প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
চার দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে শাহবাগ থেকে মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুলের (ম্যাটস) শিক্ষার্থীদের লং মার্চ কর্মসূচিতে লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। এতে ১১ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
রোববার বিকেলে শিক্ষাভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়েছে।
আহতরা শিক্ষার্থীরা হলেন- নওগাঁ ম্যাটসের মেহরাব (২০), প্রাইম ম্যাটসের এরশাদুল হক (৩০), শ্যামলী ম্যাটসের জাহিদুল হাসান (২৬), সোহাগ (২২), আমানুল্লাহ (২০), ট্রমা ম্যাটসের সায়মা (২১), সুমাইয়া খাতুন (২০), তাহমিনা আক্তার তমা (২০), বরিশাল জমজম ম্যাটসের মোহাম্মদ রাসেল (২৩), গাজীপুর ম্যাটসের শিহাব (২০) ও কুষ্টিয়া ম্যাটসের আরাফাত (২১)।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, সচিবালয়ের সামনে থেকে আহত অবস্থায় ১১ শিক্ষার্থীকে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে আনা হয়েছে। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।
শিক্ষার্থীদের দাবি, আশ্বাসের নামে আবারও মুলা ঝোলানোর চেষ্টা করছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আমরা আজই ম্যাটস বৈষম্যের সুরাহা চাই, আর রাজপথে এসে আন্দোলন করতে চাই না।
এর আগে শিক্ষার্থীদের ৫ সদস্যর প্রতিনিধিদল অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিদল বৈঠকের উদ্দেশে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে যান।
এদিন বিকেল পৌনে ৩টার দিকে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার প্রতিনিধি হিসেবে আন্দোলনরত মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে যান স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও ছাত্র প্রতিনিধি মুহাম্মদ তুহিন ফারাবী।
এ সময় স্বাস্থ্য উপদেষ্টার প্রতিনিধি হিসেবে কথা বলতে চাইলে শিক্ষার্থীদের অনেকে ভুয়া স্লোগান দিতে থাকেন। পরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের স্লোগান থামানোর আহ্বান জানান সাধারণ ম্যাটস শিক্ষার্থী ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় সমন্বয়করা। এরপর উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে কথা বলেন তুহিন ফারাবী।
চার দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে শাহবাগ থেকে মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুলের (ম্যাটস) শিক্ষার্থীদের লং মার্চ কর্মসূচিতে লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। এতে ১১ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
রোববার বিকেলে শিক্ষাভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়েছে।
আহতরা শিক্ষার্থীরা হলেন- নওগাঁ ম্যাটসের মেহরাব (২০), প্রাইম ম্যাটসের এরশাদুল হক (৩০), শ্যামলী ম্যাটসের জাহিদুল হাসান (২৬), সোহাগ (২২), আমানুল্লাহ (২০), ট্রমা ম্যাটসের সায়মা (২১), সুমাইয়া খাতুন (২০), তাহমিনা আক্তার তমা (২০), বরিশাল জমজম ম্যাটসের মোহাম্মদ রাসেল (২৩), গাজীপুর ম্যাটসের শিহাব (২০) ও কুষ্টিয়া ম্যাটসের আরাফাত (২১)।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, সচিবালয়ের সামনে থেকে আহত অবস্থায় ১১ শিক্ষার্থীকে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে আনা হয়েছে। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।
শিক্ষার্থীদের দাবি, আশ্বাসের নামে আবারও মুলা ঝোলানোর চেষ্টা করছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আমরা আজই ম্যাটস বৈষম্যের সুরাহা চাই, আর রাজপথে এসে আন্দোলন করতে চাই না।
এর আগে শিক্ষার্থীদের ৫ সদস্যর প্রতিনিধিদল অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিদল বৈঠকের উদ্দেশে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে যান।
এদিন বিকেল পৌনে ৩টার দিকে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার প্রতিনিধি হিসেবে আন্দোলনরত মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে যান স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও ছাত্র প্রতিনিধি মুহাম্মদ তুহিন ফারাবী।
এ সময় স্বাস্থ্য উপদেষ্টার প্রতিনিধি হিসেবে কথা বলতে চাইলে শিক্ষার্থীদের অনেকে ভুয়া স্লোগান দিতে থাকেন। পরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের স্লোগান থামানোর আহ্বান জানান সাধারণ ম্যাটস শিক্ষার্থী ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় সমন্বয়করা। এরপর উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে কথা বলেন তুহিন ফারাবী।
ভর্তির জন্য আবেদন করেছে করে ফি জমা দিয়েছে ১০ লাখ ৪৭ হাজার ৯৬২ জন শিক্ষার্থী। ভর্তির জন্য মনোনয়ন মনোনীত হয়েছে এ সংখ্যা মোট আবেদনকারী ৯৮ শতাংশ। বাকি ২ শতাংশ শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য মনোনয়ন পায়নি। সারা দেশে ভর্তিযোগ্য কলেজের মধ্যে ৯৫ শতাংশ কলেজ ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী পেয়েছে। বাকি ৫ শাতংশ একজন শিক্ষার্থীও
১১ ঘণ্টা আগে