তারেক-ইউনূস বৈঠক হতে পারে টার্নিং পয়েন্টে: মির্জা ফখরুল

ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক। এই বৈঠকের মাধ্যমে রাজনৈতিক সংকট কাটবে বলে আশাবাদী বিএনপি— এমনটাই জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার (১০ জুন) রাজধানীর গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে একথা জানান তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, স্থায়ী কমিটি এই বৈঠককে স্বাগত জানিয়েছে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিভাবে এই বৈঠকে গুরুত্ব ও সম্ভাবনা অনেক। এই বৈঠক থেকে অনেক কিছুর ডাইমেনশন হতে পারে।

দলের স্থায়ী কমিটি তারেক রহমানকে যে কোন বিষয় সিদ্ধান্ত নেয়ার এখতিয়ার দিয়েছে বলেও জানান বিএনপির এ নেতা।

আগামী ১৩ জুন লন্ডন সময় সকাল ৯টা থেকে ১১টার মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে হবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক।

উল্লেখ্য, ড. ইউনূসের যুক্তরাজ্য সফরের ঘোষণা আসার পর থেকেই তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা নিয়ে রাজনীতির অঙ্গনে আলোচনা চলছিল। যদিও শুরুতে প্রধান উপদেষ্টার আনুষ্ঠানিক সফর সূচিতে বৈঠকের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত ছিল না।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

কমিশন নতজানু হলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: মঈন খান

মঈন খান বলেন, প্রার্থীরা অঙ্গীকারনামা ভঙ্গ করলে তার শাস্তি কী হবে তা স্পষ্ট আচরণবিধিতে নেই। নিয়মকানুন না বাড়িয়ে প্রার্থী এবং ভোটারদের মোটিভেট করার আহ্বান জানিয়েছি। তবে সব ধরনের নিয়মকানুন মেনে নির্বাচন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি।

৫ ঘণ্টা আগে

গণভোট-সংসদ নির্বাচন নিয়ে জোনায়েদ সাকির প্রস্তাব

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি জানিয়েছেন, গণভোট ও সংসদ নির্বাচনের বুথ আলাদা হওয়া দরকার। একই স্থানে হলেও বুথ ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী পৃথক থাকলে অনিয়মের ঝুঁকি কমবে।

৬ ঘণ্টা আগে

'দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র করতে না চাইলে গণতন্ত্রে ফেরার বিকল্প নেই'

তিনি বলেন, বিএনপি কোনো বিপ্লবী সংগঠন নয়, বরং একটি মুক্ত, স্বাধীনচেতা গণতান্ত্রিক দল। বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে বিধায় এই উদ্দেশ্য পূরণে সারাজীবন লড়াই করছে। দেশের মানুষও শত শত বছর ধরে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে।

৭ ঘণ্টা আগে

লটারির মাধ্যমে 'ডিসি-এসপিদের' বদলির দাবি জামায়াতের

গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আপনারা লক্ষ্য করেছেন যে, এক মাসও হয়নি, ২০ দিনও হয়নি, একজন ডিসি চলে গেলেন। সেটাও হঠাৎ করে। আবার এক সপ্তাহের মধ্যে অনেককে রদবদল করা হয়েছে। এটার পেছনে মনে হয় অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে। তপশিল ঘোষণার পর প্রশাসনের সব ক্ষমতা ইসির হাতে আসে। সবচেয়ে নিরপেক্ষ এবং আস্থা রাখার মতো একটা উপায় হলো,

৮ ঘণ্টা আগে