
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরে তার সংগঠনসহ জুলাই আন্দোলনে যুক্ত বিভিন্ন সংগঠন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উত্তাল হয়ে উঠেছেন। রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করে তারা বিক্ষোভ করছেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ১০টার পরপরই শাহবাগে জড়ো হতে থাকেন ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরে ক্ষুব্ধ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মী ও শিক্ষার্থীরা।
এ দিন বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৯টার দিকে ওসমান হাদি সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। রাত ৯টা ৪৩ মিনিটে ফেসবুক পোস্টে তার মৃত্যুর খবর দেয় তার সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ।
এর কিছুক্ষণ পরই শাহবাগ মোড়ের দিকে জড়ো হতে থাকে ছাত্র-জনতা। সেখানে ‘তুমি কে আমি কে, হাদি হাদি’, ‘আমরা সবাই হাদি হব, গুলির মুখে কথা কব’, ‘জাহাঙ্গীরের গদিতে, আগুন জ্বালাও একসাথে’, ‘লীগ ধর, জেলে ভর’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা।
গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরের কালভার্ট রোড এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন ওসমান হাদি। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন তিনি। এ জন্য জনসংযোগও চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তেমনই এক জনসংযোগে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি।

মাথায় গুলিবিদ্ধ ওসমান হাদিকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে তাকে পোস্ট-অপারেটিভ তথা অস্ত্রোপচার-পরবর্তী পরিচর্যার জন্য স্থানান্তর করা হয় এভারকেয়ার হাসপাতালে। সেখানে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে তার চিকিৎসা চলছিল।
গত রোববার সরকারের উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকে হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। পরদিন সোমবার বিকেলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়।
সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ওসমান হাদিকে। বিশেষ মেডিকেল বোর্ডের অধীনে চিকিৎসা চলছিল তার। তবে শারীরিক অবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। সিঙ্গাপুরে নেওয়ার চার দিনের মাথায়ই না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ওসমান হাদি।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরে তার সংগঠনসহ জুলাই আন্দোলনে যুক্ত বিভিন্ন সংগঠন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উত্তাল হয়ে উঠেছেন। রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করে তারা বিক্ষোভ করছেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ১০টার পরপরই শাহবাগে জড়ো হতে থাকেন ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরে ক্ষুব্ধ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মী ও শিক্ষার্থীরা।
এ দিন বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৯টার দিকে ওসমান হাদি সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। রাত ৯টা ৪৩ মিনিটে ফেসবুক পোস্টে তার মৃত্যুর খবর দেয় তার সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ।
এর কিছুক্ষণ পরই শাহবাগ মোড়ের দিকে জড়ো হতে থাকে ছাত্র-জনতা। সেখানে ‘তুমি কে আমি কে, হাদি হাদি’, ‘আমরা সবাই হাদি হব, গুলির মুখে কথা কব’, ‘জাহাঙ্গীরের গদিতে, আগুন জ্বালাও একসাথে’, ‘লীগ ধর, জেলে ভর’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা।
গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরের কালভার্ট রোড এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন ওসমান হাদি। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন তিনি। এ জন্য জনসংযোগও চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তেমনই এক জনসংযোগে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি।

মাথায় গুলিবিদ্ধ ওসমান হাদিকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে তাকে পোস্ট-অপারেটিভ তথা অস্ত্রোপচার-পরবর্তী পরিচর্যার জন্য স্থানান্তর করা হয় এভারকেয়ার হাসপাতালে। সেখানে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে তার চিকিৎসা চলছিল।
গত রোববার সরকারের উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকে হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। পরদিন সোমবার বিকেলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়।
সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ওসমান হাদিকে। বিশেষ মেডিকেল বোর্ডের অধীনে চিকিৎসা চলছিল তার। তবে শারীরিক অবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। সিঙ্গাপুরে নেওয়ার চার দিনের মাথায়ই না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ওসমান হাদি।

ডেইলি স্টারে কর্মরত একাধিক সাংবাদিক রাজনীতি ডটকমকে জানিয়েছেন, আগুন লাগা অবস্থায় ভবনটিতে ডেইলি স্টারের ২৫-৩০ জন সাংবাদিক ভেতরে আটকা পড়েন। আগুন ও ধোঁয়া বাড়তে থাকলে তারা একসময় ছাদে পৌঁছে যান। পরে ফায়ার সার্ভিস ক্রেন ব্যবহার করে দিবাগত রাত ৩টার দিকে তাদের নামিয়ে আনে।
৭ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, বিক্ষোভকারীরা ধাক্কা দিতে দিতে নূরুল কবীরকে সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কেউ কেউ তার চুল ধরে টানছিলেন। এ সময় তাকে ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ বলে হেনস্তা করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগে
রাত পৌনে ২টা নাগাদ ধানমন্ডির দিকে যাওয়া দলটি ছায়ানট ভবনে ঢুকে পড়ে ভাঙচুর চালায়। তারা ভবনের জিনিসপত্র বাইরে এনে আগুন ধরিয়ে দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে
ফেসবুক পেজের এক পোস্টে জানানো হয়েছে, শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় সিঙ্গাপুরের আঙুলিয়া মসজিদে হাদির প্রথম জানাজা হবে। এরপর বিকেলে তার মরদেহ সিঙ্গাপুর থেকে ঢাকায় আনা হবে।
১০ ঘণ্টা আগে