
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বারবার দাবি জানানোর পরও পদক্ষেপ না নেওয়ায় পাল্টা সমাবর্তনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েটরা। তারা বলছেন, আগামী ১৭ ডিসেম্বর দ্বাদশ সমাবর্তন আয়োজন করতে যাচ্ছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। অতিথি, সময় ও রেজিস্ট্রেশন নিয়ে আপত্তি জানানো হলেও কোনো কিছু আমলে নেওয়া হয়নি। ফলে বাধ্য হয়ে তারা পাল্টা সমাবর্তনের ঘোষণা দিয়েছেন। ইতিমধ্যে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আজ মঙ্গলবার সমাবর্তন অনুষ্ঠানের জন্য অনুমতি চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বরাবর চিঠি দেওয়া হয়েছে।

এর আগে গত ৬ ডিসেম্বর দ্বাদশ সমাবর্তন স্থগিতের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গ্র্যাজুয়েটদের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে তিন দফা দাবি জানানো হয়। পরদিন ৭ ডিসেম্বর ঢাকায় মানববন্ধন করে সমাবর্তন স্থগিতের দাবিসহ তিন দাবি তুলে ধরেন গ্র্যাজুয়েটরা।
তাদের দাবিগুলো হলো
সমাবর্তনের তারিখ পরিবর্তন করে ছুটির দিনে জাঁকজমকপূর্ণ বড় পরিসরে আয়োজন করা হোক।
দেশের ২য় বৃহত্তম স্বায়ত্তশাসিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যও সুনাম রক্ষায় আন্তর্জাতিক পরিসরে সমাদৃত ব্যক্তিকে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে রাখা।
রেজিষ্ট্রেশন থেকে বাদ যাওয়া অংশগ্রহণকারীদের রেজিষ্ট্রেশনের জন্য ৭ দিন সময়সীমা বাড়িয়ে সবার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করা।
এ সময় তারা বলেন, ডিসেম্বরে সমাবর্তন আয়োজনের জন্য সুবিধাজনক সময় নয়। এই মাসে কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ থাকে। অনেকে ছুটি নিতে পারবে না। এছাড়া অনেক সাবেক শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রশন করতে পারেনি। সব বিবেচনায় সমাবর্তন স্থগিতের দাবি জানানো হয়।
অতিথি তালিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তারা বলেন, প্রয়োজনে নির্বাচনের পর রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধানকে অতিথি করে সমাবর্তন আয়োজন করা হোক।
গ্র্যাজুয়েটরা আরও বলেন, প্রশাসন যদি আমাদের উপেক্ষা করে সমাবর্তন আয়োজন করতে যায়, সেক্ষেত্রে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার দায়ভার সম্পূর্ণভাবে প্রশাসনকে নিতে হবে। বিশেষ করে অতিথিদের সঙ্গে অসম্মান করার ঘটনা ঘটলে কিংবা আমাদের অন্য কোনো প্রোগ্রামের মাধ্যমে যদি তাদের সমাবর্তনে বিঘ্ন ঘটে, সেক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দায়ী থাকবে।
তারা বলেন, পাল্টা সমাবর্তন করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে অনুমতি চেয়ে আমরা চিঠি দিয়েছি। অনুমতি না পেলেও আমরা
পাল্টা সমাবর্তন করবোই।
এদিকে ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’ গ্রুপে পোস্ট করে সমাবর্তন স্থগিতের দাবি তুলেছেন সমাবর্তনীরা। পোস্টে তারা অভিযোগ করছেন, নিজেদের দুর্বলতা ঢাকতে ও এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে তাদের দাবি উপেক্ষা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দায়সারা সমাবর্তন করতে চাচ্ছে। তিন ভাগের আড়াইভাগ সমাবর্তনী ডিসেম্বরে সমাবর্তনের বিপক্ষে অবস্থান নিলেও প্রশাসন তাতে কর্ণপাত করছে না।

বারবার দাবি জানানোর পরও পদক্ষেপ না নেওয়ায় পাল্টা সমাবর্তনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েটরা। তারা বলছেন, আগামী ১৭ ডিসেম্বর দ্বাদশ সমাবর্তন আয়োজন করতে যাচ্ছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। অতিথি, সময় ও রেজিস্ট্রেশন নিয়ে আপত্তি জানানো হলেও কোনো কিছু আমলে নেওয়া হয়নি। ফলে বাধ্য হয়ে তারা পাল্টা সমাবর্তনের ঘোষণা দিয়েছেন। ইতিমধ্যে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আজ মঙ্গলবার সমাবর্তন অনুষ্ঠানের জন্য অনুমতি চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বরাবর চিঠি দেওয়া হয়েছে।

