
কূটনৈতিক প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ভিসা কার্যক্রমসহ কনস্যুলার সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে নোটিশে এর পেছনে সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দিল্লিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে এ সংক্রান্ত নোটিশ টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে। গত কয়েক দিন ধরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চলমান কূটনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে এ ঘোষণা এলো।
নোটিশে বলা হয়েছে, অনিবার্য কারণবশত দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে সব ধরনের কনস্যুলার ও ভিসা সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এসব সেবা বন্ধ থাকবে। অসুবিধার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
এর আগে গত তিন দিন ধরে নতুন করে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতি ঘটছে। এর মধ্যে দুই দেশের দূতকে তলব-পালটা তলব থেকে শুরু করে দিল্লিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির মতো ঘটনা ঘটেছে।
গত ১২ ডিসেম্বর ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি নির্বাচনি জনসংযোগে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর জানা যায়, হত্যায় প্রধান অভিযুক্ত ফয়সাল ভারতে পালিয়ে গেছেন। ১৪ ডিসেম্বর ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ওই সময় মন্ত্রণালয় ভারতীয় দূতকে জানায়, ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীরা ভারতে ঢুকে পড়লে তাদের গ্রেপ্তার করে যেন বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়। দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের কথাও জানানো হয় তাকে।
পরে গত বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, তারা ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাহকে পালটা তলব করেছিল। এ সময় তার কাছে বাংলাদেশে ‘ক্রমাবনতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি’র বিষয়ে ভারতের জোরালো উদ্বেগ তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশে ‘শান্তিপূর্ণ উপায়ে অনুষ্ঠিত অবাধ, নিরপেক্ষ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য’ নির্বাচনের আহ্বানও জানায় ভারত।
বুধবার রাতেই পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ কার্যক্রমের প্রতিক্রিয়া জানান। তিনি বলেন, ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনারকে তলবের পর দিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে পালটা তলব ‘অপ্রত্যাশিত নয়’। তবে নির্বাচন নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্যকে ‘নসিহত’ অভিহিত করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তিনি বলেন, ‘এই নসিহত, আমি মনে করি না যে এটার কোনো প্রয়োজন আছে আমাদের এভাবে করার। বাংলাদেশে নির্বাচন কেমন হবে, এটা নিয়ে আমরা আমাদের প্রতিবেশীদের উপদেশ চাই না।’
পরদিন বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাক শ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসকে ‘ধর্ম অবমাননা’র অভিযোগে পিটিয়ে হত্যা করে তার মরদেহে আগুন দেওয়া হয়। এ ঘটনা ঘিরে শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ‘বাংলাদেশ ভবনে’র সামনে উগ্র বিক্ষোভ ও হাইকমিশনারকে হুমকি দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
দিল্লিতে বাংলাদেশের প্রেস মিনিস্টার মো. ফয়সাল মাহমুদ গণমাধ্যমকে বলেন, শনিবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে পৌনে ৯টার মধ্যে তিনটি গাড়িতে করে কয়েকজন ব্যক্তি বাংলাদেশ ভবনের গেটের সামনে এসে চিৎকার-চেঁচামেচি করেন। তারা বাংলা ও হিন্দিতে কথা বলছিলেন। এ সময় ‘হিন্দুদের নিরাপত্তা দিতে হবে’ এবং ‘হাইকমিশনারকে ধরো’- এ ধরনের স্লোগান দেওয়া হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস মিনিস্টার বলেন, তারা হিন্দি ও বাংলা মিলিয়ে বলছিলেন, ‘ওখানে যদি হিন্দু মারা হয়, তাহলে আমরা তোমাদের সবাইকে মেরে ফেলব।’
এ খবর বাংলাদেশি গণমাধ্যমে প্রচারিত হলে রোববার (২১ ডিসেম্বর) তার প্রতিবাদ জানায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ হলেও সেখানে নিরাপত্তা পরিস্থিতি তৈরি হয়নি বলে দাবি করেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল। এ ঘটনা নিয়ে বাংলাদেশের গণমাধ্যমে ‘বিভ্রান্তিকর’ খবর প্রচার করা হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
পরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ দাবি প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি বলেন, ভারতের দাবি অনুযায়ী নয়া দিল্লির বাংলাদেশ দূতাবাসের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভাঙার চেষ্টা হয়নি। বরং ২০-২৫ জন যুবক ময়মনসিংহে দিপু চন্দ্র দাসের হত্যার প্রতিবাদে স্লোগান দিয়েছে। তবে ভারতের প্রেস নোটে এ বিষয়টি ‘সহজভাবে উপস্থাপন করা’ হয়েছে, যা বাংলাদেশ পুরোপুরি গ্রহণ করছে না।
তৌহিদ হোসেন বলেন, হিন্দু চরমপন্থি মাত্র ২০-২৫ জনের দল কূটনৈতিক এলাকায় এত গভীরে প্রবেশ করতে পারবে কেন? এটা স্পষ্টভাবে কূটনৈতিক শিষ্টাচারের লঙ্ঘন। একজন বাংলাদেশি নাগরিক হত্যার ঘটনা কেন সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে, তা আমাদের কাছে অপ্রাসঙ্গিক। বাংলাদেশ এ ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।

নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ভিসা কার্যক্রমসহ কনস্যুলার সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে নোটিশে এর পেছনে সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দিল্লিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে এ সংক্রান্ত নোটিশ টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে। গত কয়েক দিন ধরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চলমান কূটনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে এ ঘোষণা এলো।
