ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
জুলাই সনদ ঘোষণা ও তা দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করে আজও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা।
আজ শুক্রবার (১ আগস্ট) সকালে শাহবাগে গিয়ে দেখা যায়, সড়কের মাঝে ত্রিপল বিছিয়ে অবস্থান করছেন আন্দোলনকারীরা। পাশের অস্থায়ী মঞ্চ থেকে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন অন্যরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) থেকেই সড়কের চারদিকে ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছেন জুলাই যোদ্ধারা। আজও সেটি বহাল রয়েছে। এর ফলে শাহবাগ দিয়ে যান চলচল বন্ধ রয়েছে। এতে আজও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে গাড়িচালক ও যাত্রীদের। তবে অ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি পরিবহন ছেড়ে দিচ্ছে আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা জানান, জুলাই সনদ না হওয়ায় আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা বাধ্য হয়েই আন্দোলনে নেমেছেন। বারবার এ দাবি জানানো হলেও কোনো অগ্রগতি হয়নি বলেও অভিযোগ তাদের।
জুলাই সনদ শুধু দাবি নয়, এটি তাদের অধিকার বলেও জানান জুলাই যোদ্ধারা। তারা বলেন, জুলাই সনদ সংবিধানে লিপিবদ্ধ করতে হবে। "নাহলে আমরা জীবন দেব, কিন্তু রাজপথ ছাড়ব না। আমরা শুধু গাছের ফুল দেখতে চাই না, ফল হাতে নিয়েই ঘরে ফিরতে চাই।"
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তারা। জুলাই সনদ নিয়ে আশ্বাস পূরণ না হলে শাহবাগে অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করে অবস্থান করারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন অবরোধকারীরা।
শুক্রবার সকালেও ‘রক্ত লাগলে রক্ত নে, জুলাই সনদ দিয়ে দে’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’, ‘চব্বিশের চেতনা বৃথা যেতে দেব না’, ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’, ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’—এমন স্লোগান দিতে শোনা যায় তাদের।
জুলাই সনদ ঘোষণা ও তা দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করে আজও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা।
আজ শুক্রবার (১ আগস্ট) সকালে শাহবাগে গিয়ে দেখা যায়, সড়কের মাঝে ত্রিপল বিছিয়ে অবস্থান করছেন আন্দোলনকারীরা। পাশের অস্থায়ী মঞ্চ থেকে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন অন্যরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) থেকেই সড়কের চারদিকে ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছেন জুলাই যোদ্ধারা। আজও সেটি বহাল রয়েছে। এর ফলে শাহবাগ দিয়ে যান চলচল বন্ধ রয়েছে। এতে আজও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে গাড়িচালক ও যাত্রীদের। তবে অ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি পরিবহন ছেড়ে দিচ্ছে আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা জানান, জুলাই সনদ না হওয়ায় আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা বাধ্য হয়েই আন্দোলনে নেমেছেন। বারবার এ দাবি জানানো হলেও কোনো অগ্রগতি হয়নি বলেও অভিযোগ তাদের।
জুলাই সনদ শুধু দাবি নয়, এটি তাদের অধিকার বলেও জানান জুলাই যোদ্ধারা। তারা বলেন, জুলাই সনদ সংবিধানে লিপিবদ্ধ করতে হবে। "নাহলে আমরা জীবন দেব, কিন্তু রাজপথ ছাড়ব না। আমরা শুধু গাছের ফুল দেখতে চাই না, ফল হাতে নিয়েই ঘরে ফিরতে চাই।"
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তারা। জুলাই সনদ নিয়ে আশ্বাস পূরণ না হলে শাহবাগে অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করে অবস্থান করারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন অবরোধকারীরা।
শুক্রবার সকালেও ‘রক্ত লাগলে রক্ত নে, জুলাই সনদ দিয়ে দে’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’, ‘চব্বিশের চেতনা বৃথা যেতে দেব না’, ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’, ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’—এমন স্লোগান দিতে শোনা যায় তাদের।
গাজীপুর জেলা প্রশাসন পরিবেশ দূষণ রোধে এবং দূষণকারীদের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক অভিযান পরিচালনা করে আসছে। এরই অংশ হিসেবে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিনের নির্দেশনা ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সালমা খাতুনের তত্ত্বাবধানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়।
২ দিন আগেপুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, পিকআপটি বগুড়া-নওগাঁ আঞ্চলিক মহাসড়কের পাইকপাড়া গ্রামের মোড়ে একটি অটোরিকশাকে সাইড দিতে গিয়ে স্কুটিটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে স্কুটিতে থাকা স্ত্রী নাজিরা ও শিশুকন্যা নাজিফা ছিটকে পড়ে। পরে আদমদীঘি ফায়ার সার্ভিস ও থানা পুলিশ তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে
২ দিন আগে