
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নামফলক ভাঙচুর করেছেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। তারা হলের নতুন নাম দিয়েছেন ‘বিজয়-২৪ হল’।
এ ছাড়া নির্মাণাধীন শহিদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান হলের নামফলকও ভেঙে দিয়েছেন তারা। এ হলের নতুন নাম দিয়েছেন ‘শহিদ আলী রায়হান হল’।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত সোয়া ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বরে পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীরা জমায়েত হন। পরে তারা বঙ্গবন্ধু হলের নামফলক ভেঙে নতুন নাম দেন। পরে নির্মাণাধীন কামারুজ্জামান হলের নামফলক ভেঙে তারও নতুন নাম দেন।
বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, নির্মাণাধীন শেখ হাসিনা হলের নামফলকও তারা ভেঙে ফেলবেন। এই হলের নামও বদলে দেবেন।
নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ থেকে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার লাইভে এসে ছাত্রসমাজের উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার প্রতিবাদে সারা দেশেই ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ ও ভাঙচুর করেছে।
বুধবার রাত ৮টার দিকে রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় ছাত্র-জনতা। পরে বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
রাত ৯টার দিকে খুলনা শহরের শেরেবাংলা রোডে অবস্থিত শেখ হাসিনার পাঁচ চাচাতো ভাইয়ের ‘শেখ বাড়ি’ও ভাঙচুর করে ছাত্র-জনতা। প্রাথমিক ভাঙচুরের পর সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার নিয়ে গিয়ে বাড়িটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
এ ছাড়া সিলেটে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত শেখ মুজিবুর রহমানের একটি পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। ৫ আগস্টের পর এক দফা ভাঙচুর শেষে ম্যুরালটি কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নামফলক ভাঙচুর করেছেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। তারা হলের নতুন নাম দিয়েছেন ‘বিজয়-২৪ হল’।
এ ছাড়া নির্মাণাধীন শহিদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান হলের নামফলকও ভেঙে দিয়েছেন তারা। এ হলের নতুন নাম দিয়েছেন ‘শহিদ আলী রায়হান হল’।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত সোয়া ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বরে পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীরা জমায়েত হন। পরে তারা বঙ্গবন্ধু হলের নামফলক ভেঙে নতুন নাম দেন। পরে নির্মাণাধীন কামারুজ্জামান হলের নামফলক ভেঙে তারও নতুন নাম দেন।
বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, নির্মাণাধীন শেখ হাসিনা হলের নামফলকও তারা ভেঙে ফেলবেন। এই হলের নামও বদলে দেবেন।
নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ থেকে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার লাইভে এসে ছাত্রসমাজের উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার প্রতিবাদে সারা দেশেই ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ ও ভাঙচুর করেছে।
বুধবার রাত ৮টার দিকে রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় ছাত্র-জনতা। পরে বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
রাত ৯টার দিকে খুলনা শহরের শেরেবাংলা রোডে অবস্থিত শেখ হাসিনার পাঁচ চাচাতো ভাইয়ের ‘শেখ বাড়ি’ও ভাঙচুর করে ছাত্র-জনতা। প্রাথমিক ভাঙচুরের পর সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার নিয়ে গিয়ে বাড়িটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
এ ছাড়া সিলেটে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত শেখ মুজিবুর রহমানের একটি পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। ৫ আগস্টের পর এক দফা ভাঙচুর শেষে ম্যুরালটি কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল।

রাজধানীতে ভূমিকম্পের ঝাঁকুনিতে আতঙ্কিত হয়ে দৌড়ে সিঁড়ি বেয়ে নামতে গিয়ে, মাথা ঘুরে পড়ে কিংবা ভারী বস্তু চাপা পড়ে হাত-পা ভেঙে এখন পর্যন্ত ৬৬ জন জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে (পঙ্গু হাসপাতাল) চিকিৎসা নিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
তিনি জানান, ভূমিকম্পের সময় গুরুতর আহত কয়েকজনকে নরসিংদী থেকে ঢাকা মেডিক্যালে আনা হয়েছে। তার মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং গুরুতর আহত একজনের চিকিৎসা চলছে। এ ছাড়া ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে তিনজনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেফতার ব্যক্তিরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেন। কিবরিয়া হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্র-গুলি মোক্তারের হেফাজতে আছে বলে জানান তারা। তাদের তথ্যের ভিত্তিতে ডিবির একটি দল গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পল্লবীর একটি গ্যারেজে অভিযান চালায়। ডিবির উপস্থিতি টের পে
১৪ ঘণ্টা আগে
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ১০ নভেম্বর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সহকারী শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের নেতাদের সঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিবের আলোচনায় যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তা সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছিল সরকার। সেই আলোকে
১৫ ঘণ্টা আগে