
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতেই হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। বলেছেন, এর কোনো বিকল্প নেই, জাতীয় নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘জরুরি বৈঠকে’ তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশনপ্রধান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।
ঐকমত্য কমিশনের এ বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আপনার প্রতি আমাদের সমর্থন সীমাহীন নয়, এর সীমারেখা আছে। আপনার প্রতি আমাদের সমর্থন কন্ডিশনাল, আপনি এটা উপলব্ধি করুন।
প্রতিরক্ষা বাহিনীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সম্পর্ক নিয়েও কথা বলেন বিএনপির এ সিনিয়র নেতা। বলেন, আমরা চাই, আপনার সঙ্গে প্রতিরক্ষার বাহিনীর সম্পর্কের অবনতি না হোক, রাষ্ট্রের ব্যালান্স রাখতে হবে। আমরা নির্বাচনকে সামনে রেখে কোনো ঝুঁকির মধ্যে পড়তে চাই না, আমরা এটা মোকাবিলা করতে পারব না।
এর আগে কমিশনের সদস্যরা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
ঐকমত্য কমিশন জানায়, আগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এ সই করবে রাজনৈতিক দলগুলো। জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় এ সই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। তার প্রস্তুতি হিসেবেই আজ দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বৈঠকে বসেছিল ঐকমত্য কমিশন।
এর মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে জুলাই সনদের চূড়ান্ত অনুলিপি নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষ করে এটি বাস্তবায়নের কোনো রূপরেখা না থাকায় এই সনদে সই করবে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে কিছু রাজনৈতিক দল। এরই প্রেক্ষাপটে সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে জরুরি বৈঠক ডাকা হয়েছিল।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বহুল আকাঙ্ক্ষিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ, ২০২৫’-এর চূড়ান্ত অনুলিপি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে সনদে সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তাতে কোনো সুপারিশ রাখা হয়নি। পরে অন্তর্বর্তী সরকার ও দলগুলোর কাছে এ সংক্রান্ত সুপারিশ দেবে বলে জানিয়েছে কমিশন।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাত সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। প্রথম ধাপে গঠন করা ছয়টি সংস্কার কমিশনের (সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, দুর্নীতি দমন কমিশন, পুলিশ ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন) সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে ঐকমত্য কমিশন।
প্রথম পর্বে ৩৩টি ও দ্বিতীয় পর্বে ৩০টি দলের সঙ্গে আলোচনা করে ঐকমত্য কমিশন। গত ফেব্রুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত সময়ে দুই পর্বের আলোচনায় ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাবে ঐকমত্য ও সিদ্ধান্ত হয়। এগুলো নিয়ে তৈরি করা হয়েছে জুলাই জাতীয় সনদ।

আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতেই হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। বলেছেন, এর কোনো বিকল্প নেই, জাতীয় নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘জরুরি বৈঠকে’ তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশনপ্রধান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।
ঐকমত্য কমিশনের এ বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আপনার প্রতি আমাদের সমর্থন সীমাহীন নয়, এর সীমারেখা আছে। আপনার প্রতি আমাদের সমর্থন কন্ডিশনাল, আপনি এটা উপলব্ধি করুন।
প্রতিরক্ষা বাহিনীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সম্পর্ক নিয়েও কথা বলেন বিএনপির এ সিনিয়র নেতা। বলেন, আমরা চাই, আপনার সঙ্গে প্রতিরক্ষার বাহিনীর সম্পর্কের অবনতি না হোক, রাষ্ট্রের ব্যালান্স রাখতে হবে। আমরা নির্বাচনকে সামনে রেখে কোনো ঝুঁকির মধ্যে পড়তে চাই না, আমরা এটা মোকাবিলা করতে পারব না।
এর আগে কমিশনের সদস্যরা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
ঐকমত্য কমিশন জানায়, আগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এ সই করবে রাজনৈতিক দলগুলো। জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় এ সই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। তার প্রস্তুতি হিসেবেই আজ দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বৈঠকে বসেছিল ঐকমত্য কমিশন।
এর মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে জুলাই সনদের চূড়ান্ত অনুলিপি নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষ করে এটি বাস্তবায়নের কোনো রূপরেখা না থাকায় এই সনদে সই করবে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে কিছু রাজনৈতিক দল। এরই প্রেক্ষাপটে সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে জরুরি বৈঠক ডাকা হয়েছিল।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বহুল আকাঙ্ক্ষিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ, ২০২৫’-এর চূড়ান্ত অনুলিপি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে সনদে সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তাতে কোনো সুপারিশ রাখা হয়নি। পরে অন্তর্বর্তী সরকার ও দলগুলোর কাছে এ সংক্রান্ত সুপারিশ দেবে বলে জানিয়েছে কমিশন।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাত সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। প্রথম ধাপে গঠন করা ছয়টি সংস্কার কমিশনের (সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, দুর্নীতি দমন কমিশন, পুলিশ ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন) সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে ঐকমত্য কমিশন।
প্রথম পর্বে ৩৩টি ও দ্বিতীয় পর্বে ৩০টি দলের সঙ্গে আলোচনা করে ঐকমত্য কমিশন। গত ফেব্রুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত সময়ে দুই পর্বের আলোচনায় ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাবে ঐকমত্য ও সিদ্ধান্ত হয়। এগুলো নিয়ে তৈরি করা হয়েছে জুলাই জাতীয় সনদ।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভুঁইয়া বলেছেন, দেশে পতিত স্বৈরাচার ও নব্য স্বৈরাচাররা মিলে নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করছে। তারা বিভিন্নভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে যাতে আগামী নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে
ড. মোশাররফ আরও বলেন, “যদি ভোটের হারে সংসদ সদস্য নির্ধারিত হয় এবং কোনো দল ৪০ শতাংশ ভোট পেলেও তাদের আসন হয় মাত্র ১২০টি, তাহলে তো সরকার গঠন করা সম্ভব হবে না।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি বলেছে, জাতীয় ঐক্য কমিশন প্রণীত জুলাই সনদ এখন নৈতিক ভিত্তি হারিয়েছে। দলটির মতে, কথিত ঐক্যমত্য কমিশনের প্রণীত এই দলিল প্রতারণাপূর্ণ ও চাতুর্যমিশ্রিত, যা বর্তমান জাতীয় সংকট আরও গভীর করেছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, “সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করতে হবে, তারপরও ঘি আমাদের লাগবেই।
১৭ ঘণ্টা আগে