আবু সাঈদ হত্যা মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
প্রকাশ: ৩০ জুন ২০২৫, ১২: ৫০
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে ১৬ জুলাই রংপুরে পুলিশের গুলিতে নিহত হন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলায় আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ দাখিল করেছে প্রসিকিউশন।

সোমবার (৩০ জুন) ডেপুটি প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ট্রাইব্যুনাল-২-এ আবু সাঈদ মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেওয়া হয়েছে।

এর আগে গত ২৪ জুন এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় তদন্ত সংস্থা। প্রসিকিউশন জানিয়েছে, মামলায় ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলামসহ ৩০ জনের সম্পৃক্ততা খুঁজে পাওয়ায় তাদের আসামি করা হয়েছে। আবু সাঈদকে হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রও প্রসিকিউশনে জমা দিয়েছে তদন্ত সংস্থা।

এ মামলায় চার আসামি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তারা হলেন— বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, তাজহাট থানার সাবেক এএসআই আমির হোসেন, কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায় ও রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ নেতা ইমরান চৌধুরী আকাশ। সবশেষ গত ১৫ জুন তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।

গত ১৩ জানুয়ারি নিহত আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন।

সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটাব্যবস্থা সংস্কার ঘিরে গত বছরের জুলাইয়ে শুরু হওয়া আন্দোলনে ১৬ জুলাই গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ। এরপর এ আন্দোলন আরও গতি পায়। একপর্যায়ে এ আন্দোলন সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। পরে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়।

ad
ad

খবরাখবর থেকে আরও পড়ুন

মিনিস্টারে কাজের সুযোগ, পদসংখ্যা ৫০

৫ ঘণ্টা আগে

আখতার গ্রুপে কাজের সুযোগ, পদসংখ্যা ১০

৫ ঘণ্টা আগে

আসিফ মাহমুদের হাতব্যাগে গুলির ম্যাগাজিন, আলোচনায় কয়েকটি প্রশ্ন

তিনি বলেছেন, প্যাকিং করার সময় অস্ত্রসহ একটা ম্যাগাজিন রেখে আসলেও ভুলবশত আরেকটি ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়। যেটা স্ক্যানে আসার পর আমার প্রোটোকল অফিসারের কাছে হস্তান্তর করে আসি। বিষয়টি সম্পূর্ণ আনইন্টেনশনাল। কিন্তু কোনো কারণে গুলি ভর্তি এই ম্যাগাজিন ‘ফাইনাল চেকিংয়েও’ ধরা না পড়লে- এ নিয়ে বড় সংকট তৈরি হত

৫ ঘণ্টা আগে

আসিফ মাহমুদের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

এয়ারপোর্টে দুই দফা স্ক্যানিং করার পরও এটা ধরা পড়েনি। তৃতীয় দফায় গিয়ে এটি ধরা পড়েছে। এক্ষেত্রে এয়ারপোর্টের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এ বিষয়ে কি বলবেন এমন প্রশ্নের উত্তরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এজন্য আমি অলরেডি বলেছি ধরেন আমার ভাই একজন নেতা। উনি যখন ঢোকে তখন অন্যদের থেকে একটু প্রিভিলেজ পায

৬ ঘণ্টা আগে