
নেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত বর্ষবরণ অনুষ্ঠান চলাকালে মঞ্চে হামলা এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ (ইউএনও) অন্য কর্মকর্তাদের লাঞ্ছিত করার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় যুবদল নেতা কামাল হোসেন তালুকদারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সোমবার (২১ এপ্রিল) আটপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, রোববার (২০ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর পল্টন এলাকা থেকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও আটপাড়া থানা পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার কামাল হোসেন তালুকদার আটপাড়া উপজেলা যুবদলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক। তিনি মামলার তিন নম্বর আসামি।
মামলার এজাহার ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণে জানা যায়, গত সোমবার পহেলা বৈশাখের দুপুরে আটপাড়া উপজেলা পরিষদসংলগ্ন মুক্তমঞ্চে প্রশাসন আয়োজিত বর্ষবরণের অনুষ্ঠান চলাকালে আটপাড়া উপজেলা শাখা যুবদলের সদস্য সচিব নূর মোহাম্মদ খান ফরিদ, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল হোসেন তালুকদার ও মোতাসছির হোসেনের নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী অনুষ্ঠানস্থলে হাজির হয়ে ইউএনওকে তৎক্ষণাৎ অনুষ্ঠান বন্ধ করতে বলেন। এ সময় ইউএনও কারণ জানতে চাইলে তারা বলেন, মঞ্চের ব্যানারে কেন স্থান হিসেবে ‘উপজেলা পরিষদ বঙ্গবন্ধু চত্বর’ লেখা হয়েছে?
এ কথা বলে নেতাকর্মীরা মঞ্চে উঠে মঞ্চে থাকা ব্যানার ছিড়ে ফেলেন। এ সময় ইউএনওসহ কর্মকর্তারা বাধা দিতে চাইলে তাদের লাঞ্ছিত করেন ওই নেতারা। তাদের মধ্যে এক নেতা উপস্থাপককে মারধর করে মাইক কেড়ে নিয়ে ইউএনওকে অশ্রাব্য ভাষায় গালমন্দসহ ফ্যাসিস্টের দোসর হিসেবে আখ্যায়িত করে আন্দোলনের ঘোষণা দেন। এতে অনুষ্ঠানটি পণ্ড হয়ে যায়।
পরে দেখা যায়, ফেসবুকে পোস্ট করা ১৪৩০ সালের ব্যানারের ছবি দেখে তারা এ কাজ করেছেন। অবশ্য ওই নেতারা তাদের ভুল বুঝতে পেরে তাৎক্ষণিক ইউএনওর কাছে ক্ষমা চান।
এ ঘটনায় পরদিন মঙ্গলবার দুপুরে ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোতাহার হোসেন বাদী হয়ে নূর মোহাম্মদ খান ফরিদ, মোতাসছির হোসেন ও কামাল হোসেন তালুকদারের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১২ জনকে আসামি করে দ্রুত বিচার আইনে মামলা করেন।
আটপাড়া থানার ওসি মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, মামলার তিন নম্বর আসামি কামাল হোসেনকে থানা-পুলিশ ও ডিবি পুলিশের যৌথ অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

নেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত বর্ষবরণ অনুষ্ঠান চলাকালে মঞ্চে হামলা এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ (ইউএনও) অন্য কর্মকর্তাদের লাঞ্ছিত করার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় যুবদল নেতা কামাল হোসেন তালুকদারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সোমবার (২১ এপ্রিল) আটপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, রোববার (২০ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর পল্টন এলাকা থেকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও আটপাড়া থানা পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার কামাল হোসেন তালুকদার আটপাড়া উপজেলা যুবদলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক। তিনি মামলার তিন নম্বর আসামি।
মামলার এজাহার ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণে জানা যায়, গত সোমবার পহেলা বৈশাখের দুপুরে আটপাড়া উপজেলা পরিষদসংলগ্ন মুক্তমঞ্চে প্রশাসন আয়োজিত বর্ষবরণের অনুষ্ঠান চলাকালে আটপাড়া উপজেলা শাখা যুবদলের সদস্য সচিব নূর মোহাম্মদ খান ফরিদ, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল হোসেন তালুকদার ও মোতাসছির হোসেনের নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী অনুষ্ঠানস্থলে হাজির হয়ে ইউএনওকে তৎক্ষণাৎ অনুষ্ঠান বন্ধ করতে বলেন। এ সময় ইউএনও কারণ জানতে চাইলে তারা বলেন, মঞ্চের ব্যানারে কেন স্থান হিসেবে ‘উপজেলা পরিষদ বঙ্গবন্ধু চত্বর’ লেখা হয়েছে?
