ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশি পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের আরোপ করা ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কহার কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের তৃতীয় দফা বৈঠকের পর এই সুফল আসে বলে শুক্রবার সকালে জানায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বাংলাদেশ ২০ শতাংশ শুল্ক হার অর্জন করেছে—যা শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনাম, পাকিস্তান এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো পোশাক খাতের প্রতিযোগীদের ক্ষেত্রে ১৯ থেকে ২০ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনা সফল না হওয়ায় ভারতকে ২৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে।
বাংলাদেশ সরকার মনে করছে, এর ফলে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের আপেক্ষিক প্রতিযোগিতা প্রভাবিত হয়নি। যদিও এ বিষয়ে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সমাজের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
“আমরা সফলভাবে সম্ভাব্য ৩৫% পারস্পরিক শুল্ক এড়িয়েছি। এটি আমাদের পোশাক খাত এবং এর উপর নির্ভরশীল লক্ষ লক্ষ মানুষের জন্য সুসংবাদ,” বলেন বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান
“আমাদের প্রতিশ্রুতিগুলো জাতীয় স্বার্থ এবং সামর্থ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা সাবধানতার সাথে আলোচনা করেছি,” বলেন তিনি।
“ আমরা আমাদের বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতামূলকতাও সংরক্ষণ করেছি এবং বিশ্বের বৃহত্তম ভোক্তা বাজারে প্রবেশের জন্য নতুন সুযোগ খুলে দিয়েছি,” ড. রহমান আরও বলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৮ জুলাই প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঠানো চিঠিতে আগামী ১ আগস্ট থেকে ৩৫ শতাংশ নতুন শুল্ক আরোপের কথা জানান। নতুন করে এই শুল্ক কার্যকর হলে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে গড় শুল্কহার দাঁড়াতো আগের ১৫ শতাংশসহ ৫০ শতাংশ। এখন তা কমে হবে মোট ৩৫ শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কবৃদ্ধির এই ধাক্কা বাংলাদেশে তৈরি পোশাকশিল্পে বড় প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা তৈরি হয়। এর ঢেউ পুরো রপ্তানি খাত এবং সামগ্রিক অর্থনীতির ওপর পড়তে পারে বলে মত দেন অর্থনীতিবিদেরা।
এই পরিস্থিতিতে শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েন প্রশমনে বাংলাদেশ সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় যুক্ত হয় এবং কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ কর। এই প্রক্রিয়ায় কৃষি, বিমান চলাচল ও জ্বালানি খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে কিছু বাণিজ্যিক সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
আনুষ্ঠানিক বার্তা না পেলেও ট্রাম্প প্রশাসনের ৩৫ শতাংশ পালটা শুল্ক হার শেষ পর্যন্ত কিছুটা কমবে বলে আশা করেছিলেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। উপদেষ্টা বলেন, আমরা আশা করছি হয়তো কিছু কমাবে। কারণ, আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি খুবই কম, ৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার।
ওয়াশিংটন ডিসিতে ২৯ জুলাই বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক ইস্যু নিয়ে তৃতীয় ধাপের আলোচনা শুরু হয়। বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
প্রতিনিধি দলে আরো আছেন প্রধান উপদেষ্টার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং রোহিঙ্গা সমস্যা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমান, বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. নাজনীন কাওসার চৌধুরী।
যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে নেতৃত্ব দেন সহকারী ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ ব্রেন্ডন লিঞ্চ।
