
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আগুন লেগেছিল বিকেল সোয়া ৫টার দিকে। এরপর পেরিয়ে গেছে সাড়ে চার ঘণ্টা। একে একে ফায়ার সার্ভিসের ২১টি ইউনিট যোগ দিয়েছে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজে। কিন্তু কড়াইল বস্তির আগুন এখনো নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। এরই মধ্যে পুড়ে গেছে প্রায় দুই শ ঘর। সহায়-সম্বল হারিয়ে দিশেহারা বস্তিবাসী।
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে মহাখালীর লাগোয়া কড়াইল বস্তিতে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। প্রথম ধাপে সাতটি ইউনিট গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। তবে যানজটের কারণে সে ইউনিটগুলো সেখানে পৌঁছাতে পারে সন্ধ্যা ৬টা ৬ মিনিটে।
ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা শাহজাহান শিকদার বলেন, আগুনের তীব্রতা বিবেচনায় ফায়ার সার্ভিসের আরও ইউনিট পাঠানো হয় কড়াইলে। দ্বিতীয় ধাপে চারটি এবং পরে দুই ধাপে আরও ১০টি ইউনিট সেখানে পাঠানো হয়েছে। রাত সোয়া ৯টা নাগাদ সব মিলিয়ে সেখানে ২১টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
ঘটনাস্থলে কর্মরত ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা বলছেন, বস্তিতে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, শীতের লেপ-তোশক, কাঠ ও গ্যাস সিলিন্ডারের আধিক্য থাকায় আগুন লাগার পর দ্রুত তা ছড়িয়ে পড়ে। অন্যদিকে বস্তির সরু গলিগুলোতে যানজটের কারণে আগুন নেভাতেও বেগ পেতে হচ্ছে।

কড়াইল বস্তিতে পানি সংকটের কারণেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লাগছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তারা জানান, পানির সংকট মেটাতে রাতে পাশের বৌবাজারের একটি নালায় সেচপাম্প বসিয়ে ফায়ার সার্ভিস পানি সরবরাহের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
সবশেষ রাত ৯টার দিকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেনটেইন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী জানিয়েছেন, উত্তরপূর্ব দিকে আগুনের তীব্রতা বেশি হওয়ায় বস্তির ওই অংশে আগুন ছড়াচ্ছে। বাকি অংশে আগুন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে কতক্ষণ নাগাদ আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে, সে বিষয়ে এখনো কিছু বলতে পারেননি তিনি।

এদিকে তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস। বস্তিবাসীর দাবি, নাশকতার মাধ্যমে আগুন দেওয়া হয়েছে বস্তিতে। তবে ফায়ার সার্ভিস বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছে, তদন্ত করে তথ্যপ্রমাণ ছাড়া এ বিষয়ে কিছু বলা সম্ভব নয়।
বস্তিবাসী বলছেন, এ আগুনে যাদের ঘর পুড়েছে তারা সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছেন। বেশির ভাগ ঘর থেকেই বিন্দুমাত্র সম্পদও উদ্ধার করা সম্ভব না। ৎ

বস্তির অধিবাসী লাভলী বেগম বলেন, আগুনে পুড়ে সব শেষ। সাত বছর ধরে বস্তিতে আছি। অনেক কষ্টে তিল তিল করে জিনিসপত্র কিনেছিলাম। ঘরে টিভি, ফ্রিজসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র কিনেছিলাম। মাসে মাসে কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে হয়। আগুনে আমার সব শেষ হয়ে গেল।
বস্তির আরেক বাসিন্দা লাকি আক্তার পোশাক কারখানায় কাজ করেন। তিনি বলেন, শুনেছি আমার ঘর পুড়ে গেছে। সব জিনিস নাকি পুড়ে গেছে। এখন আমি কীভাবে কী করব, বুঝতে পারছি না।

আগুন লেগেছিল বিকেল সোয়া ৫টার দিকে। এরপর পেরিয়ে গেছে সাড়ে চার ঘণ্টা। একে একে ফায়ার সার্ভিসের ২১টি ইউনিট যোগ দিয়েছে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজে। কিন্তু কড়াইল বস্তির আগুন এখনো নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। এরই মধ্যে পুড়ে গেছে প্রায় দুই শ ঘর। সহায়-সম্বল হারিয়ে দিশেহারা বস্তিবাসী।
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে মহাখালীর লাগোয়া কড়াইল বস্তিতে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। প্রথম ধাপে সাতটি ইউনিট গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। তবে যানজটের কারণে সে ইউনিটগুলো সেখানে পৌঁছাতে পারে সন্ধ্যা ৬টা ৬ মিনিটে।
ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা শাহজাহান শিকদার বলেন, আগুনের তীব্রতা বিবেচনায় ফায়ার সার্ভিসের আরও ইউনিট পাঠানো হয় কড়াইলে। দ্বিতীয় ধাপে চারটি এবং পরে দুই ধাপে আরও ১০টি ইউনিট সেখানে পাঠানো হয়েছে। রাত সোয়া ৯টা নাগাদ সব মিলিয়ে সেখানে ২১টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
ঘটনাস্থলে কর্মরত ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা বলছেন, বস্তিতে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, শীতের লেপ-তোশক, কাঠ ও গ্যাস সিলিন্ডারের আধিক্য থাকায় আগুন লাগার পর দ্রুত তা ছড়িয়ে পড়ে। অন্যদিকে বস্তির সরু গলিগুলোতে যানজটের কারণে আগুন নেভাতেও বেগ পেতে হচ্ছে।

