
চট্টগ্রাম ব্যুরো

চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ১০টিতে সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ মীর নাছিরের ছেলে মীর হেলাল ও সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী রয়েছেন এ তালিকায়। তবে চট্টগ্রাম-৪ তথা সীতাকুণ্ডে আসলাম চৌধুরীর নাম আসেনি সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) দলের স্থায়ী কমিটি ও সাংগঠনিক কমিটির বৈঠকে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার পর সন্ধ্যায় গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সে তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তালিকা অনুযায়ী চট্টগ্রামে ১৬ সংসদীয় আসনের মধ্যে যে ১০টি আসনে বিএনপি প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে তারা হলেন—
অন্যদিকে যে ছয়টি আসনে এখনো বিএনপি প্রার্থী চূড়ান্ত করেনি সেগুলো হলো— চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ), চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান), চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী), চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা), চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া) ও চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া)।
এদিকে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনে আসলাম চৌধুরীর দলীয় প্রার্থীর তালিকায় না থাকাকে বিস্ময়কর মনে করছেন স্থানীয়রা। তারা বলছেন, এ আসনে আসলাম চৌধুরীর দলীয় মনোনয়ন নিশ্চিত বলেই ধরে নিয়েছিলেন তারা।
একইভাবে আনোয়ারা-কর্ণফুলী উপজেলা নিয়ে গঠিত চট্টগ্রাম-১৩ আসনেও লায়ন হেলাল উদ্দিনের দল থেকে প্রার্থী হওয়া নিশ্চিত বলেই ধরে নিয়েছিলেন তার অনুসারীরা। তবে এ আসনে তার কপালেও মনোনয়নের শিঁকে ছেড়েনি।
২৩৭ আসনে দলের প্রার্থী ঘোষণা করে সংবাদ সম্মেল মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা সম্ভাব্য তালিকা। এরপরও এসব তালিকায় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। তবে এই সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা সবচেয়ে অ্যাপ্রোপিয়েট ধরে নিতে হবে।’

চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ১০টিতে সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ মীর নাছিরের ছেলে মীর হেলাল ও সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী রয়েছেন এ তালিকায়। তবে চট্টগ্রাম-৪ তথা সীতাকুণ্ডে আসলাম চৌধুরীর নাম আসেনি সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) দলের স্থায়ী কমিটি ও সাংগঠনিক কমিটির বৈঠকে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার পর সন্ধ্যায় গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সে তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তালিকা অনুযায়ী চট্টগ্রামে ১৬ সংসদীয় আসনের মধ্যে যে ১০টি আসনে বিএনপি প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে তারা হলেন—
অন্যদিকে যে ছয়টি আসনে এখনো বিএনপি প্রার্থী চূড়ান্ত করেনি সেগুলো হলো— চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ), চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান), চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী), চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা), চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া) ও চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া)।
এদিকে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনে আসলাম চৌধুরীর দলীয় প্রার্থীর তালিকায় না থাকাকে বিস্ময়কর মনে করছেন স্থানীয়রা। তারা বলছেন, এ আসনে আসলাম চৌধুরীর দলীয় মনোনয়ন নিশ্চিত বলেই ধরে নিয়েছিলেন তারা।
একইভাবে আনোয়ারা-কর্ণফুলী উপজেলা নিয়ে গঠিত চট্টগ্রাম-১৩ আসনেও লায়ন হেলাল উদ্দিনের দল থেকে প্রার্থী হওয়া নিশ্চিত বলেই ধরে নিয়েছিলেন তার অনুসারীরা। তবে এ আসনে তার কপালেও মনোনয়নের শিঁকে ছেড়েনি।
২৩৭ আসনে দলের প্রার্থী ঘোষণা করে সংবাদ সম্মেল মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা সম্ভাব্য তালিকা। এরপরও এসব তালিকায় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। তবে এই সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা সবচেয়ে অ্যাপ্রোপিয়েট ধরে নিতে হবে।’

সূত্র জানিয়েছে, মূলত শরিক দলগুলোর সঙ্গে ভাগাভাগির জন্যই এ দুই আসনে প্রার্থী দেয়নি বিএনপি। দুটি আসনের মধ্যে লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসনটি বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম এবং লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর) আসনটি যুগপৎ আন্দোলনের শরিক জেএসডির তানিয়া রবের জন্য খালি রাখা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লার ১১টি আসনের মধ্যে যে ৯টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে— কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-মেঘনা) আসনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনে শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার) আসনে ইঞ্জিনিয়ার মনজুরুল আহসান মুন্সী, কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং ব্রাহ্মণপাড়
২০ ঘণ্টা আগে
দলীয় সূত্রে জানা যায়, নেত্রকোনার পাঁচটি সংসদীয় আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে লুৎফুজ্জামান বাবর সাবেক এমপি ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। তবে ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনয়ন পেয়েছিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ডা. আনোয়ারুল হক, মো. রফিকুল ইসলাম হিলালী, মো. আবু তাহের তালুকদার।
১ দিন আগে
নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে মিছিলটি লেবুখালী স্কোয়ার প্রদক্ষিণ করে। এ সময় স্কোয়ারের বিভিন্ন দোকান ও সাধারণ জনগণের মাঝে বিএনপির ঘোষিত ‘রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের’ ৩১ দফা বাস্তবায়নের গুরুত্ব তুলে ধরে লিফলেট বিতরণ করা হয়।
১ দিন আগে