
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের ১৪৪তম জন্ম ও ৯২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বেগম রোকেয়াকে নারী জাগরণের একজন 'আলোক দিশারী' হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, বেগম রোকেয়া নিজ জীবনের বাস্তবতার মধ্যে সমাজের নারীর পিছিয়ে পড়া অবস্থা উপলব্ধি করেছিলেন। তিনি অন্তর দিয়ে বুঝেছিলেন, শিক্ষাই নারীর আত্মমর্যাদা প্রতিষ্ঠার মূল ভিত্তি।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক প্রোফাইল থেকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন "বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আমি তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।"
তিনি আরও বলেন, ‘বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন রক্ষণশীল পারিবারিক পরিবেশে বেড়ে উঠলেও সেই সময়ে তিনি ছিলেন অগ্রণী এক অগ্রদূত।’
তিনি লিখেন, বেগম রোকেয়া নারী শিক্ষার বিস্তারকে বিশিষ্টতা দিয়েছেন ও এর মাধ্যমে ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটানো সম্ভব। বিশেষভাবে পিছিয়ে পড়া এদেশের মুসলিম নারী সমাজকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করার জন্য তিনি সর্বপ্রথম উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। আর নারীমুক্তির বাণী বহন করতে গিয়ে তাঁকে সমাজের গোঁড়া রক্ষণশীলদের প্রচন্ড আক্রমণের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। তা সত্ত্বেও তিনি ছিলেন কর্তব্যকর্মে স্থির, অদম্য ও অবিচল।
তিনি আরও লিখেন, বেগম রোকেয়া তাঁর ক্ষুরধার লেখনির মাধ্যমে নারীর প্রতি সমাজের অন্যায় ও বৈষম্যমূলক আচরণের মূলে আঘাত হেনেছিলেন। সংসার, সমাজ ও অর্থনীতিকে জীবনের মর্মস্থলে তিনি স্থাপন করেছিলেন নারীর স্বায়ত্ত্বশাসন ও আত্মমর্যাদা রক্ষা করতে। আর এজন্য তিনি বিশ্বাস করতেন নারীকে উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়া প্রয়োজন। নারী সমাজকে স্বাবলম্বী করতে তিনি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলে ছিলেন, শত কুপমুণ্ডকতার বাধা সত্ত্বেও।
শেষে তিনি লিখেন, মূলত বেগম রোকেয়ার উচ্চারণের প্রাণকেন্দ্রে রয়েছে নারীর সঠিক স্বাধীনতা। তাঁর কর্মময় জীবন ও আদর্শ নারী সমাজকে আরো উদ্যমী ও অনুপ্রাণিত করবে বলে আমার বিশ্বাস। আল্লাহ হাফেজ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের ১৪৪তম জন্ম ও ৯২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বেগম রোকেয়াকে নারী জাগরণের একজন 'আলোক দিশারী' হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, বেগম রোকেয়া নিজ জীবনের বাস্তবতার মধ্যে সমাজের নারীর পিছিয়ে পড়া অবস্থা উপলব্ধি করেছিলেন। তিনি অন্তর দিয়ে বুঝেছিলেন, শিক্ষাই নারীর আত্মমর্যাদা প্রতিষ্ঠার মূল ভিত্তি।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক প্রোফাইল থেকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন "বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আমি তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।"
তিনি আরও বলেন, ‘বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন রক্ষণশীল পারিবারিক পরিবেশে বেড়ে উঠলেও সেই সময়ে তিনি ছিলেন অগ্রণী এক অগ্রদূত।’
তিনি লিখেন, বেগম রোকেয়া নারী শিক্ষার বিস্তারকে বিশিষ্টতা দিয়েছেন ও এর মাধ্যমে ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটানো সম্ভব। বিশেষভাবে পিছিয়ে পড়া এদেশের মুসলিম নারী সমাজকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করার জন্য তিনি সর্বপ্রথম উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। আর নারীমুক্তির বাণী বহন করতে গিয়ে তাঁকে সমাজের গোঁড়া রক্ষণশীলদের প্রচন্ড আক্রমণের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। তা সত্ত্বেও তিনি ছিলেন কর্তব্যকর্মে স্থির, অদম্য ও অবিচল।
তিনি আরও লিখেন, বেগম রোকেয়া তাঁর ক্ষুরধার লেখনির মাধ্যমে নারীর প্রতি সমাজের অন্যায় ও বৈষম্যমূলক আচরণের মূলে আঘাত হেনেছিলেন। সংসার, সমাজ ও অর্থনীতিকে জীবনের মর্মস্থলে তিনি স্থাপন করেছিলেন নারীর স্বায়ত্ত্বশাসন ও আত্মমর্যাদা রক্ষা করতে। আর এজন্য তিনি বিশ্বাস করতেন নারীকে উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়া প্রয়োজন। নারী সমাজকে স্বাবলম্বী করতে তিনি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলে ছিলেন, শত কুপমুণ্ডকতার বাধা সত্ত্বেও।
শেষে তিনি লিখেন, মূলত বেগম রোকেয়ার উচ্চারণের প্রাণকেন্দ্রে রয়েছে নারীর সঠিক স্বাধীনতা। তাঁর কর্মময় জীবন ও আদর্শ নারী সমাজকে আরো উদ্যমী ও অনুপ্রাণিত করবে বলে আমার বিশ্বাস। আল্লাহ হাফেজ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।

তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে জামায়াত দেশের সব ধর্ম-বর্ণের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। কিছু গোষ্ঠী হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হুমকি-ধমকি দিয়ে আবার কর্তৃত্ববাদী শাসন ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। জনগণ আগামী নির্বাচনে ব্যালট বিপ্লবের মাধ্যমে এসব অপচেষ্টা প্রতিহত করবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, এখন পর্যন্ত কোনো রাজনৈতিক দলই আগামীর বাংলাদেশ পরিচালনার পরিকল্পনা দেয়নি, একমাত্র বিএনপিই তা দিয়েছে। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে জেতাতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।
১৪ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম বলেন, “ফলে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, মানুষের এই ভালোবাসাকে উপেক্ষা করে আমরা অন্য কোনো দলের সঙ্গে যদি যাই, আমরা ‘কম্প্রোমাইজড’ হিসেবে বিবেচিত হব। আমরা সেই সমঝোতার রাজনীতি করতে চাই না। আমরা চাই যে আমাদের রাজনৈতিক লক্ষ্য ও আদর্শ নিয়ে আমরা এককভাবে দাঁড়াব। নির্বাচনে ফলাফল যাই আসুক, আমরা জনগণের ক
১৭ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন দলের মনোনয়ন প্রক্রিয়ার সমালোচনা করে নাহিদ বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় মাফিয়াদের নমিনেশন দেওয়া হয়েছে। ঋণ খেলাপিকে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবে কি না, এর ওপর নির্ভর করবে কমিশন কতটা সুষ্ঠু প্রক্রিয়ায় কাজ করছে।’
১৭ ঘণ্টা আগে