
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হয়ে গেলে জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী আন্দোলন এবং যেকোনো ধরনের বেআইনি ও অনুমোদনহীন সমাবেশ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে সরকার। এ ধরনের কার্যক্রমে যুক্ত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনা হবে।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবারের (১১ ডিসেম্বর) মধ্যেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার কথা রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। তফসিল ঘোষণার পর সব ধরনের বেআইনি ও অনুমোদনহীন জনসমাবেশ, আন্দোলন পরিচালনা থেকে বিরত থাকতে সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও উৎসবমুখর হয়— এটিই বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মূল লক্ষ্য বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, একটি সুন্দর নির্বাচন আয়োজনের জন্য যা যা করণীয়, সরকার সেদিকেই মনোনিবেশ করছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নির্বাচনি তফসিল ঘোষণার পর সশস্ত্র বাহিনীসহ দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত সব বাহিনী নির্বাচনি পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করবে। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনীর প্রায় ৯ লাখ সদস্য নিয়োজিত থাকবে, যা এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ। সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনার জন্য এরই মধ্যে রেকর্ডসংখ্যক দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে নির্বাচনি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
সরকার বলছে, তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচন পর্যন্ত যেকোনো ধরনের বেআইনি ও অনুমোদনহীন জনসমাবেশ এবং জনদুর্ভোগ তৈরি করে— এমন আন্দোলন কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। যারা বেআইনিভাবে সভা-সমাবেশে অংশ নেবেন তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘আমরা জানি, অনেকেরই নায্য দাবি-দাওয়া রয়েছে। গত দেড় বছরে দুই হাজারের বেশি আন্দোলন-বিক্ষোভ সংগঠিত করে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আন্দোলনকারীরা দাবি-দাওয়া উপস্থাপন করেছেন। সরকার নায্য দাবিতে সবসময়ই সাড়া দিয়েছে, আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে সমাধানে পৌঁছাতে চেষ্টা করেছে।’
‘কিন্তু আমরা এখন নির্বাচনমুখী সময়ে আছি। এ কারণে, সবার যা কিছু দাবি-দাওয়া আছে তা নির্বাচন-পরবর্তী সরকারের কাছে উপস্থাপনের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হচ্ছে। আমরা আশা করব, এ সময়ের মধ্যে কেউ দাবি-দাওয়া নিয়ে উত্তেজনা তৈরি বা স্বাভাবিক পরিবেশ বিঘ্ন করবেন না,’— বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে সরকার। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও এ সময়ের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়ার কথা জানানো হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদের গণভোট আয়োজনের তারিখ রেখে তফসিল তৈরি করা হয়েছে। আগামীকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এ তফসিল ঘোষণায় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে রেকর্ড হতে পারে। তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে বৃহস্পতিবার।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হয়ে গেলে জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী আন্দোলন এবং যেকোনো ধরনের বেআইনি ও অনুমোদনহীন সমাবেশ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে সরকার। এ ধরনের কার্যক্রমে যুক্ত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনা হবে।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবারের (১১ ডিসেম্বর) মধ্যেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার কথা রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। তফসিল ঘোষণার পর সব ধরনের বেআইনি ও অনুমোদনহীন জনসমাবেশ, আন্দোলন পরিচালনা থেকে বিরত থাকতে সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও উৎসবমুখর হয়— এটিই বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মূল লক্ষ্য বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, একটি সুন্দর নির্বাচন আয়োজনের জন্য যা যা করণীয়, সরকার সেদিকেই মনোনিবেশ করছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নির্বাচনি তফসিল ঘোষণার পর সশস্ত্র বাহিনীসহ দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত সব বাহিনী নির্বাচনি পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করবে। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনীর প্রায় ৯ লাখ সদস্য নিয়োজিত থাকবে, যা এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ। সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনার জন্য এরই মধ্যে রেকর্ডসংখ্যক দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে নির্বাচনি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
সরকার বলছে, তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচন পর্যন্ত যেকোনো ধরনের বেআইনি ও অনুমোদনহীন জনসমাবেশ এবং জনদুর্ভোগ তৈরি করে— এমন আন্দোলন কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। যারা বেআইনিভাবে সভা-সমাবেশে অংশ নেবেন তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘আমরা জানি, অনেকেরই নায্য দাবি-দাওয়া রয়েছে। গত দেড় বছরে দুই হাজারের বেশি আন্দোলন-বিক্ষোভ সংগঠিত করে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আন্দোলনকারীরা দাবি-দাওয়া উপস্থাপন করেছেন। সরকার নায্য দাবিতে সবসময়ই সাড়া দিয়েছে, আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে সমাধানে পৌঁছাতে চেষ্টা করেছে।’
‘কিন্তু আমরা এখন নির্বাচনমুখী সময়ে আছি। এ কারণে, সবার যা কিছু দাবি-দাওয়া আছে তা নির্বাচন-পরবর্তী সরকারের কাছে উপস্থাপনের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হচ্ছে। আমরা আশা করব, এ সময়ের মধ্যে কেউ দাবি-দাওয়া নিয়ে উত্তেজনা তৈরি বা স্বাভাবিক পরিবেশ বিঘ্ন করবেন না,’— বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে সরকার। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও এ সময়ের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়ার কথা জানানো হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদের গণভোট আয়োজনের তারিখ রেখে তফসিল তৈরি করা হয়েছে। আগামীকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এ তফসিল ঘোষণায় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে রেকর্ড হতে পারে। তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে বৃহস্পতিবার।

আবেদনে বলা হয়েছে, আসামি অসীম কুমার উকিলের নামীয় ব্যাংক হিসাবসমূহ থেকে অর্থ অন্যত্র স্থানান্তর/হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। সম্পদসমূহ স্থানান্তর, হস্তান্তর বা বেহাত হয়ে গেলে পরবর্তীতে উক্ত টাকা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।
৬ ঘণ্টা আগে
জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে (জেআইসি) গুম ও নির্যাতনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আগামী ১৪ ডিসেম্বর আদেশ দেবেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৬ ঘণ্টা আগে
আরও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৩ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৭৫ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৭২ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩০ জন, ময়মনসিংহ ব
৬ ঘণ্টা আগে
ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউসন পক্ষে প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এমএইচ তামীম শুনানি করেন। এসময় অপর প্রসিকিউটররা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে আসামি পক্ষে জেরা করেন আইনজীবী আমিনুল গনি টিটু ও আজিজুর রহমান দুলু-সহ অপর আইনজীবীরা।
৬ ঘণ্টা আগে