শুল্ক নেগোসিয়েশনের বিষয়টি সমন্বয় করছে বাংলাদেশ দুতাবাস ওয়াশিংটন ডিসি।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা সফলভাবে সম্পন্ন করে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি অর্জনের পর প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের আলোচক দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি যুগান্তকারী বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদন বাংলাদেশের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয়। শুল্কহার প্রত্যাশার তুলনায় ১৭ পয়েন্ট কমিয়ে ২০ শতাংশে নিয়ে আসার মধ্য দিয়ে আমাদের আলোচকরা দুর্দান্ত কৌশলগত দক্ষতা ও দেশের অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় অবিচল প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করেছেন।”
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির মধ্যে সবচেয়ে কম শুল্ক বসেছে আফগানিস্তানের উপর ১৫ শতাংশ। তারপর আছে পাকিস্তান। বাংলাদেশের মতো শ্রীলঙ্কার উপরেও ২০ শতাংশ হারে শুল্ক বসানো হয়েছে।
সবচেয়ে কম ১০ শতাংশ হারে শুল্ক বসানো হয়েছে ব্রাজিল, ফকল্যান্ড আইল্যান্ড, যুক্তরাজ্যের উপর।
এছাড়া ১৫ শতাংশ হারে শুল্ক বসানো হয়েছে অ্যাঙ্গোলা, বলিভিয়া, বতসোয়ানা, ক্যামেরুন, চাদ, কোস্টারিকা, ডিপিআর কঙ্গো, ফিজি, ঘানা, আইসল্যান্ড, ইসরায়েল, জাপান, জর্ডার্ন, মরিশাস, ম্যাডাগাস্কার, মোজাম্বিক, নামিবিয়া, নিউজিল্যান্ড, নাইজেরিয়া, নরওয়ে, দক্ষিণ কোরিয়া, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো, তুরস্ক, উগান্ডা, ভেনেজুয়েলা, জাম্বিয়া, জিম্বাবোয়ের মতো দেশগুলির উপর।
ভিয়েতনাম ও তাইওয়ানের উপর ২০ শতাংশ, ফিলিপাইন্সের উপর ১৯ শতাংশ, সাউথ আফ্রিকা, লিবিয়ার উপর ৩০ শতাংশ শুল্ক বসানো হয়েছে।
বাংলাদেশি পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের আরোপ করা ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কহার কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের তৃতীয় দফা বৈঠকের পর এই সুফল আসে বলে শুক্রবার সকালে জানায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বাংলাদেশ ২০ শতাংশ শুল্ক হার অর্জন করেছে—যা শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনাম, পাকিস্তান এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো পোশাক খাতের প্রতিযোগীদের ক্ষেত্রে ১৯ থেকে ২০ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনা সফল না হওয়ায় ভারতকে ২৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে।
বাংলাদেশ সরকার মনে করছে, এর ফলে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের আপেক্ষিক প্রতিযোগিতা প্রভাবিত হয়নি। যদিও এ বিষয়ে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সমাজের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
“আমরা সফলভাবে সম্ভাব্য ৩৫% পারস্পরিক শুল্ক এড়িয়েছি। এটি আমাদের পোশাক খাত এবং এর উপর নির্ভরশীল লক্ষ লক্ষ মানুষের জন্য সুসংবাদ,” বলেন বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান
“আমাদের প্রতিশ্রুতিগুলো জাতীয় স্বার্থ এবং সামর্থ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা সাবধানতার সাথে আলোচনা করেছি,” বলেন তিনি।
“ আমরা আমাদের বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতামূলকতাও সংরক্ষণ করেছি এবং বিশ্বের বৃহত্তম ভোক্তা বাজারে প্রবেশের জন্য নতুন সুযোগ খুলে দিয়েছি,” ড. রহমান আরও বলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৮ জুলাই প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঠানো চিঠিতে আগামী ১ আগস্ট থেকে ৩৫ শতাংশ নতুন শুল্ক আরোপের কথা জানান। নতুন করে এই শুল্ক কার্যকর হলে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে গড় শুল্কহার দাঁড়াতো আগের ১৫ শতাংশসহ ৫০ শতাংশ। এখন তা কমে হবে মোট ৩৫ শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কবৃদ্ধির এই ধাক্কা বাংলাদেশে তৈরি পোশাকশিল্পে বড় প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা তৈরি হয়। এর ঢেউ পুরো রপ্তানি খাত এবং সামগ্রিক অর্থনীতির ওপর পড়তে পারে বলে মত দেন অর্থনীতিবিদেরা।
এই পরিস্থিতিতে শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েন প্রশমনে বাংলাদেশ সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় যুক্ত হয় এবং কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ কর। এই প্রক্রিয়ায় কৃষি, বিমান চলাচল ও জ্বালানি খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে কিছু বাণিজ্যিক সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
