
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) নগর ভবনে টানা অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছে সংস্থাটির কর্মচারীরা। এর সঙ্গে ঢাকাবাসীর ব্যানারে নগরভবনে একত্রিত হয়েছে ইশরাকের অনুসারীরা। তারা মূল ফটক আটকানোর পাশাপাশি ডিএসসিসি সব বিভাগের অফিস গেটে তালা ঝুলিয়ে রেখেছে। ফলে আজও বন্ধ রয়েছে সব সেবা কার্যক্রম।
এদিকে তারা ‘শপখ শপথ শপথ চাই, ইশরাক ভাইয়ের শপথ চাই’, ‘মেয়র নিয়ে টালবাহানা, সহ্য করা হবে না’, ‘চলছে লড়াই চলবে, ইশরাক ভাই লড়বে’, ‘নগরপিতা ইশরাক ভাই, আমরা তোমার ভুলি নাই’ এমন স্লোগান দিয়ে যাচ্ছে। তাদের স্লোগানে উত্তাল পুরো নগরভবন।
সোমবার সকাল থেকে নগর ভবনের ভেতরের ফটকের সিঁড়িতে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন তার সমর্থক ও কর্পোরেশনের শ্রমিক ইউনিয়নের কর্মচারীরা। এতে করে আজও বন্ধ আছে নগরভবন কেন্দ্রিক সেবা কার্যক্রম। সেবাপ্রার্থীরা সেবা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ইশরাক সমর্থকরা বলেন, কী কারণে মেয়র হিসেবে ইশরাক ভাইয়ের শপথ পড়ানো আটকে আছে আমাদের জানা নেই। জনগণের মেয়র ইশরাক, প্রতিটি নগরবাসী ইশরাক ভাইকে মেয়র হিসেবে চায়। আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত নগর ভবনের সব সেবা কার্যক্রম বন্ধ করে আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাবো।
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন হয়। সেসময় আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। নির্বাচনে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ফল বাতিল চেয়ে ২০২০ সালের ৩ মার্চ মামলা করেন ইশরাক।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গেল ২৭ মার্চ ঢাকার নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল সেই ফল বাতিল করে অবিভক্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করা হয়।
এরপর ২৭ এপ্রিল ইশরাককে ডিএসসিসি মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু তাকে যেন শপথ পড়ানো না হয় সেজন্য গত ১৪ মে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে গত ১৫ মে থেকে আন্দোলন নামেন ইশরাক সমর্থকরা। তাদের আন্দোলনের কারণে ডিএসসিসি নগর ভবন কার্যত অচল হয়ে পড়ে। কিন্তু আইনি জটিলতার কথা বলে ইশরাকের শপথের আয়োজন থেকে বিরত থাকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।
এরপর এ রিট মামলার ওপর কয়েক দফা শুনানির পর তা খারিজ করে আদেশ দেয় হাইকোর্টের বেঞ্চ। এরপর ওইদিন বিকেলে শপথ পড়ানোর জন্য ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়ে আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দেন ইশরাক। সেসময়ের পর থেকে ফের টানা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে ইশরাক সমর্থকরা।

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) নগর ভবনে টানা অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছে সংস্থাটির কর্মচারীরা। এর সঙ্গে ঢাকাবাসীর ব্যানারে নগরভবনে একত্রিত হয়েছে ইশরাকের অনুসারীরা। তারা মূল ফটক আটকানোর পাশাপাশি ডিএসসিসি সব বিভাগের অফিস গেটে তালা ঝুলিয়ে রেখেছে। ফলে আজও বন্ধ রয়েছে সব সেবা কার্যক্রম।
এদিকে তারা ‘শপখ শপথ শপথ চাই, ইশরাক ভাইয়ের শপথ চাই’, ‘মেয়র নিয়ে টালবাহানা, সহ্য করা হবে না’, ‘চলছে লড়াই চলবে, ইশরাক ভাই লড়বে’, ‘নগরপিতা ইশরাক ভাই, আমরা তোমার ভুলি নাই’ এমন স্লোগান দিয়ে যাচ্ছে। তাদের স্লোগানে উত্তাল পুরো নগরভবন।
সোমবার সকাল থেকে নগর ভবনের ভেতরের ফটকের সিঁড়িতে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন তার সমর্থক ও কর্পোরেশনের শ্রমিক ইউনিয়নের কর্মচারীরা। এতে করে আজও বন্ধ আছে নগরভবন কেন্দ্রিক সেবা কার্যক্রম। সেবাপ্রার্থীরা সেবা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ইশরাক সমর্থকরা বলেন, কী কারণে মেয়র হিসেবে ইশরাক ভাইয়ের শপথ পড়ানো আটকে আছে আমাদের জানা নেই। জনগণের মেয়র ইশরাক, প্রতিটি নগরবাসী ইশরাক ভাইকে মেয়র হিসেবে চায়। আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত নগর ভবনের সব সেবা কার্যক্রম বন্ধ করে আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাবো।
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন হয়। সেসময় আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। নির্বাচনে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ফল বাতিল চেয়ে ২০২০ সালের ৩ মার্চ মামলা করেন ইশরাক।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গেল ২৭ মার্চ ঢাকার নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল সেই ফল বাতিল করে অবিভক্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করা হয়।
এরপর ২৭ এপ্রিল ইশরাককে ডিএসসিসি মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু তাকে যেন শপথ পড়ানো না হয় সেজন্য গত ১৪ মে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে গত ১৫ মে থেকে আন্দোলন নামেন ইশরাক সমর্থকরা। তাদের আন্দোলনের কারণে ডিএসসিসি নগর ভবন কার্যত অচল হয়ে পড়ে। কিন্তু আইনি জটিলতার কথা বলে ইশরাকের শপথের আয়োজন থেকে বিরত থাকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।
এরপর এ রিট মামলার ওপর কয়েক দফা শুনানির পর তা খারিজ করে আদেশ দেয় হাইকোর্টের বেঞ্চ। এরপর ওইদিন বিকেলে শপথ পড়ানোর জন্য ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়ে আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দেন ইশরাক। সেসময়ের পর থেকে ফের টানা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে ইশরাক সমর্থকরা।

আগামী ১৪ ডিসেম্বর পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তার লাশ বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে বিজিবি জানিয়েছে। এর আগে গত ৫ ডিসেম্বর রাতে রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের আশ্রয়ণ বিওপি এলাকায় গুলির ঘটনা ঘটে। বিএসএফ গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে হেফাজতে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
২ দিন আগে
হাদির চাচাতো ভাই সিরাজুল ইসলাম বলেন, কেউ না থাকার সুযোগে জানালা ভেঙে চোর ঘরে প্রবেশ করে। এখন কী পরিমাণ মালামাল নিয়েছে সেটা আমরা জানতে পারিনি।
২ দিন আগে
জেলা নির্বাচন অফিসার মো. আবদুর রশিদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুর্বৃত্তরা দেয়াল টপকে ভেতরে ঢুকে নির্বাচন অফিসের স্টোর রুমে পেট্রোল ঢেলে আগুন দেয়। তিনি বলেন, আগুনে অফিসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র (২০০৮-০৯ সালের ভোটার ফরম) পুড়ে গেছে। তবে নৈশপ্রহরী তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতি এড়ান
২ দিন আগে
হাসপাতালের সামনে ভিড় করছেন হাদির সমর্থক, সাধারণ মানুষ ও উৎসুক জনতা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেখানে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
৩ দিন আগে