ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ১৮: ১২

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘ব্লকেড’ কর্মসূচি সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।

বুধবার (১৬ জুলাই) সাড়ে ৫টার দিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নাহিদের উদ্ধৃতি দিয়ে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান দলের মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম।

পোস্টে তিনি লেখেন, ‘ব্লকেড সরিয়ে নিন। রাজপথের একপাশে অবস্থান করুন। লড়াই চলবে।’

এর আগে, বিকেল ৪টার দিকে গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ, পদযাত্রা ও গাড়িবহরে হামলার প্রতিবাদে দেশের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে ব্লকেড কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

সংগঠনটির অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এক পোস্টে ঘোষণায় বলা হয়েছিল, ‘গোপালগঞ্জে জুলাইয়ের নেতাদের ওপর হামলার প্রতিবাদে সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে ব্লকেড কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিচ্ছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সারা দেশের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব ইউনিটকে স্থানীয় ছাত্রসংগঠন, রাজনৈতিক দলসহ সর্বস্তরের ছাত্র-জনতাকে সঙ্গে নিয়ে ব্লকেড কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানানো যাচ্ছে।’

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে দেশব্যাপী জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা

বিবৃতিতে তিনি বলেন, ১৬ জুলাই (বুধবার) গোপালগঞ্জ জেলায় এনসিপির পূর্বঘোষিত ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ কর্মসূচিতে পতিত স্বৈরাচারের দোসর নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা নৃশংস হামলা চালিয়েছে। তারা এনসিপির নেতৃবৃন্দকে হত্যার উদ্দেশ্যে তাদের গাড়িতে হামলা করে এবং তাদের অবস্থানস্থল এসপি অফিসেও হামলা চালায়।

১৯ ঘণ্টা আগে

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার নিন্দা জামায়াতের

বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘গোপালগঞ্জ বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো জেলা নয়। এটি বাংলাদেশেরই অংশ। সরকারকে গোপালগঞ্জসহ বাংলাদেশের সর্বত্র আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে।’

২০ ঘণ্টা আগে

এনসিপির ওপর হামলায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এনসিপির সমাবেশে বাধা দেওয়া মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন বলে জানিয়েছে সরকার। হামলাকারীদের শাস্তি সরকার নিশ্চিত করবে বলে জানানো হয়েছে।

২১ ঘণ্টা আগে

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ: বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নতুন চ্যালেঞ্জ

এই শুল্ক কার্যকর হলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে তৈরি পোশাক শিল্প। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার, যেখানে বছরে প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়। বর্তমানে এসব পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্কে প্রবেশ করত।

২১ ঘণ্টা আগে