
চট্টগ্রাম ব্যুরো

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা, গুলি ও বোমা বিস্ফোরণ ঘটানোর অভিযোগে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীসহ ৫২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন একজন ব্যবসায়ী।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের চান্দগাঁও থানায় মামলাটি করেন ব্যবসায়ী এজাজ খান। মামলার খবর জানাজানি হয়েছে শুক্রবার (১৪ মার্চ) রাতে।
মামলার অভিযুক্তদের মধ্যে আরও রয়েছেন— সাবেক সংসদ সদস্য এম এ লতিফ, মহিউদ্দিন বাচ্চু, নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন ও হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত বছরের ১৮ জুলাই বিকেলে নগরীর চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট মোড়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীরা ছাত্র-জনতার ওপর আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলিবর্ষণ ও ককটেল বিস্ফোরণ করে। এতে এজাজ খানের ছেলে ইয়াস শরীফ খান গুলিবিদ্ধ হন। তিনি এখন রাজধানী ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফতাব উদ্দিন মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সাবেক দুই মন্ত্রী হাছান মাহমুদ ও মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক দুই সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী ও আ জ ম নাসিরসহ ৫২ জনকে আসামি করা হয়েছে মামলাটিতে। আরও ২০০ থেকে ৩০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা, গুলি ও বোমা বিস্ফোরণ ঘটানোর অভিযোগে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীসহ ৫২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন একজন ব্যবসায়ী।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের চান্দগাঁও থানায় মামলাটি করেন ব্যবসায়ী এজাজ খান। মামলার খবর জানাজানি হয়েছে শুক্রবার (১৪ মার্চ) রাতে।
মামলার অভিযুক্তদের মধ্যে আরও রয়েছেন— সাবেক সংসদ সদস্য এম এ লতিফ, মহিউদ্দিন বাচ্চু, নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন ও হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত বছরের ১৮ জুলাই বিকেলে নগরীর চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট মোড়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীরা ছাত্র-জনতার ওপর আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলিবর্ষণ ও ককটেল বিস্ফোরণ করে। এতে এজাজ খানের ছেলে ইয়াস শরীফ খান গুলিবিদ্ধ হন। তিনি এখন রাজধানী ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফতাব উদ্দিন মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সাবেক দুই মন্ত্রী হাছান মাহমুদ ও মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক দুই সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী ও আ জ ম নাসিরসহ ৫২ জনকে আসামি করা হয়েছে মামলাটিতে। আরও ২০০ থেকে ৩০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।

আগামী ১৪ ডিসেম্বর পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তার লাশ বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে বিজিবি জানিয়েছে। এর আগে গত ৫ ডিসেম্বর রাতে রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের আশ্রয়ণ বিওপি এলাকায় গুলির ঘটনা ঘটে। বিএসএফ গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে হেফাজতে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
২ দিন আগে
হাদির চাচাতো ভাই সিরাজুল ইসলাম বলেন, কেউ না থাকার সুযোগে জানালা ভেঙে চোর ঘরে প্রবেশ করে। এখন কী পরিমাণ মালামাল নিয়েছে সেটা আমরা জানতে পারিনি।
২ দিন আগে
জেলা নির্বাচন অফিসার মো. আবদুর রশিদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুর্বৃত্তরা দেয়াল টপকে ভেতরে ঢুকে নির্বাচন অফিসের স্টোর রুমে পেট্রোল ঢেলে আগুন দেয়। তিনি বলেন, আগুনে অফিসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র (২০০৮-০৯ সালের ভোটার ফরম) পুড়ে গেছে। তবে নৈশপ্রহরী তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতি এড়ান
৩ দিন আগে
হাসপাতালের সামনে ভিড় করছেন হাদির সমর্থক, সাধারণ মানুষ ও উৎসুক জনতা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেখানে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
৩ দিন আগে