গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গীতে বিসিক এলাকায় সাহারা মার্কেটে সেমি-পাকা টিনশেড একটি রাসায়নিকের গুদামে আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করার সময় রাসায়নিক বিস্ফোরণে ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মকর্তা ও তিনজন ফায়ার ফাইটার এবং স্থানীয় এক দোকান কর্মচারীসহ পাঁচজন দগ্ধ হয়েছেন।
ওই পাঁচজনকেই জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
স্থানীয়দের বরাতে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে ওই কারখানায়। প্রাথমিকভাবে এলাকাবাসী পানি ও বালু ব্যবহার করে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়।
ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভাতে কাজ শুরু করে। কিছু সময় পর একে একে রাসায়নিকের ড্রাম বিস্ফোরিত হতে থাকলে আগুন ভয়াবহ রূপ ধারণ করে। পরে আরও চারটি ইউনিট সেখানে কাজে যোগ দেয়।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জানিয়েছেন, সন্ধ্যা ৬টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে পুরোপুরি নেভাতে আরও কিছু সময় লাগবে। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ বা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেননি তারা।
এদিকে আগুন নেভাতে কাজ করার সময় বিস্ফোরণে ফায়ার সার্ভিসের চারজন সদস্য দগ্ধ হন। তালহা বিন জসিম জানান, দগ্ধ চারজন হলেন— ফায়ার সার্ভিস সদস্য শামীম আহমেদ (৪২), জয় হাসান (২৮), নুরুল হুদা (৪০) ও কর্মকর্তা খন্দকার জান্নাতুল নাইম (৩৮)।
এ ছাড়া আল আমিন হোসেন (২২) নামে স্থানীয় এক দোকান কর্মচারীকেও দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের পাঁচজনকেই জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানকার জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
গাজীপুরের টঙ্গীতে বিসিক এলাকায় সাহারা মার্কেটে সেমি-পাকা টিনশেড একটি রাসায়নিকের গুদামে আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করার সময় রাসায়নিক বিস্ফোরণে ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মকর্তা ও তিনজন ফায়ার ফাইটার এবং স্থানীয় এক দোকান কর্মচারীসহ পাঁচজন দগ্ধ হয়েছেন।
ওই পাঁচজনকেই জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
স্থানীয়দের বরাতে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে ওই কারখানায়। প্রাথমিকভাবে এলাকাবাসী পানি ও বালু ব্যবহার করে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়।
ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভাতে কাজ শুরু করে। কিছু সময় পর একে একে রাসায়নিকের ড্রাম বিস্ফোরিত হতে থাকলে আগুন ভয়াবহ রূপ ধারণ করে। পরে আরও চারটি ইউনিট সেখানে কাজে যোগ দেয়।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জানিয়েছেন, সন্ধ্যা ৬টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে পুরোপুরি নেভাতে আরও কিছু সময় লাগবে। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ বা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেননি তারা।
এদিকে আগুন নেভাতে কাজ করার সময় বিস্ফোরণে ফায়ার সার্ভিসের চারজন সদস্য দগ্ধ হন। তালহা বিন জসিম জানান, দগ্ধ চারজন হলেন— ফায়ার সার্ভিস সদস্য শামীম আহমেদ (৪২), জয় হাসান (২৮), নুরুল হুদা (৪০) ও কর্মকর্তা খন্দকার জান্নাতুল নাইম (৩৮)।
এ ছাড়া আল আমিন হোসেন (২২) নামে স্থানীয় এক দোকান কর্মচারীকেও দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের পাঁচজনকেই জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানকার জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
প্রতিবেশী ও স্বজনরা জানান, সোমবার সকালে শাশুড়ি ও পুত্রবধূর মধ্যে পারিবারিক বিষয় নিয়ে ঝগড়া হয়। বউ-শাশুড়ির বিবাদ ছেলে পর্যন্ত গড়ায়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে মা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের কাছে বিচার চান। এ ছাড়া ওই দম্পতি অর্থকষ্টেও ছিলেন। পরে অভিমানে সন্ধ্যায় অলি মিয়া ও তার স্ত্রী ছকিনা ঘরের দরজা বন্ধ করে একসঙ্গ
১১ ঘণ্টা আগেআটক দুই কিশোরের বাড়ি গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানার রবিদাস পাড়ায়। এর মধ্যে একজন স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
১২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু হয়েছে। পোষ্য কোটা নিয়ে শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের হাতাহাতি ও ধস্তাধস্তির রেশ ধরে এই লাগাতার কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তারা এই কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন দ্বিতীয় দিনের
১৫ ঘণ্টা আগেরাজশাহী মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম পাখি জানান, মালিকপক্ষ শ্রমিকদের পারিশ্রমিক বৃদ্ধির জন্য বারবার প্রতিশ্রুতি দিলেও তা বাস্তবে কার্যকর হয়নি। এখন শ্রমিকেরা আবার অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছেন। এ পর্যন্ত মালিকপক্ষ কোনো আলোচনায় আসেনি।
১৫ ঘণ্টা আগে