়িত্ব পালনে অপারগ হন, তাহলে রাষ্ট্র তো বসে থাকবে না। রাষ্ট্র নিজ দায়িত্বে বিকল্প ব্যবস্থা নেবে।’
১৩ ঘণ্টা আগেজয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘আপনার মতো সচেতন নাগরিক, যিনি বিশ্বের দরবারে আমাদের গর্বিত করেছেন, আপনি নোবেলজয়ী। আপনি ব্যক্তিগত ইউনূস নন, আপনি জনগণের। আপনি বলেছেন পদত্যাগ করতে চাই, এসব দেখে আমার মন খারাপ হয়েছে। ড. ইউনূস, আপনি এই দেশের ১৮ কোটি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করেন, আমরা আপনার পদত্যাগ চাই না।’
১৩ ঘণ্টা আগেফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমি মনে করি, সরকারকে এখন থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে আলোচনায় বসতে হবে। নিয়মিত বসে এবং বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত চাইতে হবে। কোনো ধরনের বিচ্ছিন্নতা কাম্য নয়।’
১৭ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, শুধু নির্বাচনের জন্য বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেয়নি। কাল (বৃহস্পতিবার) উপদেষ্টা পরিষদের সভার পর অনেক সময় আমরা আলোচনা করেছি। আমাদের তিনটি কঠিন দায়িত্ব- এর একটি সংস্কার, অন্যটি বিচার, আরেকটি নির্বাচন। শুধুমাত্র নির্বাচন করার জন্যই আমরা দায়িত্বটা নেইনি। আমাদের আরও দুটি দায়ি
১৭ ঘণ্টা আগে