নোটিশে বলা হয়েছে, অনিবার্য কারণবশত দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে সব ধরনের কনস্যুলার ও ভিসা সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এসব সেবা বন্ধ থাকবে। অসুবিধার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
এর আগে গত তিন দিন ধরে নতুন করে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতি ঘটছে। এর মধ্যে দুই দেশের দূতকে তলব-পালটা তলব থেকে শুরু করে দিল্লিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির মতো ঘটনা ঘটেছে।
গত ১২ ডিসেম্বর ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি নির্বাচনি জনসংযোগে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর জানা যায়, হত্যায় প্রধান অভিযুক্ত ফয়সাল ভারতে পালিয়ে গেছেন। ১৪ ডিসেম্বর ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ওই সময় মন্ত্রণালয় ভারতীয় দূতকে জানায়, ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীরা ভারতে ঢুকে পড়লে তাদের গ্রেপ্তার করে যেন বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়। দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের কথাও জানানো হয় তাকে।
পরে গত বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, তারা ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাহকে পালটা তলব করেছিল। এ সময় তার কাছে বাংলাদেশে ‘ক্রমাবনতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি’র বিষয়ে ভারতের জোরালো উদ্বেগ তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশে ‘শান্তিপূর্ণ উপায়ে অনুষ্ঠিত অবাধ, নিরপেক্ষ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য’ নির্বাচনের আহ্বানও জানায় ভারত।
বুধবার রাতেই পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ কার্যক্রমের প্রতিক্রিয়া জানান। তিনি বলেন, ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনারকে তলবের পর দিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে পালটা তলব ‘অপ্রত্যাশিত নয়’। তবে নির্বাচন নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্যকে ‘নসিহত’ অভিহিত করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তিনি বলেন, ‘এই নসিহত, আমি মনে করি না যে এটার কোনো প্রয়োজন আছে আমাদের এভাবে করার। বাংলাদেশে নির্বাচন কেমন হবে, এটা নিয়ে আমরা আমাদের প্রতিবেশীদের উপদেশ চাই না।’
পরদিন বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাক শ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসকে ‘ধর্ম অবমাননা’র অভিযোগে পিটিয়ে হত্যা করে তার মরদেহে আগুন দেওয়া হয়। এ ঘটনা ঘিরে শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ‘বাংলাদেশ ভবনে’র সামনে উগ্র বিক্ষোভ ও হাইকমিশনারকে হুমকি দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
দিল্লিতে বাংলাদেশের প্রেস মিনিস্টার মো. ফয়সাল মাহমুদ গণমাধ্যমকে বলেন, শনিবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে পৌনে ৯টার মধ্যে তিনটি গাড়িতে করে কয়েকজন ব্যক্তি বাংলাদেশ ভবনের গেটের সামনে এসে চিৎকার-চেঁচামেচি করেন। তারা বাংলা ও হিন্দিতে কথা বলছিলেন। এ সময় ‘হিন্দুদের নিরাপত্তা দিতে হবে’ এবং ‘হাইকমিশনারকে ধরো’- এ ধরনের স্লোগান দেওয়া হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস মিনিস্টার বলেন, তারা হিন্দি ও বাংলা মিলিয়ে বলছিলেন, ‘ওখানে যদি হিন্দু মারা হয়, তাহলে আমরা তোমাদের সবাইকে মেরে ফেলব।’
এ খবর বাংলাদেশি গণমাধ্যমে প্রচারিত হলে রোববার (২১ ডিসেম্বর) তার প্রতিবাদ জানায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ হলেও সেখানে নিরাপত্তা পরিস্থিতি তৈরি হয়নি বলে দাবি করেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল। এ ঘটনা নিয়ে বাংলাদেশের গণমাধ্যমে ‘বিভ্রান্তিকর’ খবর প্রচার করা হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
পরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ দাবি প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি বলেন, ভারতের দাবি অনুযায়ী নয়া দিল্লির বাংলাদেশ দূতাবাসের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভাঙার চেষ্টা হয়নি। বরং ২০-২৫ জন যুবক ময়মনসিংহে দিপু চন্দ্র দাসের হত্যার প্রতিবাদে স্লোগান দিয়েছে। তবে ভারতের প্রেস নোটে এ বিষয়টি ‘সহজভাবে উপস্থাপন করা’ হয়েছে, যা বাংলাদেশ পুরোপুরি গ্রহণ করছে না।
তৌহিদ হোসেন বলেন, হিন্দু চরমপন্থি মাত্র ২০-২৫ জনের দল কূটনৈতিক এলাকায় এত গভীরে প্রবেশ করতে পারবে কেন? এটা স্পষ্টভাবে কূটনৈতিক শিষ্টাচারের লঙ্ঘন। একজন বাংলাদেশি নাগরিক হত্যার ঘটনা কেন সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে, তা আমাদের কাছে অপ্রাসঙ্গিক। বাংলাদেশ এ ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ডিএনএ নমুনা প্রোফাইলিং সিআইডিকে সংরক্ষণ করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশ দেন ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ।
৯ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আসন্ন গণভোটে ‘হ্যাঁ’ ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
৯ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনে ক্লাব সদস্যদের স্বতঃস্ফূর্ত ও ব্যাপক অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা যায়। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভোটগ্রহণ ও গণনা শেষে শারফুজ্জামান টপি সভাপতি, একজন সহ-সভাপতি এবং নয়জন কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।
১০ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পর নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিবেচনায় ঝুঁকিতে থাকা ২০ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে সরকার গানম্যান প্রদান করেছে। এ তালিকায় প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের সম্পাদকও রয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১০ ঘণ্টা আগে