
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৭ আসনে দলীয় প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। এর মধ্যে লক্ষ্মীপুরের চারটি আসনের মধ্যে দুটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি, বাকি দুটি আসনে এখন পর্যন্ত প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি।
বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, মূলত শরিক দলগুলোর সঙ্গে ভাগাভাগির জন্যই এ দুই আসনে প্রার্থী দেয়নি বিএনপি। দুটি আসনের মধ্যে লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসনটি বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম এবং লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর) আসনটি যুগপৎ আন্দোলনের শরিক জেএসডির তানিয়া রবের জন্য খালি রাখা হয়েছে।
এর আগে সবশেষ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর-১ আসনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটের প্রার্থী ছিলেন শাহাদাত হোসেন সেলিম। অন্যদিকে লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে প্রার্থী ছিলেন জেএসডির আ স ম আবদুর রব। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আ স ম আবদুর রবের বদলে তার স্ত্রী তানিয়া রব ভোট করতে পারেন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে প্রার্থীদের তালিকা চূড়ান্ত করে বিএনপি। পরে সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন করে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ৬৩টি আসন উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। মির্জা ফখরুল জানিয়েছেন, বিএনপির সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে যারা যুগপৎ আন্দোলন করে আসছে, তাদের জন্য কিছু আসন ছেড়ে দেওয়া হবে। ইসলামি দলগুলো বিএনপির কাছে চাইলে তাদেরও কিছু আসন দেওয়া হতে পারে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, সোমবার ঘোষিত তালিকাটি চূড়ান্ত নয়, প্রাথমিক একটি তালিকা। এই তালিকাতে সংযোজন-বিয়োজন বা পরিবর্তন আসতে পারে। তবে এখন চূড়ান্ত না হলেও আপাতত এটিই বিএনপির সবচেয়ে ‘অ্যাপ্রোপ্রিয়েট’ তালিকা।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৭ আসনে দলীয় প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। এর মধ্যে লক্ষ্মীপুরের চারটি আসনের মধ্যে দুটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি, বাকি দুটি আসনে এখন পর্যন্ত প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি।
বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, মূলত শরিক দলগুলোর সঙ্গে ভাগাভাগির জন্যই এ দুই আসনে প্রার্থী দেয়নি বিএনপি। দুটি আসনের মধ্যে লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসনটি বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম এবং লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর) আসনটি যুগপৎ আন্দোলনের শরিক জেএসডির তানিয়া রবের জন্য খালি রাখা হয়েছে।
এর আগে সবশেষ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর-১ আসনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটের প্রার্থী ছিলেন শাহাদাত হোসেন সেলিম। অন্যদিকে লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে প্রার্থী ছিলেন জেএসডির আ স ম আবদুর রব। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আ স ম আবদুর রবের বদলে তার স্ত্রী তানিয়া রব ভোট করতে পারেন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে প্রার্থীদের তালিকা চূড়ান্ত করে বিএনপি। পরে সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন করে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ৬৩টি আসন উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। মির্জা ফখরুল জানিয়েছেন, বিএনপির সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে যারা যুগপৎ আন্দোলন করে আসছে, তাদের জন্য কিছু আসন ছেড়ে দেওয়া হবে। ইসলামি দলগুলো বিএনপির কাছে চাইলে তাদেরও কিছু আসন দেওয়া হতে পারে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, সোমবার ঘোষিত তালিকাটি চূড়ান্ত নয়, প্রাথমিক একটি তালিকা। এই তালিকাতে সংযোজন-বিয়োজন বা পরিবর্তন আসতে পারে। তবে এখন চূড়ান্ত না হলেও আপাতত এটিই বিএনপির সবচেয়ে ‘অ্যাপ্রোপ্রিয়েট’ তালিকা।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

কুমিল্লার ১১টি আসনের মধ্যে যে ৯টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে— কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-মেঘনা) আসনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনে শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার) আসনে ইঞ্জিনিয়ার মনজুরুল আহসান মুন্সী, কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং ব্রাহ্মণপাড়
২০ ঘণ্টা আগে
দলীয় সূত্রে জানা যায়, নেত্রকোনার পাঁচটি সংসদীয় আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে লুৎফুজ্জামান বাবর সাবেক এমপি ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। তবে ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনয়ন পেয়েছিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ডা. আনোয়ারুল হক, মো. রফিকুল ইসলাম হিলালী, মো. আবু তাহের তালুকদার।
১ দিন আগে
নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে মিছিলটি লেবুখালী স্কোয়ার প্রদক্ষিণ করে। এ সময় স্কোয়ারের বিভিন্ন দোকান ও সাধারণ জনগণের মাঝে বিএনপির ঘোষিত ‘রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের’ ৩১ দফা বাস্তবায়নের গুরুত্ব তুলে ধরে লিফলেট বিতরণ করা হয়।
১ দিন আগে