কড়াইল বস্তিতে পানি সংকটের কারণেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লাগছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তারা জানান, পানির সংকট মেটাতে রাতে পাশের বৌবাজারের একটি নালায় সেচপাম্প বসিয়ে ফায়ার সার্ভিস পানি সরবরাহের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
সবশেষ রাত ৯টার দিকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেনটেইন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী জানিয়েছেন, উত্তরপূর্ব দিকে আগুনের তীব্রতা বেশি হওয়ায় বস্তির ওই অংশে আগুন ছড়াচ্ছে। বাকি অংশে আগুন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে কতক্ষণ নাগাদ আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে, সে বিষয়ে এখনো কিছু বলতে পারেননি তিনি।

এদিকে তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস। বস্তিবাসীর দাবি, নাশকতার মাধ্যমে আগুন দেওয়া হয়েছে বস্তিতে। তবে ফায়ার সার্ভিস বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছে, তদন্ত করে তথ্যপ্রমাণ ছাড়া এ বিষয়ে কিছু বলা সম্ভব নয়।
বস্তিবাসী বলছেন, এ আগুনে যাদের ঘর পুড়েছে তারা সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছেন। বেশির ভাগ ঘর থেকেই বিন্দুমাত্র সম্পদও উদ্ধার করা সম্ভব না। ৎ

বস্তির অধিবাসী লাভলী বেগম বলেন, আগুনে পুড়ে সব শেষ। সাত বছর ধরে বস্তিতে আছি। অনেক কষ্টে তিল তিল করে জিনিসপত্র কিনেছিলাম। ঘরে টিভি, ফ্রিজসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র কিনেছিলাম। মাসে মাসে কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে হয়। আগুনে আমার সব শেষ হয়ে গেল।
বস্তির আরেক বাসিন্দা লাকি আক্তার পোশাক কারখানায় কাজ করেন। তিনি বলেন, শুনেছি আমার ঘর পুড়ে গেছে। সব জিনিস নাকি পুড়ে গেছে। এখন আমি কীভাবে কী করব, বুঝতে পারছি না।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানকালে ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই রামপুরার সিএনজি স্টেশনের সামনে গুলিতে আহত হন ভারগো গার্মেন্টস কোম্পানির ‘এক্সিকিউটিভ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার’ মো. সোহান শাহ (৩০)। এরপর ওই বছরের ২৮ আগস্ট চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সোহান।
৭ ঘণ্টা আগে
গ্রেপ্তাররা হলো-কবির (২২), রাজু (২৫), শাহাদাত হোসেন (৩০), রাসেল (৩২), বশির (৬৩), সজীব (২৩), সারফারাজ (২১), পৃথিবী (২২), সাজ্জাদ (২২), জাহিদ (২৮), শাওন (১৯), রাজু (৩২), সোহেব (২৩), সাগর (২০), জীবন (২৪), কাল্লু (৩০), মিন্টু (৩৫), শাকিব (১৯), আঙ্গুর মিয়া (২০), জসীম উদ্দিন (১৯), নয়ন (১৯), রাসেল (১৯), মু
৮ ঘণ্টা আগে
পৌনে ছয়টার দিকে আন্দোলনকারীরা আবারও জড়ো হয়ে ধাওয়া দেওয়ার চেষ্টা করে। তারা পুলিশের দিকে ইট-পাটকেল ছুড়ে মারছে। টিএসসি থেকে এসে শিল্পাচার্য জয়নুল ভবনের সামনে তারা রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। এ সময় মোবাশ্বেরের বিরুদ্ধে অশালীন স্লোগানও দেয়া হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ইসি সচিব বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উভয় ক্ষেত্রেই পোস্টাল ব্যালট থাকবে। জাতীয় নির্বাচনের ব্যালট হবে সাদা কাগজের ওপর কালো প্রতীক। আর গণভোটের ব্যালট হবে রঙিন কাগজের ওপর দৃশ্যমান যে কোনো কালি।
৮ ঘণ্টা আগে