
কুমিল্লা প্রতিনিধি

বজ্রপাতে কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় দুজন করে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে দুজন কৃষক, বাকি দুজন শিক্ষার্থী। এ সময় বড়ুরায় আহত হয়েছে এক শিশু।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে মুরাদনগরের কোরবানপুর গ্রামে দুজন কৃষক ও বরুড়ার খোশবাস ইউনিয়নের পয়ালগচ্ছ গ্রামে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয় বজ্রপাতের ঘটনায়।
বরুড়ার পয়ালগচ্ছ গ্রামের স্কুলশিক্ষক কামরুজ্জামান বলেন, দুপুরে বাচ্চারা মাঠে খেলছিল। এ সময় আকাশে হালকা মেঘ ছিল। হঠাৎ বজ্রপাত হলে তিন শিশু আহত হয়। তাদের দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
বজ্রপাতে মৃত দুই শিক্ষার্থী হলো— পয়ালগচ্ছ গ্রামের মৃত খোকন মিয়ার ছেলে ফাহাদ হোসেন (১৩) ও বিলাল হোসেন ছেলে মোহাম্মদ জিহাদ (১৪)। তারা দুজনেই বড়হরিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ত। আহত অবস্থায় একই গ্রামের সায়মন (৭) নামে আরেক শিশুকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বরুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হাসান বলেন, বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
এদিকে কোরবানপুর গ্রামের ইউপি সদস্য মো. শফিকুল ইসলাম জানান, দুপুরে গ্রামের পূর্বপাড়া কবরস্থানের পাশের একটি মাঠে জমিতে কাজ করছিলেন দুই কৃষক। বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। এলাকাবাসী গিয়ে তাদের উদ্ধার করে থানায় খবর দেয়।
নিহত দুই কৃষক হলেন— মুরাদনগরের কোরবানপুর গ্রামের জসীম উদ্দীনের ছেলে জুয়েল ভূঁইয়া (৩৫) ও মৃত বীরচরণ দেবনাথের ছেলে নিখিল দেবনাথ (৬০)।
বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান বলেন, দুটি মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।

বজ্রপাতে কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় দুজন করে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে দুজন কৃষক, বাকি দুজন শিক্ষার্থী। এ সময় বড়ুরায় আহত হয়েছে এক শিশু।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে মুরাদনগরের কোরবানপুর গ্রামে দুজন কৃষক ও বরুড়ার খোশবাস ইউনিয়নের পয়ালগচ্ছ গ্রামে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয় বজ্রপাতের ঘটনায়।
বরুড়ার পয়ালগচ্ছ গ্রামের স্কুলশিক্ষক কামরুজ্জামান বলেন, দুপুরে বাচ্চারা মাঠে খেলছিল। এ সময় আকাশে হালকা মেঘ ছিল। হঠাৎ বজ্রপাত হলে তিন শিশু আহত হয়। তাদের দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
বজ্রপাতে মৃত দুই শিক্ষার্থী হলো— পয়ালগচ্ছ গ্রামের মৃত খোকন মিয়ার ছেলে ফাহাদ হোসেন (১৩) ও বিলাল হোসেন ছেলে মোহাম্মদ জিহাদ (১৪)। তারা দুজনেই বড়হরিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ত। আহত অবস্থায় একই গ্রামের সায়মন (৭) নামে আরেক শিশুকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বরুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হাসান বলেন, বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
এদিকে কোরবানপুর গ্রামের ইউপি সদস্য মো. শফিকুল ইসলাম জানান, দুপুরে গ্রামের পূর্বপাড়া কবরস্থানের পাশের একটি মাঠে জমিতে কাজ করছিলেন দুই কৃষক। বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। এলাকাবাসী গিয়ে তাদের উদ্ধার করে থানায় খবর দেয়।
নিহত দুই কৃষক হলেন— মুরাদনগরের কোরবানপুর গ্রামের জসীম উদ্দীনের ছেলে জুয়েল ভূঁইয়া (৩৫) ও মৃত বীরচরণ দেবনাথের ছেলে নিখিল দেবনাথ (৬০)।
বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান বলেন, দুটি মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।

আয়োজকরা মনে করছেন, যখন সমাজজুড়ে অস্থিরতা, নৈতিক অবক্ষয় ও হতাশার ছায়া ঘনীভূত। এমন মুহূর্তে তিন দিনের এই মাহফিলে লাখ লাখ মানুষের জন্য আত্মিক প্রস্তুতি, নৈতিক পুনর্গঠন এবং যুগের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মানসিক শক্তি অর্জনের একটি অনন্য মাধ্যম হয়ে উঠবে। দেশ ও জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় এই মাহফিলের গুর
৯ ঘণ্টা আগে
একপর্যায়ে তারা বাউল আবুল সরকারের পক্ষের লোকদের প্রতিহতের ঘোষণা দেয়। তারা তাদের ধাওয়া করে ব্যানার কেড়ে নিয়ে পুড়িয়ে দেয়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
১২ ঘণ্টা আগে
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল বঙ্গোপসাগরে, যা টেকনাফ শহর থেকে প্রায় ১১৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৪.০।
১৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সূত্র ও ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, মোবারকপুর গ্রামের কৃষক হাবিবুর রহমান (৬৫) দীর্ঘদিন ধরে মস্তু মিয়ার জমি বর্গা নিয়ে চাষাবাদ করে আসছেন। ঘটনার দিন সকালে হাবিবুর রহমান ওই জমিতে কাজ করতে যান। এ সময় ছাত্রদল নেতা টিটু ভূইয়া ও তার ভাই মিটু ভূইয়া সেখানে গিয়ে কাজ করতে নিষেধ করেন। তারা অভিযোগ করেন, হাবি
১ দিন আগে