
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিদ্যমান অবস্থায় ও ভৌগোলিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের জন্য সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনব্যবস্থা কতটা উপযোগী, তা ভেবে দেখার অনুরোধ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মঙ্গলবার (১ জুলাই) রাজধানীর চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে শহীদ পরিবারের সম্মানে বিএনপি ‘জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা’ শীর্ষক বিশেষ আলোচনাসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থা ঐক্যের পরিবর্তে বিভক্তিমূলক সমাজ এবং অস্থিতিশীল সরকার সৃষ্টির কারণ হয়ে উঠতে পারে কি না, তা সব রাজনৈতিক নেতাকে ভেবে দেখার অনুরোধ করব, বলেন তারেক রহমান।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার কার্যক্রমে বিভিন্ন দল চিন্তা করেই সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে এবং প্রতিটি দলই যার যার বিবেচনায় উত্তম প্রস্তাব দিয়েছে। তবে সব প্রস্তাব বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বা বর্তমান প্রেক্ষাপটে উপযোগী কি না, তা বিবেচনার অনুরোধ করেন তিনি।
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক বিধি ব্যবস্থা শক্ত ভিত্তির ওপর রাখতে হলে জনগণের ঐক্য সবচেয়ে বেশি দরকার উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনীব্যবস্থার আড়ালে আবার দেশের রাজনীতিতে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের পথ সুগম করে দেওয়া হচ্ছে কি না, তা সবার গুরুত্ব দিয়ে ভাবা দরকার। নিত্যনতুন ইস্যু সামনে আনলে ষড়যন্ত্রকারীরা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার সুযোগ পাবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘সংস্কার ইস্যু নিয়ে দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যস্ত রাখলে তা জনগণকে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চিত রাখতে পারে।
’
প্রসঙ্গত, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, কমিউনিস্ট পার্টিসহ অনেক রাজনৈতিক দল সংখ্যানুপাতিক বা আনুপাতিক পদ্ধতিতে ভোটের পক্ষে দাবি তুলেছে। তবে বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এই পদ্ধতির বিরোধিতা করে প্রচলিত সংসদীয় পদ্ধতিতে নির্বাচনের পক্ষেই অবস্থান করছে।

বিদ্যমান অবস্থায় ও ভৌগোলিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের জন্য সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনব্যবস্থা কতটা উপযোগী, তা ভেবে দেখার অনুরোধ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মঙ্গলবার (১ জুলাই) রাজধানীর চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে শহীদ পরিবারের সম্মানে বিএনপি ‘জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা’ শীর্ষক বিশেষ আলোচনাসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থা ঐক্যের পরিবর্তে বিভক্তিমূলক সমাজ এবং অস্থিতিশীল সরকার সৃষ্টির কারণ হয়ে উঠতে পারে কি না, তা সব রাজনৈতিক নেতাকে ভেবে দেখার অনুরোধ করব, বলেন তারেক রহমান।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার কার্যক্রমে বিভিন্ন দল চিন্তা করেই সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে এবং প্রতিটি দলই যার যার বিবেচনায় উত্তম প্রস্তাব দিয়েছে। তবে সব প্রস্তাব বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বা বর্তমান প্রেক্ষাপটে উপযোগী কি না, তা বিবেচনার অনুরোধ করেন তিনি।
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক বিধি ব্যবস্থা শক্ত ভিত্তির ওপর রাখতে হলে জনগণের ঐক্য সবচেয়ে বেশি দরকার উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনীব্যবস্থার আড়ালে আবার দেশের রাজনীতিতে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের পথ সুগম করে দেওয়া হচ্ছে কি না, তা সবার গুরুত্ব দিয়ে ভাবা দরকার। নিত্যনতুন ইস্যু সামনে আনলে ষড়যন্ত্রকারীরা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার সুযোগ পাবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘সংস্কার ইস্যু নিয়ে দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যস্ত রাখলে তা জনগণকে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চিত রাখতে পারে।
’
প্রসঙ্গত, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, কমিউনিস্ট পার্টিসহ অনেক রাজনৈতিক দল সংখ্যানুপাতিক বা আনুপাতিক পদ্ধতিতে ভোটের পক্ষে দাবি তুলেছে। তবে বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এই পদ্ধতির বিরোধিতা করে প্রচলিত সংসদীয় পদ্ধতিতে নির্বাচনের পক্ষেই অবস্থান করছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) নির্বাচনি প্রচারে দলীয় প্রধানের পরিবর্তে তারেক রহমান বা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ছবি ব্যবহার না করার সুপারিশ করেছে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি)।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রতি কেন্দ্রে একজন সেনা সদস্য মোতায়েন করলে তেমন প্রভাব পড়বে না। তাই অন্তত পাঁচজন সেনা সদস্য মোতায়েনের বিষয়টি নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) বিবেচনা করার অনুরোধ জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
৪ ঘণ্টা আগে
বৈঠকে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশ নিতে না পারার কারণ ব্যাখ্যা করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং নির্বাচন কমিশন তাদের নিবন্ধন স্থগিত করেছে। এই কারণে আওয়ামী লীগ আসন্ন সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না।’
২১ ঘণ্টা আগে
নুর বলেন, আসন্ন নির্বাচন দেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। মানুষ যেন উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিতে পারে এবং রাজনৈতিক দলগুলো নির্বিঘ্নে প্রচার-সমাবেশ চালানোর সুযোগ পায়। একটি অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনই ভবিষ্যতের গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে। দল-মত-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে শ
১ দিন আগে