প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা দেবে সরকার। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নুরজাহান বেগম বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন। সোমবার (২১ জুলাই) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, সরকারি হাসপাতাল ছাড়াও সব বেসরকারি হাসপাতালে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেকোনো ধরনের অপারগতায় রোগীকে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট অথবা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর জন্যও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে বলা হয়, সোমবার দুপুর ১টার কিছু পর বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনার ফলে সাথে সাথে ভবনটিতে আগুন লেগে যায়। ওই ভবনে তখন স্কুলের বহু শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল, যাদের অধিকাংশই হতাহত হয়েছে।
দুর্ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ও উদ্ধার কাজ শুরু করে। পরে উদ্ধার তৎপরতায় বিজিবি, সেনাবাহিনী এবং বিমান বাহিনীর সদস্যরাও যোগ দেন। আহতদের হেলিকপ্টারের মাধ্যমে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ জনে এবং শতাধিক ব্যক্তি রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা দেবে সরকার। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নুরজাহান বেগম বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন। সোমবার (২১ জুলাই) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, সরকারি হাসপাতাল ছাড়াও সব বেসরকারি হাসপাতালে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেকোনো ধরনের অপারগতায় রোগীকে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট অথবা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর জন্যও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে বলা হয়, সোমবার দুপুর ১টার কিছু পর বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনার ফলে সাথে সাথে ভবনটিতে আগুন লেগে যায়। ওই ভবনে তখন স্কুলের বহু শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল, যাদের অধিকাংশই হতাহত হয়েছে।
দুর্ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ও উদ্ধার কাজ শুরু করে। পরে উদ্ধার তৎপরতায় বিজিবি, সেনাবাহিনী এবং বিমান বাহিনীর সদস্যরাও যোগ দেন। আহতদের হেলিকপ্টারের মাধ্যমে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ জনে এবং শতাধিক ব্যক্তি রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের ওপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিপেটা ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপে আহত অন্তত ৩৫ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল সূত্র। সংঘর্ষের সময় বেশ কয়েকজনকে পুলিশ আটকও করেছে।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে ভারত এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে ড. নজরুল জানিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেকমান্ড্যান্ট এস এম সোলায়মান বলেন, সিঙ্গাপুরের চিকিৎসকরা দগ্ধ ও আহতদের চিকিৎসাসেবা দেবেন। প্রয়োজন হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে পাঠানোর ব্যাপারে পরামর্শ দেবেন তারা। এছাড়া সিএমএইচ থেকে দুজনকে বার্ন ইনস্টিটিউটে স্থানান্তর করা হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে