
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আগামীকাল সোমবার (৩ নভেম্বর)। অন্যদিকে সোমবারই সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলনও ডাকা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জরুরি এ বৈঠকেই জুলাই সনদ নিয়ে গণভোটের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে সরকার। পরে সংবাদ সম্মেলনে সে সিদ্ধান্তের কথা জানানো হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং রোববার (২ নভেম্বর) রাতে জানিয়েছে, সোমবার দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের করবী হলে প্রেস ব্রিফিং করবে সরকার। তবে ব্রিফিং কে করবেন, সে বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে বা অন্য যেকোনো প্রয়োজনে সাধারণত ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন আয়োজিত হয়ে আসছে। এবারই প্রথম এই ব্রিফিং আয়োজন করা হলো প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে।
এর আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য গণভোট আয়োজনের বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলই একমত হয়েছিল ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে, যদিও গণভোট আয়োজনের সময় নিয়ে মতপার্থক্য রয়ে গেছে। কমিশন সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখাতেও গণভোট আয়োজনের সুপারিশ রেখেছে। তবে গণভোট আয়োজনের তারিখ সরকারের ওপর ছেড়ে দিয়েছে।
বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো সরকার ঘোষিত আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই এই গণভোট চায়। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীসহ সমমনা দলগুলো এই নির্বাচন চায় নভেম্বরের মধ্যেই, না হলেও অন্তত জাতীয় নির্বাচনের আগে। এনসিপির অবশ্য গণভোট আয়োজনের তারিখ নিয়ে কোনো বিশেষ পছন্দ নেই।
এ অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল সংবাদ সম্মেলন করার সময় তার কাছে গণভোট আয়োজনের তারিখ নিয়ে জানতে চান সাংবাদিকরা। জবাবে উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধান উপদেষ্টা। আমরা তাকে সহায়তা করার জন্য থাকব। কিন্তু তিনিই সিদ্ধান্ত নেবেন। আর সিদ্ধান্ত খুব দ্রুত নেওয়া হবে।

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আগামীকাল সোমবার (৩ নভেম্বর)। অন্যদিকে সোমবারই সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলনও ডাকা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জরুরি এ বৈঠকেই জুলাই সনদ নিয়ে গণভোটের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে সরকার। পরে সংবাদ সম্মেলনে সে সিদ্ধান্তের কথা জানানো হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং রোববার (২ নভেম্বর) রাতে জানিয়েছে, সোমবার দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের করবী হলে প্রেস ব্রিফিং করবে সরকার। তবে ব্রিফিং কে করবেন, সে বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে বা অন্য যেকোনো প্রয়োজনে সাধারণত ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন আয়োজিত হয়ে আসছে। এবারই প্রথম এই ব্রিফিং আয়োজন করা হলো প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে।
এর আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য গণভোট আয়োজনের বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলই একমত হয়েছিল ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে, যদিও গণভোট আয়োজনের সময় নিয়ে মতপার্থক্য রয়ে গেছে। কমিশন সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখাতেও গণভোট আয়োজনের সুপারিশ রেখেছে। তবে গণভোট আয়োজনের তারিখ সরকারের ওপর ছেড়ে দিয়েছে।
বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো সরকার ঘোষিত আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই এই গণভোট চায়। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীসহ সমমনা দলগুলো এই নির্বাচন চায় নভেম্বরের মধ্যেই, না হলেও অন্তত জাতীয় নির্বাচনের আগে। এনসিপির অবশ্য গণভোট আয়োজনের তারিখ নিয়ে কোনো বিশেষ পছন্দ নেই।
এ অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল সংবাদ সম্মেলন করার সময় তার কাছে গণভোট আয়োজনের তারিখ নিয়ে জানতে চান সাংবাদিকরা। জবাবে উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধান উপদেষ্টা। আমরা তাকে সহায়তা করার জন্য থাকব। কিন্তু তিনিই সিদ্ধান্ত নেবেন। আর সিদ্ধান্ত খুব দ্রুত নেওয়া হবে।

২০০৮ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আর সালাহউদ্দিন আহমদ প্রার্থী হননি। সেবার প্রার্থী হন তার স্ত্রী হাসিনা আহমদ। তিনিও আওয়ামী লীগের সালাহ উদ্দিন আহমেদ সিআইপিকে হারিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত এবং চলমান
৪ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে এই আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী। আওয়ামী লীগ সরকারের টানা ১৬ বছরের শাসনামলে নিজ এলাকায় যেতে পারেননি এসএম জিলানী। এবার তিনি নির্বাচনে লড়বেন এই আসনে।
৫ ঘণ্টা আগে
ঠাকুরগাঁও-১ আসনটি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই আসন থেকে ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরে ওই বছরের জুনে অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আর প্রার্থী হননি।
৫ ঘণ্টা আগে