প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আদালতে নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন বলেই জামায়াতে ইসলামীর নেতা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড সাজাপ্রাপ্ত এ টি এম আজহারুল ইসলাম খালাস পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, ‘নির্দোষ প্রমাণ হওয়ায় মুক্তিযুদ্ধকালের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ থেকে খালাস পেয়েছেন জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম।’
মঙ্গলবার (২৭ মে) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
আসিফ নজরুল লিখেছেন, দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে তার (এ টি এম আজহারুল) করা রিভিউ সর্বসম্মতিতে মঞ্জুর করেছেন প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। আজহারুলকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় এবং মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে এর আগে আপিল বিভাগের দেওয়া রায় বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে আজকের রায়ে।
এই রায়ের ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার সুযোগ তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে আইন উপদেষ্টা লিখেছেন, এই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ তৈরির কৃতিত্ব জুলাই গণআন্দোলনের অকুতোভয় নেতৃত্বের। এই সুযোগকে রক্ষা করার দায়িত্ব এখন আমাদের সবার।
এর আগে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আপিল করেন আজহারুল। শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন।
২০২০ সালের ১৫ মার্চ আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর তা পুনর্বিবেচনা চেয়ে ওই বছরের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করেন আজহারুল ইসলাম। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগ রিভিউ শুনে ফের আপিল শুনানির সিদ্ধান্ত দেন।
এর মধ্য দিয়ে এবারই প্রথম মানবতাবিরোধী অপরাধের কোনো মামলা রিভিউ পর্যায়ে আসার পর ফের আপিল শুনানির অনুমতি পায়। পরে শুনানি নিয়ে আজ মঙ্গলবার সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ আজহারুল ইসলামকে খালাসের রায় ঘোষণা করলেন।
আদালতে নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন বলেই জামায়াতে ইসলামীর নেতা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড সাজাপ্রাপ্ত এ টি এম আজহারুল ইসলাম খালাস পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, ‘নির্দোষ প্রমাণ হওয়ায় মুক্তিযুদ্ধকালের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ থেকে খালাস পেয়েছেন জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম।’
মঙ্গলবার (২৭ মে) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
আসিফ নজরুল লিখেছেন, দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে তার (এ টি এম আজহারুল) করা রিভিউ সর্বসম্মতিতে মঞ্জুর করেছেন প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। আজহারুলকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় এবং মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে এর আগে আপিল বিভাগের দেওয়া রায় বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে আজকের রায়ে।
এই রায়ের ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার সুযোগ তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে আইন উপদেষ্টা লিখেছেন, এই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ তৈরির কৃতিত্ব জুলাই গণআন্দোলনের অকুতোভয় নেতৃত্বের। এই সুযোগকে রক্ষা করার দায়িত্ব এখন আমাদের সবার।
এর আগে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আপিল করেন আজহারুল। শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন।
২০২০ সালের ১৫ মার্চ আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর তা পুনর্বিবেচনা চেয়ে ওই বছরের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করেন আজহারুল ইসলাম। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগ রিভিউ শুনে ফের আপিল শুনানির সিদ্ধান্ত দেন।
এর মধ্য দিয়ে এবারই প্রথম মানবতাবিরোধী অপরাধের কোনো মামলা রিভিউ পর্যায়ে আসার পর ফের আপিল শুনানির অনুমতি পায়। পরে শুনানি নিয়ে আজ মঙ্গলবার সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ আজহারুল ইসলামকে খালাসের রায় ঘোষণা করলেন।
তিনি বলেন, ‘হাসিনার পরাজয় রাজনৈতিক না কেবল, নৈতিকও বটে। নৈতিক পরাজয়ের পর তার রাজনৈতিক পরাজয় ঘটেছিল। ফলে আমরা হাসিনার বিরুদ্ধে গিয়ে নৈতিক উচ্চতা হারাতে পারি না। গণ-অভ্যুত্থানের পর নতুন বাংলাদেশে আমরা মানবিক মর্যাদা, বৈষম্যহীনতা আর সুবিচারের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, তা পূরণ করা আমাদের কর্তব্য।’
৯ ঘণ্টা আগেপ্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই। নির্বাচনের জন্য যে পরিবেশ, সেটা ঠিক করা হবে এবং সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকবে। কোনো ক্যান্ডিডেট বলতে পারবে না যে তার প্রতি অবিচার করা হয়েছে, অন্যায় করা হয়েছে। আমরা পরিবেশ নিশ্চিত করব, খুব সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন হবে। অতীতের যে
১০ ঘণ্টা আগেসকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে জামায়াতের নেতাকর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশে যোগ দিতে রাজধানীতে আসেন। এতে সচিবালয়, প্রেসক্লাব, দোয়েল চত্বর, মৎস্য ভবন ও রমনা পার্ক এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে সৃষ্ট হয় বড় ধরনের যানজট। বিশেষ করে উত্তরা, মিরপুর ও ফার্মগেটের যাত্রীরা পড়েন চরম ভোগান্তিতে।
১১ ঘণ্টা আগে