দক্ষিণের মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ পড়াতে বাধা নেই

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
প্রকাশ: ২২ মে ২০২৫, ১১: ৪৫

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে দায়ের করা রিট খারিজ করেছেন হাইকোর্ট।

বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এই আদেশের ফলে, ইশরাক হোসেনকে শপথ দিতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

এর আগে ইশরাকের আইনজীবী ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, রিট আবেদনটি সরাসরি খারিজ হতে পরে।

গত ১৪ মে মো. মামুনুর রশিদ নামে এক ব্যক্তির পক্ষে আইনজীবী কাজী আকবর আলী হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করেন। রিটে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে দেওয়া রায় স্থগিতের পাশাপাশি তাকে মেয়র পদে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চাওয়া হয়। পাশাপাশি রিটে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়কে মেয়র পদে ইশরাককে শপথ না পড়াতে এবং আইন মন্ত্রণালয়কে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের সংশ্লিষ্ট বিচারকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতেও নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটির নির্বাচন হয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপসকে মেয়র ঘোষণা করা হয়। গেল ২৭ মার্চ ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণার ফল বাতিল করে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করেন ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল। রায়ের কপি পাওয়ার পর ২২ এপ্রিল গেজেট প্রকাশের বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কিন্তু পরামর্শ পাওয়ার আগেই ২৭ এপ্রিল ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে ইসি।

ad
ad

ঘরের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

ফের নগর ভবনের সামনে সমর্থকরা, মতবিনিময় সভায় ইশরাক

ঢাকা দক্ষিণ সিটির (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিয়েছেন তার সমর্থকরা। এদিকে ইশরাক নিজে নগর ভবনে উপস্থিত হয়ে ডিএসসির কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন।

১৪ ঘণ্টা আগে

গণফোরামের মন্টু মারা গেছেন, দুপুরে শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা

দুই মাস ধরেই হাসপাতালে যাওয়া-আসার মধ্যে ছিলেন মন্টু। ঈদের আগে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।

১৭ ঘণ্টা আগে

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার ‘সরকারি সফর’ থেকে অর্জন কী?

কূটনীতিক ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কূটনীতির ক্ষেত্রে একজন সরকারপ্রধানের সরকারি ও দ্বিপাক্ষিক সফরে অন্য দেশে যাওয়ার সফর ঠিক হয় সাধারণত সে দেশের সরকারপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও আলোচনার বিষয়বস্তু কর্মকর্তা পর্যায়ে চূড়ান্ত হওয়ার পর। কিন্তু অধ্যাপক ইউনূস যুক্তরাজ্য সফরে গিয়ে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ের স

১ দিন আগে

স্টারমারের সাক্ষাৎ না পাওয়া নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

বিবিসির ‘দ্য ওয়ার্ল্ড টুনাইট’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে মুখোমুখি হয়ে অধ্যাপক ইউনূস এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন। বলেছেন, কোন কারণে স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ শেষ পর্যন্ত হয়নি, সেটি তিনি বুঝতে পারেননি। তবে এখন তিনি স্টারমারকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন।

১ দিন আগে