এর আগে গত ৬ ডিসেম্বর দ্বাদশ সমাবর্তন স্থগিতের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গ্র্যাজুয়েটদের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে তিন দফা দাবি জানানো হয়। পরদিন ৭ ডিসেম্বর ঢাকায় মানববন্ধন করে সমাবর্তন স্থগিতের দাবিসহ তিন দাবি তুলে ধরেন গ্র্যাজুয়েটরা।
তাদের দাবিগুলো হলো
সমাবর্তনের তারিখ পরিবর্তন করে ছুটির দিনে জাঁকজমকপূর্ণ বড় পরিসরে আয়োজন করা হোক।
দেশের ২য় বৃহত্তম স্বায়ত্তশাসিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যও সুনাম রক্ষায় আন্তর্জাতিক পরিসরে সমাদৃত ব্যক্তিকে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে রাখা।
রেজিষ্ট্রেশন থেকে বাদ যাওয়া অংশগ্রহণকারীদের রেজিষ্ট্রেশনের জন্য ৭ দিন সময়সীমা বাড়িয়ে সবার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করা।
এ সময় তারা বলেন, ডিসেম্বরে সমাবর্তন আয়োজনের জন্য সুবিধাজনক সময় নয়। এই মাসে কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ থাকে। অনেকে ছুটি নিতে পারবে না। এছাড়া অনেক সাবেক শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রশন করতে পারেনি। সব বিবেচনায় সমাবর্তন স্থগিতের দাবি জানানো হয়।
অতিথি তালিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তারা বলেন, প্রয়োজনে নির্বাচনের পর রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধানকে অতিথি করে সমাবর্তন আয়োজন করা হোক।
গ্র্যাজুয়েটরা আরও বলেন, প্রশাসন যদি আমাদের উপেক্ষা করে সমাবর্তন আয়োজন করতে যায়, সেক্ষেত্রে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার দায়ভার সম্পূর্ণভাবে প্রশাসনকে নিতে হবে। বিশেষ করে অতিথিদের সঙ্গে অসম্মান করার ঘটনা ঘটলে কিংবা আমাদের অন্য কোনো প্রোগ্রামের মাধ্যমে যদি তাদের সমাবর্তনে বিঘ্ন ঘটে, সেক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দায়ী থাকবে।
তারা বলেন, পাল্টা সমাবর্তন করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে অনুমতি চেয়ে আমরা চিঠি দিয়েছি। অনুমতি না পেলেও আমরা
পাল্টা সমাবর্তন করবোই।
এদিকে ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’ গ্রুপে পোস্ট করে সমাবর্তন স্থগিতের দাবি তুলেছেন সমাবর্তনীরা। পোস্টে তারা অভিযোগ করছেন, নিজেদের দুর্বলতা ঢাকতে ও এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে তাদের দাবি উপেক্ষা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দায়সারা সমাবর্তন করতে চাচ্ছে। তিন ভাগের আড়াইভাগ সমাবর্তনী ডিসেম্বরে সমাবর্তনের বিপক্ষে অবস্থান নিলেও প্রশাসন তাতে কর্ণপাত করছে না।

আবেদনে বলা হয়েছে, আসামি অসীম কুমার উকিলের নামীয় ব্যাংক হিসাবসমূহ থেকে অর্থ অন্যত্র স্থানান্তর/হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। সম্পদসমূহ স্থানান্তর, হস্তান্তর বা বেহাত হয়ে গেলে পরবর্তীতে উক্ত টাকা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।
৬ ঘণ্টা আগে
জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে (জেআইসি) গুম ও নির্যাতনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আগামী ১৪ ডিসেম্বর আদেশ দেবেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৬ ঘণ্টা আগে
আরও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৩ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৭৫ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৭২ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩০ জন, ময়মনসিংহ ব
৬ ঘণ্টা আগে
ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউসন পক্ষে প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এমএইচ তামীম শুনানি করেন। এসময় অপর প্রসিকিউটররা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে আসামি পক্ষে জেরা করেন আইনজীবী আমিনুল গনি টিটু ও আজিজুর রহমান দুলু-সহ অপর আইনজীবীরা।
৬ ঘণ্টা আগে