প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সদ্য সমাপ্ত মে মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশে। মূল্যস্ফীতির এই হার গত ২৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। আর এক বছর আগে, গত বছরের মে মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সোমবার (২ জুন) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। তথ্য বলছে, মে মাসে শহর পর্যায়ে খাদ্য কেনায় খরচ কিছুটা বাড়লেও গ্রামে তা কিছুটা কমেছিল। আর শহর-গ্রাম দুই জায়গাতেই খাদ্য বহির্ভূত খাতে খরচ কমেছে। সব মিলিয়ে কমেছে সার্বিক মূল্যস্ফীতি।
এর আগে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ। পরের মাস থেকেই মূল্যস্ফীতি বাড়তে থাকে। এরপর আর তা ৯ শতাংশের নিচে নামেনি। বরং বাড়তে বাড়তে গত বছরের জুলাইয়ে তা ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে গিয়ে পৌঁছায়। এ বছরের শুরু থেকেই মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমতির দিকে।
বিবিএস যেদিন মূল্যস্ফীতির এই হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে সেদিনই অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করেছেন। কিছুটা সংকোচনমূলক এই বাজেটের আকার গত অর্থবছরের বাজেটের তুলনায় সাত হাজার কোটি টাকা কম। আগামী অর্থবছর শেষে অর্থ উপদেষ্টা মূল্যস্ফীতিকে ৬ দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর হালনাগাদ তথ্য বলছে, মে মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৫৯ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে। আর খাদ্যবহির্ভূত খাতে মে মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ।
এদিকে মে মাসে শহরে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল এপ্রিলের তুলনায় কিছুটা বেশি। এই খাতে মূল্যস্ফীতি মে মাসে মূল্যস্ফীতি এসেছে ৯ দশমিক ২৯ শতাংশ, যা এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ।
শহরে বাড়লেও গ্রামে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি কমেছে। মে মাসে গ্রামে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি এসেছে ৮ দশমিক ৩০ শতাংশ, যা এপ্রিলে ছিল ৮ দশমিক ৪০ শতাংশ।
খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি কমেছে গ্রাম-শহর দুই জায়গাতেই। গ্রামে এসব পণ্যে মূল্যস্ফীতি এপ্রিলের ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ থেকে কমে মে মাসে হয়েছে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ। আর শহরে তা ৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
সদ্য সমাপ্ত মে মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশে। মূল্যস্ফীতির এই হার গত ২৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। আর এক বছর আগে, গত বছরের মে মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সোমবার (২ জুন) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। তথ্য বলছে, মে মাসে শহর পর্যায়ে খাদ্য কেনায় খরচ কিছুটা বাড়লেও গ্রামে তা কিছুটা কমেছিল। আর শহর-গ্রাম দুই জায়গাতেই খাদ্য বহির্ভূত খাতে খরচ কমেছে। সব মিলিয়ে কমেছে সার্বিক মূল্যস্ফীতি।
এর আগে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ। পরের মাস থেকেই মূল্যস্ফীতি বাড়তে থাকে। এরপর আর তা ৯ শতাংশের নিচে নামেনি। বরং বাড়তে বাড়তে গত বছরের জুলাইয়ে তা ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে গিয়ে পৌঁছায়। এ বছরের শুরু থেকেই মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমতির দিকে।
বিবিএস যেদিন মূল্যস্ফীতির এই হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে সেদিনই অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করেছেন। কিছুটা সংকোচনমূলক এই বাজেটের আকার গত অর্থবছরের বাজেটের তুলনায় সাত হাজার কোটি টাকা কম। আগামী অর্থবছর শেষে অর্থ উপদেষ্টা মূল্যস্ফীতিকে ৬ দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর হালনাগাদ তথ্য বলছে, মে মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৫৯ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে। আর খাদ্যবহির্ভূত খাতে মে মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ।
এদিকে মে মাসে শহরে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল এপ্রিলের তুলনায় কিছুটা বেশি। এই খাতে মূল্যস্ফীতি মে মাসে মূল্যস্ফীতি এসেছে ৯ দশমিক ২৯ শতাংশ, যা এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ।
শহরে বাড়লেও গ্রামে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি কমেছে। মে মাসে গ্রামে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি এসেছে ৮ দশমিক ৩০ শতাংশ, যা এপ্রিলে ছিল ৮ দশমিক ৪০ শতাংশ।
খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি কমেছে গ্রাম-শহর দুই জায়গাতেই। গ্রামে এসব পণ্যে মূল্যস্ফীতি এপ্রিলের ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ থেকে কমে মে মাসে হয়েছে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ। আর শহরে তা ৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ‘চেষ্টা করছি বাংলাদেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করার। গত কয়েক বছর অর্থ ব্যবস্থায় শঙ্কা তৈরি হয়, একটা অস্থিরতা বিরাজ করছিল সেখান থেকে ফিরিয়ে আনতে আমরা কাজ করছি এবং আংশিক হলেও কাজ করছি। ব্যালেন্স অব পেমেন্ট সবগুলোতেই উদ্বৃত্ত আছে এর কারণ হলো রেমিট্যান্সপ্রবাহ ২১% বেড়েছে আর সং
৩ দিন আগেএর মাধ্যমে দেশের অন্যতম বৃহৎ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক জনতা ব্যাংক পিএলসি শীর্ষস্থানীয় ফিনটেক সল্যুশন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান এসএসএল ওয়্যারলেস-এর সাথে অংশীদারিত্বে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস চালু করেছে। এই সেবা জনতা ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম এবং ই-জনতা মোবাইল অ্যাপ এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে, যা গ্রাহকদ
৫ দিন আগেএ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৪৬ হাজার ৩১৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ২১ হাজার ১৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অপরিবর্তিত আছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী দাম ২২ ক্যারেটের রুপার দাম ভরি দুই হাজার ৮১১ টাকা।
৬ দিন আগে