
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আইন বিভাগ গৌরবের ৭২ বছর পূর্তি বর্ণাঢ্য আয়োজনে উদ্যাপন করা হয়েছে। দীর্ঘ এ যাত্রার স্মৃতিকে ধারণ করে শনিবার সকালে অনুষ্ঠিত হয় বিভাগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও পুনর্মিলনী উৎসব।
দিবসটি উপলক্ষে সকাল সাড়ে ৯টায় আইন বিভাগের সামনে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিকতা। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উৎসবের উদ্বোধন করেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের ২৯ জন বিচারপতি, দেশের বিভিন্ন জেলার জেলা ও দায়রা জজ, আইনজীবীসহ প্রায় তিন হাজার প্রাক্তন শিক্ষার্থী অংশ নেন এই মিলনমেলায়।
দিনব্যাপী উৎসবে দেশ-বিদেশ থেকে আগত সাবেক শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বহু বছর পর সহপাঠীদের সঙ্গে দেখা পেয়ে অনেকেই আবেগে আপ্লুত হন। কেউ স্মৃতিচারণে, কেউ ছবি তোলায়, কেউ বা গান ও আড্ডায় মেতে ওঠেন পুরনো দিনের উচ্ছ্বাসে।
উৎসব উপলক্ষে আয়োজন করা হয় বর্ণাঢ্য র্যালি, আলোচনা সভা, স্মৃতিচারণ ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার।
আয়োজকরা জানান, সাত দশকেরও বেশি সময় ধরে দেশের আইন শিক্ষায় অবদান রেখে চলা এই বিভাগের গৌরবময় পথচলাকে সম্মান জানিয়ে আয়োজন করা হয়েছে এই বৃহৎ পুনর্মিলনী।
তারা আরও বলেন, “সাবেক ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের একসঙ্গে মিলিত হওয়ার এই আয়োজন শুধু স্মৃতিচারণ নয়, ভবিষ্যতের অনুপ্রেরণাও হয়ে থাকবে। এই মিলনমেলায় সবার উপস্থিতি আমাদের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও উৎসাহব্যঞ্জক।”

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আইন বিভাগ গৌরবের ৭২ বছর পূর্তি বর্ণাঢ্য আয়োজনে উদ্যাপন করা হয়েছে। দীর্ঘ এ যাত্রার স্মৃতিকে ধারণ করে শনিবার সকালে অনুষ্ঠিত হয় বিভাগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও পুনর্মিলনী উৎসব।
দিবসটি উপলক্ষে সকাল সাড়ে ৯টায় আইন বিভাগের সামনে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিকতা। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উৎসবের উদ্বোধন করেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের ২৯ জন বিচারপতি, দেশের বিভিন্ন জেলার জেলা ও দায়রা জজ, আইনজীবীসহ প্রায় তিন হাজার প্রাক্তন শিক্ষার্থী অংশ নেন এই মিলনমেলায়।
দিনব্যাপী উৎসবে দেশ-বিদেশ থেকে আগত সাবেক শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বহু বছর পর সহপাঠীদের সঙ্গে দেখা পেয়ে অনেকেই আবেগে আপ্লুত হন। কেউ স্মৃতিচারণে, কেউ ছবি তোলায়, কেউ বা গান ও আড্ডায় মেতে ওঠেন পুরনো দিনের উচ্ছ্বাসে।
উৎসব উপলক্ষে আয়োজন করা হয় বর্ণাঢ্য র্যালি, আলোচনা সভা, স্মৃতিচারণ ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার।
আয়োজকরা জানান, সাত দশকেরও বেশি সময় ধরে দেশের আইন শিক্ষায় অবদান রেখে চলা এই বিভাগের গৌরবময় পথচলাকে সম্মান জানিয়ে আয়োজন করা হয়েছে এই বৃহৎ পুনর্মিলনী।
তারা আরও বলেন, “সাবেক ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের একসঙ্গে মিলিত হওয়ার এই আয়োজন শুধু স্মৃতিচারণ নয়, ভবিষ্যতের অনুপ্রেরণাও হয়ে থাকবে। এই মিলনমেলায় সবার উপস্থিতি আমাদের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও উৎসাহব্যঞ্জক।”

খালেদা জিয়াকে ছাড়া বাংলাদেশের গণতন্ত্র অপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন তার উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের প্রতীক, গণতন্ত্রের মা। আজ জাতীয় ঐক্যের জন্য, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য তাকে প্রয়োজন।’
২১ ঘণ্টা আগে
সাদিক কায়েম বলেন, আজকের তরুণ সমাজ প্রতিবাদ করতে শিখেছে এবং দেশে রাজনৈতিক পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠেছে। জুলাই আন্দোলনের শহীদদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ এখনও হয়নি। তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে তারুণ্যকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
১ দিন আগে
চিনিতে লাভ খুব দ্রত আসে না উল্লেখ করে শিল্প উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের দেশের চিনিকলগুলো ব্রিটিশ আমলের তৈরি। সারা দেশের যে চাহিদা তার ছোট অংশ আমরা দেশীয়ভাবে শোধ করতে পারি। চিনিকলগুলোতে লাভের মুখ দেখাতে হলে চিনি উৎপাদনের সাথে সাথে আরও অন্য কিছু উৎপাদন করতে হবে।’
১ দিন আগে
এসময় মঈন খান বলেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মধ্যে কোন হিংসা, প্রতিহিংসা ও ক্রোধ নেই, যার কারণে দেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষ তাকে শ্রদ্ধা করে। তিনি সব সময় দেশের গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছেন। সেই সংগ্রামি দেশপ্রেমিক মানুষটি আজ জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন।
২ দিন আগে