এ কথা বলে নেতাকর্মীরা মঞ্চে উঠে মঞ্চে থাকা ব্যানার ছিড়ে ফেলেন। এ সময় ইউএনওসহ কর্মকর্তারা বাধা দিতে চাইলে তাদের লাঞ্ছিত করেন ওই নেতারা। তাদের মধ্যে এক নেতা উপস্থাপককে মারধর করে মাইক কেড়ে নিয়ে ইউএনওকে অশ্রাব্য ভাষায় গালমন্দসহ ফ্যাসিস্টের দোসর হিসেবে আখ্যায়িত করে আন্দোলনের ঘোষণা দেন। এতে অনুষ্ঠানটি পণ্ড হয়ে যায়।
পরে দেখা যায়, ফেসবুকে পোস্ট করা ১৪৩০ সালের ব্যানারের ছবি দেখে তারা এ কাজ করেছেন। অবশ্য ওই নেতারা তাদের ভুল বুঝতে পেরে তাৎক্ষণিক ইউএনওর কাছে ক্ষমা চান।
এ ঘটনায় পরদিন মঙ্গলবার দুপুরে ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোতাহার হোসেন বাদী হয়ে নূর মোহাম্মদ খান ফরিদ, মোতাসছির হোসেন ও কামাল হোসেন তালুকদারের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১২ জনকে আসামি করে দ্রুত বিচার আইনে মামলা করেন।
আটপাড়া থানার ওসি মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, মামলার তিন নম্বর আসামি কামাল হোসেনকে থানা-পুলিশ ও ডিবি পুলিশের যৌথ অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

একই আসন থেকে বাবা-ছেলে প্রার্থী হওয়ার খবরে এলাকায় চলছে আলোচনা, সমালোচনা। এ নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই স্থানীয়দের মাঝে। কেউ বলছেন এটি নবীন ও প্রবীণের প্রতীকী লড়াই, আবার কেউ দেখছেন রাজনৈতিক শক্তি প্রদর্শনের নতুন এক মাত্রা অথবা ভিন্ন কৌশল। এই ধরনের প্রার্থী বিন্যাস ভোটের মাঠে শক্তির ভারসাম্যকে প্রভাবিত করতে
১ দিন আগে
তফসিল ঘোষণার আগেই ফরিদপুর-৩ আসন থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন এ কে আজাদ। সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে তখন থেকেই তিনি এলাকায় বেশ সরব ছিলেন। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ, নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক, সাধারণ মানুষের সঙ্গে গণসংযোগসহ নানা তৎপরতায় তাকে নিয়মিত দেখা গেছে। এত
১ দিন আগে
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে এ দুই আসনের প্রার্থিতা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। বিএনপির দুই মনোনয়নপ্রত্যাশীর একজন ভিন্ন দল ও আরেকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় দুই আসনে ভোটের হিসাব-নিকাশও নতুন করে করতে শুরু করে দিয়েছেন নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।
২ দিন আগে
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘এবার সময় আসছে পরিবর্তনের। এই ভোট হবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে। এই ভোট হবে জুলুমের বিপক্ষে। এই ভোট হবে ১৭ বছর যেই মহিলা মাঠে ছিল, তার পক্ষে। এই ভোট হবে যখন আপনারা মামলা–হামলায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন, তখন যে মানুষ আপনাদের পক্ষে সংসদে এবং সংসদের বাইরে কথা বলেছে, এই ভোট
২ দিন আগে