ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসন অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সেখানে প্রাণহানির শিকার হয়েছেন আরও ৭০ জন, কমপক্ষে ৩৮৫ জন আহত হয়েছেন। এ নিয়ে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলতে থাকা ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬১ হাজার ৮৯৭ জনে।
শনিবার (১৫ আগস্ট) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে আরও জানিয়েছে, চলমান এই গণহত্যামূলক অভিযানে মোট আহতের সংখ্যা এক লাখ ৫৫ হাজার ৬৬০ জন।
এ ছাড়া অনাহার ও অপুষ্টিতে নতুন ১১ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে রয়েছে একটি শিশুও। এর ফলে যুদ্ধবিধ্বস্ত এই জনপদে দুর্ভিক্ষজনিত মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৫১ জনে, যার মধ্যে ১০৮টি শিশু।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অনুসন্ধান ও উদ্ধার প্রচেষ্টা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। অনেক ভুক্তভোগী এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে বা রাস্তায় আটকে আছে।
ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী মানবিক সাহায্য নিতে যাওয়া ফিলিস্তিনিদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ২৬ জন নিহত ও ১৭৫ জন আহত হয়েছেন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের যোদ্ধারা। ওই দিন এক হাজার ২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৫১ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় তারা।
হামাসের হামলার জবাব দিতে এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে টানা অভিযান চালানোর পর যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যস্থতাকারী অন্যান্য দেশগুলোর চাপে বাধ্য হয়ে গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
তবে বিরতির দুমাস শেষ হওয়ার আগেই গত ১৮ মার্চ থেকে ফের গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলির প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ।
এ ছাড়া গত নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। পাশাপাশি উপত্যকাটিতে আগ্রাসনের জন্য আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার মামলার মুখোমুখিও রয়েছে ইসরায়েল।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসন অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সেখানে প্রাণহানির শিকার হয়েছেন আরও ৭০ জন, কমপক্ষে ৩৮৫ জন আহত হয়েছেন। এ নিয়ে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলতে থাকা ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬১ হাজার ৮৯৭ জনে।
শনিবার (১৫ আগস্ট) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে আরও জানিয়েছে, চলমান এই গণহত্যামূলক অভিযানে মোট আহতের সংখ্যা এক লাখ ৫৫ হাজার ৬৬০ জন।
এ ছাড়া অনাহার ও অপুষ্টিতে নতুন ১১ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে রয়েছে একটি শিশুও। এর ফলে যুদ্ধবিধ্বস্ত এই জনপদে দুর্ভিক্ষজনিত মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৫১ জনে, যার মধ্যে ১০৮টি শিশু।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অনুসন্ধান ও উদ্ধার প্রচেষ্টা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। অনেক ভুক্তভোগী এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে বা রাস্তায় আটকে আছে।
ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী মানবিক সাহায্য নিতে যাওয়া ফিলিস্তিনিদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ২৬ জন নিহত ও ১৭৫ জন আহত হয়েছেন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের যোদ্ধারা। ওই দিন এক হাজার ২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৫১ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় তারা।
হামাসের হামলার জবাব দিতে এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে টানা অভিযান চালানোর পর যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যস্থতাকারী অন্যান্য দেশগুলোর চাপে বাধ্য হয়ে গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
তবে বিরতির দুমাস শেষ হওয়ার আগেই গত ১৮ মার্চ থেকে ফের গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলির প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ।
এ ছাড়া গত নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। পাশাপাশি উপত্যকাটিতে আগ্রাসনের জন্য আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার মামলার মুখোমুখিও রয়েছে ইসরায়েল।
এ বৈঠকের দিন-তারিখ নিয়ে অবশ্য কোনো তরহ্য মেলেনি। নির্ধারণ হয়নি বৈঠকের স্থানও। তবে জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিশ মের্ৎস আভাস দিয়েছেন, সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই ত্রিপাক্ষিক বৈঠকটি হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেবৈঠকের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেছেন, যুদ্ধ বন্ধে অনেক অগ্রগতি হচ্ছে। এ সময় জেলেনস্কি বলেন, কূটনৈতিকভাবে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনায় ইউক্রেনের সমর্থন আছে।
১১ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
১৭ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথম নির্বাচনের জন্য একটি রোডম্যাপ তৈরি করা হয়েছে।তবে সমালোচকরা ইতোমধ্যেই এই নির্বাচনকে ধোঁকাবাজি বলে উল্লেখ করেছেন। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে