
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

রাশিয়ার কাছ থেকে ভারত তেল কেনা বন্ধ না করলে ভারতীয় পণ্যের ওপর ‘বড় ধরনের শুল্ক’ আরোপ করা হবে বলে আবারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
তিনি বলেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করেছেন যে রাশিয়ার তেলের ব্যাপারটা তিনি আর করবেন না।’ ভারত সরকার এ দাবি অস্বীকার করছে জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, ‘সেটা আমি জানি না। তারা যদি এটা বলতে চায়, তাহলে বিশাল শুল্ক দিতে হবে।’
রোববার (১৯ অক্টোবর) স্থানীয় সময় রাতে এয়ার ফোর্স ওয়ানে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্টের এ মন্তব্য ওয়াশিংটন ও নয়াদিল্লির মধ্যে চলমান উত্তেজনা আরও বাড়বে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
ট্রাম্পের ‘শুল্ক যুদ্ধে’র অংশ হিসেবে এরই মধ্যে ভারতীয় রপ্তানি পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। টেক্সটাইল থেকে শুরু করে ওষুধশিল্পসহ বিভিন্ন খাতে এই উচ্চ শুল্ক আরোপ করে।
তবে এখানেই শেষ নয়। ট্রাম্প খুব স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ভারত যদি রাশিয়ার কাছ থেকে তেল আমদানি বন্ধ না করে, তাহলে এই শুল্ক আরও বেড়ে যেতে পারে।
ট্রাম্প এর আগে গত সপ্তাহে দাবি করেন, মোদির সঙ্গে তার ফোনে কথা হয়েছে। রাশিয়ার তেল আর কিনবেন না বলে তাকে আশ্বস্ত করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।
এর পরপরই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মোদির সম্প্রতি কোনো ফোনালাপ হয়নি। ফলে রাশিয়ার কাছ থেকে ভারতের তেল কেনা বন্ধের বিষয়টি ভিত্তিহীন।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে রাশিয়ার তেল কেনা বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত। আন্তর্জাতিক বাজারে বিধিনিষেধের কারণে রাশিয়া সস্তায় তেল বিক্রি করছে। ভারত এখন রাশিয়ার অন্যতম প্রধান ক্রেতা।
তবে যুক্তরাষ্ট্র এ ঘটনায় আপত্তি জানিয়ে বলেছে, ভারত তেল কেনার কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারছে রাশিয়া।

রাশিয়ার কাছ থেকে ভারত তেল কেনা বন্ধ না করলে ভারতীয় পণ্যের ওপর ‘বড় ধরনের শুল্ক’ আরোপ করা হবে বলে আবারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
তিনি বলেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করেছেন যে রাশিয়ার তেলের ব্যাপারটা তিনি আর করবেন না।’ ভারত সরকার এ দাবি অস্বীকার করছে জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, ‘সেটা আমি জানি না। তারা যদি এটা বলতে চায়, তাহলে বিশাল শুল্ক দিতে হবে।’
রোববার (১৯ অক্টোবর) স্থানীয় সময় রাতে এয়ার ফোর্স ওয়ানে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্টের এ মন্তব্য ওয়াশিংটন ও নয়াদিল্লির মধ্যে চলমান উত্তেজনা আরও বাড়বে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
ট্রাম্পের ‘শুল্ক যুদ্ধে’র অংশ হিসেবে এরই মধ্যে ভারতীয় রপ্তানি পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। টেক্সটাইল থেকে শুরু করে ওষুধশিল্পসহ বিভিন্ন খাতে এই উচ্চ শুল্ক আরোপ করে।
তবে এখানেই শেষ নয়। ট্রাম্প খুব স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ভারত যদি রাশিয়ার কাছ থেকে তেল আমদানি বন্ধ না করে, তাহলে এই শুল্ক আরও বেড়ে যেতে পারে।
ট্রাম্প এর আগে গত সপ্তাহে দাবি করেন, মোদির সঙ্গে তার ফোনে কথা হয়েছে। রাশিয়ার তেল আর কিনবেন না বলে তাকে আশ্বস্ত করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।
এর পরপরই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মোদির সম্প্রতি কোনো ফোনালাপ হয়নি। ফলে রাশিয়ার কাছ থেকে ভারতের তেল কেনা বন্ধের বিষয়টি ভিত্তিহীন।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে রাশিয়ার তেল কেনা বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত। আন্তর্জাতিক বাজারে বিধিনিষেধের কারণে রাশিয়া সস্তায় তেল বিক্রি করছে। ভারত এখন রাশিয়ার অন্যতম প্রধান ক্রেতা।
তবে যুক্তরাষ্ট্র এ ঘটনায় আপত্তি জানিয়ে বলেছে, ভারত তেল কেনার কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারছে রাশিয়া।

এরই মধ্যে বুধবার (২২ অক্টোবর) ভারতের প্রথম সারির অর্থনৈতিক সংবাদপত্র ‘দ্য মিন্ট’ তাদের এক প্রতিবেদনে দাবি করে, সংশ্লিষ্ট অন্তত তিনজন সূত্র, যারা গোটা পরিস্থিতির সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল, তারা তাদের জানিয়েছেন যে ভারতর ওপর আমেরিকার চাপানো ৫০ শতাংশ ট্যারিফ অচিরেই ১৫ বা ১৬ শতাংশে নামিয়ে আনা হবে– এমন স্পষ
১ দিন আগে
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকদের কারো কারো মতে, গাজা যুদ্ধে ইসরায়েলের 'আগ্রাসন' ঠেকাতে ব্যর্থতার পর জাতিসংঘের অস্তিত্ব নিয়েই নতুন করে ভাববার সময় এসেছে।
১ দিন আগে
ট্রাম্প আগামী ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় শি জিনপিংয়ের সঙ্গে দেখা করবেন বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর এটি হতে যাচ্ছে দুই নেতার প্রথম মুখোমুখি বৈঠক।
১ দিন আগে
বেঙ্গালুরু থেকে হায়দরাবাদগামী কাভেরী ট্রাভেলসের একটি বেসরকারি বাস স্থানীয় সময় ভোর প্রায় ৩টা ৩০ মিনিটে পেছন দিক থেকে একটি মোটরসাইকেলের ধাক্কা খায়। সংঘর্ষের পর দুই–চাকার যানটি বাসের নিচে আটকে গিয়ে আগুন ধরে গেলে অল্প সময়ের মধ্যেই তা পুরো বাসে ছড়িয়ে পড়ে এবং মুহূর্তেই বাসটি আগুনের লেলিহান শিখায় পুড়ে যায়।
১ দিন আগে