
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

দেশের ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো হয়নি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে। অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সাধারণ করদাতাদের জন্য আগের মতোই বার্ষিক করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে তিন লাখ টাকা অপরিবর্তিত রেখেছেন। নারী ও ৬৫ বছরের বেশি বয়সী করদাতাদের জন্য করমুক্ত আয়সীমা রাখা হয়েছে আগের মতো চার লাখ টাকা।
সোমবার (২ জুন) বিকেল ৩টায় অর্থ উপদেষ্টা তার বাজেট বক্তৃতা শুরু করেছেন। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে বাজেট বক্তৃতা।
অর্থ উপদেষ্টার প্রস্তাব অনুযায়, তৃতীয় লিঙ্গের করদাতা ও প্রতিবন্ধী স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতার করমুক্ত আয়সীমা হবে পৌনে পাঁচ লাখ টাকা। গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা করদাতার করমুক্ত আয়ের সীমাও পাঁচ লাখ টাকা। প্রতিবন্ধী ব্যক্তির মা-বাবা বা আইনি অভিভাবকের প্রত্যেক সন্তান বা পোষ্যের জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা আরও ৫০ হাজার টাকা বেশি হবে।
ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো না হলেও তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে ৩০ শতাংশ হারে একটি কর স্তর করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া স্তরেও পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুযায়ী, ৫ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ১৫ শতাংশ, ২০ শতাংশ ও ২৫ শতাংশ করহারের পরে ৩০ শতাংশের একটি উচ্চস্তরের করহার এসেছে। বছরে আয় সাড়ে ৩৮ লাখ টাকার বেশি আয় হলে ওই করদাতাকে বাকি অর্থের ওপর ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রথম সাড়ে তিন লাখ টাকার পরে প্রথম এক লাখ টাকার জন্য ৫ শতাংশ, পরবর্তী চার লাখ টাকার জন্য ১০ শতাংশ, পরবর্তী পাঁচ লাখ টাকার জন্য ১৫ শতাংশ, পরবর্তী পাঁচ লাখ টাকার জন্য ২০ শতাংশ ও পরবর্তী ২০ লাখ টাকা আয়ের জন্য ২৫ শতাংশ এবং বাকি অর্থের ওপর ৩০ শতাংশ হারে কর বসবে।
পাশাপাশি ২০২৬-২৭ অর্থবছর থেকে পরের এক অর্থবছর পর্যন্ত করমুক্ত আয়সীমা ২৫ হাজার টাকা বাড়ানোর ঘোষণাও দিয়ে রেখেছেন অর্থ উপদেষ্টা। সেক্ষেত্রে ২০২৬-২৭ ও ২০২৭-২৮ অর্থবছরে করমুক্ত আয়সীমা হবে তিন লাখ ৭৫ হাজার টাকা। কর স্তরের পুনর্বিন্যাস করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
গেজেটভুক্ত জুলাই গণঅভ্যুত্থান ২০২৪-এর আহত জুলাই যোদ্ধা করদাতাদের জন্য ২০২৬-২৭ অর্থবছর থেকে করমুক্ত আয়সীমা পাঁচ লাখ ২৫ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

দেশের ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো হয়নি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে। অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সাধারণ করদাতাদের জন্য আগের মতোই বার্ষিক করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে তিন লাখ টাকা অপরিবর্তিত রেখেছেন। নারী ও ৬৫ বছরের বেশি বয়সী করদাতাদের জন্য করমুক্ত আয়সীমা রাখা হয়েছে আগের মতো চার লাখ টাকা।
সোমবার (২ জুন) বিকেল ৩টায় অর্থ উপদেষ্টা তার বাজেট বক্তৃতা শুরু করেছেন। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে বাজেট বক্তৃতা।
অর্থ উপদেষ্টার প্রস্তাব অনুযায়, তৃতীয় লিঙ্গের করদাতা ও প্রতিবন্ধী স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতার করমুক্ত আয়সীমা হবে পৌনে পাঁচ লাখ টাকা। গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা করদাতার করমুক্ত আয়ের সীমাও পাঁচ লাখ টাকা। প্রতিবন্ধী ব্যক্তির মা-বাবা বা আইনি অভিভাবকের প্রত্যেক সন্তান বা পোষ্যের জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা আরও ৫০ হাজার টাকা বেশি হবে।
ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো না হলেও তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে ৩০ শতাংশ হারে একটি কর স্তর করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া স্তরেও পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুযায়ী, ৫ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ১৫ শতাংশ, ২০ শতাংশ ও ২৫ শতাংশ করহারের পরে ৩০ শতাংশের একটি উচ্চস্তরের করহার এসেছে। বছরে আয় সাড়ে ৩৮ লাখ টাকার বেশি আয় হলে ওই করদাতাকে বাকি অর্থের ওপর ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রথম সাড়ে তিন লাখ টাকার পরে প্রথম এক লাখ টাকার জন্য ৫ শতাংশ, পরবর্তী চার লাখ টাকার জন্য ১০ শতাংশ, পরবর্তী পাঁচ লাখ টাকার জন্য ১৫ শতাংশ, পরবর্তী পাঁচ লাখ টাকার জন্য ২০ শতাংশ ও পরবর্তী ২০ লাখ টাকা আয়ের জন্য ২৫ শতাংশ এবং বাকি অর্থের ওপর ৩০ শতাংশ হারে কর বসবে।
পাশাপাশি ২০২৬-২৭ অর্থবছর থেকে পরের এক অর্থবছর পর্যন্ত করমুক্ত আয়সীমা ২৫ হাজার টাকা বাড়ানোর ঘোষণাও দিয়ে রেখেছেন অর্থ উপদেষ্টা। সেক্ষেত্রে ২০২৬-২৭ ও ২০২৭-২৮ অর্থবছরে করমুক্ত আয়সীমা হবে তিন লাখ ৭৫ হাজার টাকা। কর স্তরের পুনর্বিন্যাস করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
গেজেটভুক্ত জুলাই গণঅভ্যুত্থান ২০২৪-এর আহত জুলাই যোদ্ধা করদাতাদের জন্য ২০২৬-২৭ অর্থবছর থেকে করমুক্ত আয়সীমা পাঁচ লাখ ২৫ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
২ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
২ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
২ দিন আগে
প্রেস সচিব বলেন, ড. খলিল বাংলাদেশের আমদানিকারকদের সঙ্গে মার্কিন ফার্ম লবির একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন গড়ে তুলেছেন। তার এই প্রচেষ্টা সম্প্রতি ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিশেষ করে, প্রধান আলোচক হিসেবে তার দক্ষতাপূর্ণ ভূমিকার ফলে আমরা এমন প্রতিযোগিতাম
৩ দিন আগে