
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের আপিল শুনানির জন্য মঙ্গলবার কার্যতালিকায় থাকবে।
আপিল শুনানির জন্য উপস্থাপনের পর সোমবার বিচারপতি জুবায়ের রহমানের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনটি উপস্থাপন করেছেন সিনিয়র আইনজীবী এহসান এ সিদ্দিক। আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আইনজীবী শিশির মনির।
গত ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে এ টি এম আজহারুল ইসলামকে আপিলের অনুমতি দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে রংপুর অঞ্চলে গণহত্যা, অপহরণ, ধর্ষণ, আটক, নির্যাতন ও গুরুতর জখম এবং বাড়িঘরে লুণ্ঠন ও অগ্নিসংযোগের মতো ৯ ধরনের ছয়টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছিল জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারের বিরুদ্ধে।
২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেয়া রায়ে ২, ৩ এবং ৪ নম্বর অভিযোগে ফাঁসির দণ্ডাদেশ পান আজহারুল ইসলাম। এ ছাড়া ৫ নম্বর অভিযোগে অপহরণ, নির্যাতন, ধর্ষণসহ বিভিন্ন অমানবিক অপরাধের দায়ে ২৫ বছর ও ৬ নম্বর অভিযোগে নির্যাতনের দায়ে ৫ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়।
ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলে শুনানির পর ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে রায় ঘোষণা করেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ। আপিল বিভাগের রায়ে ২, ৩, ৪ (সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে) ও ৬ নম্বর অভিযোগের দণ্ড বহাল রাখা হয়। আর ৫ নম্বর অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেয়া হয়। ওই দিন আদালতে আসামিপক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী (প্রয়াত) খন্দকার মাহবুব হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন (প্রয়াত) অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
২০২০ সালের ১৫ মার্চ আপিল বিভাগের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়। ওই রায়ের রিভিউ চেয়ে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট আবেদন করেছিলেন এ টি এম আজহারুল ইসলাম। ২৩ পৃষ্ঠার পুনর্বিবেচনার এ আবেদনে মোট ১৪টি যুক্তি উপস্থাপন করা হয়।
ওই পুনর্বিবেচনার আবেদনের শুনানি শেষে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে এ টি এম আজহারুল ইসলামকে আপিলের অনুমতি দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এছাড়া দুই সপ্তাহের মধ্যে আপিলের সারসংক্ষেপ জমা দিতে বলেছেন। সে অনুসারে আপিল প্রস্তুত করা হয়।

মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের আপিল শুনানির জন্য মঙ্গলবার কার্যতালিকায় থাকবে।
আপিল শুনানির জন্য উপস্থাপনের পর সোমবার বিচারপতি জুবায়ের রহমানের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনটি উপস্থাপন করেছেন সিনিয়র আইনজীবী এহসান এ সিদ্দিক। আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আইনজীবী শিশির মনির।
গত ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে এ টি এম আজহারুল ইসলামকে আপিলের অনুমতি দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে রংপুর অঞ্চলে গণহত্যা, অপহরণ, ধর্ষণ, আটক, নির্যাতন ও গুরুতর জখম এবং বাড়িঘরে লুণ্ঠন ও অগ্নিসংযোগের মতো ৯ ধরনের ছয়টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছিল জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারের বিরুদ্ধে।
২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেয়া রায়ে ২, ৩ এবং ৪ নম্বর অভিযোগে ফাঁসির দণ্ডাদেশ পান আজহারুল ইসলাম। এ ছাড়া ৫ নম্বর অভিযোগে অপহরণ, নির্যাতন, ধর্ষণসহ বিভিন্ন অমানবিক অপরাধের দায়ে ২৫ বছর ও ৬ নম্বর অভিযোগে নির্যাতনের দায়ে ৫ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়।
ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলে শুনানির পর ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে রায় ঘোষণা করেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ। আপিল বিভাগের রায়ে ২, ৩, ৪ (সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে) ও ৬ নম্বর অভিযোগের দণ্ড বহাল রাখা হয়। আর ৫ নম্বর অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেয়া হয়। ওই দিন আদালতে আসামিপক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী (প্রয়াত) খন্দকার মাহবুব হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন (প্রয়াত) অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
২০২০ সালের ১৫ মার্চ আপিল বিভাগের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়। ওই রায়ের রিভিউ চেয়ে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট আবেদন করেছিলেন এ টি এম আজহারুল ইসলাম। ২৩ পৃষ্ঠার পুনর্বিবেচনার এ আবেদনে মোট ১৪টি যুক্তি উপস্থাপন করা হয়।
ওই পুনর্বিবেচনার আবেদনের শুনানি শেষে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে এ টি এম আজহারুল ইসলামকে আপিলের অনুমতি দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এছাড়া দুই সপ্তাহের মধ্যে আপিলের সারসংক্ষেপ জমা দিতে বলেছেন। সে অনুসারে আপিল প্রস্তুত করা হয়।

বহুল আলোচিত এই মামলায় পাঁচটি অভিযোগ এনে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়েছেন প্রসিকিউশন। অন্যদিকে, আসামিদের নির্দোষ দাবি করে খালাস চেয়েছেন তাদের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী। এছাড়াও রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের খালাস চেয়েছেন তার আইনজীবী।
৭ ঘণ্টা আগে
উক্ত চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ কাতার সশস্ত্র বাহিনীতে প্রেষণে নিয়োজিত হওয়ার সুযোগ পাবে। এর ফলে প্রাথমিকভাবে আনুমানিক ৮০০ জনকে কাতারে প্রেরণ করা হবে এবং ভবিষ্যতে এ জনবলের সংখ্যা বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে। প্রেরণকৃত জনবল প্রাথমিকভাবে ০৩ বছরের জন্য নিয়োগ প্রাপ্ত হবে এবং তাদের
৮ ঘণ্টা আগে
পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারওয়ার আলমকে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে। দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মো. মারুফাত হুসাইনকে বদলি করে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার করা হয়েছে। ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার মো. মিজানুর রহমানকে দিনাজপুরের পুলিশ সুপার হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে। হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার এ,
৮ ঘণ্টা আগে
রোববার সকালে রাজধানীর মিরপুরের আলোক হাসপাতালের আইসিউতে তিনি মারা যান। আন্দোলনের একজন মুখপাত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মারা যাওয়া শিক্ষিকা চাঁদপুরের মতলব উত্তরের ঠাকুরচরের বাসিন্দা। রাজধানীর ইডেন মহিলা কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে