
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সীমান্তে আরো দুই বাংলাদেশীকে গুলি করে মেরেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে ওই দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
রোববার (২৭ এপ্রিল) ভোরে মহেশপুর সীমান্তের মধুপুর গ্রামের ওপারে ভারতের অংশে এ ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসমিন মনিরা ।
নিহতদের পরিচয় মিলেছে। এরা দুজন হলেন— মহেশপুর উপজেলার গোপালপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে মোহাম্মদ মিকাইল (২২) ও হানিফ আলীর ছেলে মো. ওবায়দুল (২৩)।
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, এদিন ভোরে সীমান্তের যাদবপুর গ্রামের ওপারে ভারতীয় অংশ থেকে গুলির শব্দ আসে। পরে গ্রামবাসী সীমান্তের কাছাকাছি গিয়ে ভারতীয় অংশে দুটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।
মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইয়াসমিন মনিরা খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, স্থানীয় চৌকিদারের মাধ্যমে তিনি দুজন মারা যাওয়ার খবর শুনেছেন। তবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে এখনো কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

সীমান্তে আরো দুই বাংলাদেশীকে গুলি করে মেরেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে ওই দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
রোববার (২৭ এপ্রিল) ভোরে মহেশপুর সীমান্তের মধুপুর গ্রামের ওপারে ভারতের অংশে এ ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসমিন মনিরা ।
নিহতদের পরিচয় মিলেছে। এরা দুজন হলেন— মহেশপুর উপজেলার গোপালপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে মোহাম্মদ মিকাইল (২২) ও হানিফ আলীর ছেলে মো. ওবায়দুল (২৩)।
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, এদিন ভোরে সীমান্তের যাদবপুর গ্রামের ওপারে ভারতীয় অংশ থেকে গুলির শব্দ আসে। পরে গ্রামবাসী সীমান্তের কাছাকাছি গিয়ে ভারতীয় অংশে দুটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।
মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইয়াসমিন মনিরা খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, স্থানীয় চৌকিদারের মাধ্যমে তিনি দুজন মারা যাওয়ার খবর শুনেছেন। তবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে এখনো কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

একই আসন থেকে বাবা-ছেলে প্রার্থী হওয়ার খবরে এলাকায় চলছে আলোচনা, সমালোচনা। এ নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই স্থানীয়দের মাঝে। কেউ বলছেন এটি নবীন ও প্রবীণের প্রতীকী লড়াই, আবার কেউ দেখছেন রাজনৈতিক শক্তি প্রদর্শনের নতুন এক মাত্রা অথবা ভিন্ন কৌশল। এই ধরনের প্রার্থী বিন্যাস ভোটের মাঠে শক্তির ভারসাম্যকে প্রভাবিত করতে
১ দিন আগে
তফসিল ঘোষণার আগেই ফরিদপুর-৩ আসন থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন এ কে আজাদ। সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে তখন থেকেই তিনি এলাকায় বেশ সরব ছিলেন। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ, নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক, সাধারণ মানুষের সঙ্গে গণসংযোগসহ নানা তৎপরতায় তাকে নিয়মিত দেখা গেছে। এত
১ দিন আগে
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে এ দুই আসনের প্রার্থিতা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। বিএনপির দুই মনোনয়নপ্রত্যাশীর একজন ভিন্ন দল ও আরেকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় দুই আসনে ভোটের হিসাব-নিকাশও নতুন করে করতে শুরু করে দিয়েছেন নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।
২ দিন আগে
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘এবার সময় আসছে পরিবর্তনের। এই ভোট হবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে। এই ভোট হবে জুলুমের বিপক্ষে। এই ভোট হবে ১৭ বছর যেই মহিলা মাঠে ছিল, তার পক্ষে। এই ভোট হবে যখন আপনারা মামলা–হামলায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন, তখন যে মানুষ আপনাদের পক্ষে সংসদে এবং সংসদের বাইরে কথা বলেছে, এই ভোট
২ দিন আগে