রাজশাহী ব্যুরো
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহা. আব্দুল খালেক পদত্যাগ করেছেন। আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর নিজের পদত্যাগপত্র জমা দেন।
জানা গেছে, সোমবার সকাল থেকে অধ্যক্ষের পদত্যাগ ও রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাসসহ বেশ কয়েক দফা দাবিতে কলেজের প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান নেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের এক পর্যায়ে পদত্যাগের ঘোষণা দেন অধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্দুল খালেক। তবে পদত্যাগের কারণ হিসেবে অধ্যাপক খালেক নিজেকে অসুস্থ দাবি করেন। এমতাবস্থায় তার পক্ষে এতো চাপ নেয়া সম্ভব নয় জানিয়ে পদত্যাগ করেন। তবে অধ্যক্ষের পদ থেকে পদত্যাগ করলেও অধ্যাপক খালেক এ কলেজের অর্থনীতি বিভাগের শ্রেণি শিক্ষক অথবা রাজশাহীর যে কোন সরকারি কলেজের এই বিভাগের শিক্ষক হিসেবে তাকে পদায়নের অনুরোধ জানান।
পদত্যাগের আবেদনে অধ্যাপক আব্দুল খালেক লেখেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে ক্রনিক লিভার ডিজিজ (সিএলডি) ও ডায়াবেটিসে ভুগছেন। ফলে তাকে নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ওষুধ খেতে হয়। বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কলেজ পরিচালনায় অত্যধিক মানসিক চাপ অনুভব করছেন তিনি। তাই তার শারীরিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে যা একজন রোগীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। তাই তিনি অধ্যক্ষের পদ থেকে পদত্যাগ করছেন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি ছাত্র-আন্দোলন চলাকালে অধ্যক্ষের সামনেই রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে ছাত্রলীগ। সেই থেকে তার পদত্যাগের দাবি করছিলেন শিক্ষার্থীরা। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা সকাল থেকে ভুয়া ভুয়া স্লোগানে পদত্যাগের দাবিতে অধ্যক্ষকে তাঁর কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করেন।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহা. আব্দুল খালেক পদত্যাগ করেছেন। আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর নিজের পদত্যাগপত্র জমা দেন।
জানা গেছে, সোমবার সকাল থেকে অধ্যক্ষের পদত্যাগ ও রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাসসহ বেশ কয়েক দফা দাবিতে কলেজের প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান নেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের এক পর্যায়ে পদত্যাগের ঘোষণা দেন অধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্দুল খালেক। তবে পদত্যাগের কারণ হিসেবে অধ্যাপক খালেক নিজেকে অসুস্থ দাবি করেন। এমতাবস্থায় তার পক্ষে এতো চাপ নেয়া সম্ভব নয় জানিয়ে পদত্যাগ করেন। তবে অধ্যক্ষের পদ থেকে পদত্যাগ করলেও অধ্যাপক খালেক এ কলেজের অর্থনীতি বিভাগের শ্রেণি শিক্ষক অথবা রাজশাহীর যে কোন সরকারি কলেজের এই বিভাগের শিক্ষক হিসেবে তাকে পদায়নের অনুরোধ জানান।
পদত্যাগের আবেদনে অধ্যাপক আব্দুল খালেক লেখেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে ক্রনিক লিভার ডিজিজ (সিএলডি) ও ডায়াবেটিসে ভুগছেন। ফলে তাকে নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ওষুধ খেতে হয়। বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কলেজ পরিচালনায় অত্যধিক মানসিক চাপ অনুভব করছেন তিনি। তাই তার শারীরিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে যা একজন রোগীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। তাই তিনি অধ্যক্ষের পদ থেকে পদত্যাগ করছেন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি ছাত্র-আন্দোলন চলাকালে অধ্যক্ষের সামনেই রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে ছাত্রলীগ। সেই থেকে তার পদত্যাগের দাবি করছিলেন শিক্ষার্থীরা। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা সকাল থেকে ভুয়া ভুয়া স্লোগানে পদত্যাগের দাবিতে অধ্যক্ষকে তাঁর কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করেন।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
২ দিন আগে