আনুষ্ঠানিক বার্তা না পেলেও ট্রাম্প প্রশাসনের ৩৫ শতাংশ পালটা শুল্ক হার শেষ পর্যন্ত কিছুটা কমবে বলে আশা করেছিলেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। উপদেষ্টা বলেন, আমরা আশা করছি হয়তো কিছু কমাবে। কারণ, আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি খুবই কম, ৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার।
ওয়াশিংটন ডিসিতে ২৯ জুলাই বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক ইস্যু নিয়ে তৃতীয় ধাপের আলোচনা শুরু হয়। বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
প্রতিনিধি দলে আরো আছেন প্রধান উপদেষ্টার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং রোহিঙ্গা সমস্যা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমান, বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. নাজনীন কাওসার চৌধুরী।
যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে নেতৃত্ব দেন সহকারী ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ ব্রেন্ডন লিঞ্চ।
শুল্ক নেগোসিয়েশনের বিষয়টি সমন্বয় করছে বাংলাদেশ দুতাবাস ওয়াশিংটন ডিসি।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা সফলভাবে সম্পন্ন করে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি অর্জনের পর প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের আলোচক দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি যুগান্তকারী বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদন বাংলাদেশের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয়। শুল্কহার প্রত্যাশার তুলনায় ১৭ পয়েন্ট কমিয়ে ২০ শতাংশে নিয়ে আসার মধ্য দিয়ে আমাদের আলোচকরা দুর্দান্ত কৌশলগত দক্ষতা ও দেশের অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় অবিচল প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করেছেন।”
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির মধ্যে সবচেয়ে কম শুল্ক বসেছে আফগানিস্তানের উপর ১৫ শতাংশ। তারপর আছে পাকিস্তান। বাংলাদেশের মতো শ্রীলঙ্কার উপরেও ২০ শতাংশ হারে শুল্ক বসানো হয়েছে।
সবচেয়ে কম ১০ শতাংশ হারে শুল্ক বসানো হয়েছে ব্রাজিল, ফকল্যান্ড আইল্যান্ড, যুক্তরাজ্যের উপর।
এছাড়া ১৫ শতাংশ হারে শুল্ক বসানো হয়েছে অ্যাঙ্গোলা, বলিভিয়া, বতসোয়ানা, ক্যামেরুন, চাদ, কোস্টারিকা, ডিপিআর কঙ্গো, ফিজি, ঘানা, আইসল্যান্ড, ইসরায়েল, জাপান, জর্ডার্ন, মরিশাস, ম্যাডাগাস্কার, মোজাম্বিক, নামিবিয়া, নিউজিল্যান্ড, নাইজেরিয়া, নরওয়ে, দক্ষিণ কোরিয়া, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো, তুরস্ক, উগান্ডা, ভেনেজুয়েলা, জাম্বিয়া, জিম্বাবোয়ের মতো দেশগুলির উপর।
ভিয়েতনাম ও তাইওয়ানের উপর ২০ শতাংশ, ফিলিপাইন্সের উপর ১৯ শতাংশ, সাউথ আফ্রিকা, লিবিয়ার উপর ৩০ শতাংশ শুল্ক বসানো হয়েছে।
শায়েস্তা খাঁ ছিলেন সম্রাট আওরঙ্গজেবের মামা এবং এক দক্ষ প্রশাসক। তিনি ক্ষমতায় আসার পরই অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনেন এবং বাংলার বাণিজ্য ও কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য নানাবিধ উদ্যোগ নেন। নদীপথের দস্যু দমন, স্থানীয় জমিদারদের নিয়ন্ত্রণ এবং বিদেশি ব্যবসায়ীদের সাথে সুচিন্তিত বাণিজ্য চুক্তি—এসবই তাঁর শাসনকে
২ দিন আগেপ্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে রাজনীতি ডটকমের কাছে এ-সংক্রান্ত ত্রুটিবিচ্যুতির কথা স্বীকার করে পর্যায়ক্রমে জরিমানা বা বকেয়া পরিশোধ করার অঙ্গীকার করা হয়েছে।
৩ দিন আগেএসব কার্ডের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকের রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিট (আরএফসিডি), ফরেন কারেন্সি কারেন্ট (এফসিসি) এবং এক্সপোর্টার্স রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) হিসাবধারীরা দেশে ও বিদেশে বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেন করতে পারবেন।
৪ দিন আগে২০২৪ সালের ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বাড়ে। সঙ্গে রপ্তানি আয় বাড়ায় ডলার বাজারে জোগান বেড়ে যায়। এতে দীর্ঘদিন ধরে ঊর্ধ্বমুখী থাকা ডলারের দাম স্থিতিশীল হয়ে আসে।
৫ দিন আগে