
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে এখন পর্যন্ত সাতটি যুদ্ধ বন্ধ করতে সমর্থ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিটি যুদ্ধ থামানোর জন্য একটি করে, অর্থাৎ এসব যুদ্ধ থামানোর জন্য শান্তিতে সাতটি নোবেল পুরস্কার তার প্রাপ্য বলেও দাবি করেছেন তিনি।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক খবরে বলা হয়েছে, শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) ‘আমেরিকান কর্নারস্টোন ইনস্টিটিউট ফাউন্ডার্স’ ডিনারে উপস্থিত হয়েছিলেন ট্রাম্প। সেখানেই তিনি সাতটি নোবেল পুরস্কারের দাবির কথা জানান।
এ বছরের মে মাসে চার দিনের যুদ্ধে জড়িয়েছিল ভারত-পাকিস্তান। ট্রাম্প এর আগেও কয়েকবার দাবি করেছেন, তিনিই এ যুদ্ধ থামিয়েছেন। শনিবারও তিনি একই দাবি করেন।
ট্রাম্প বলেন, আমরা শান্তি চুক্তি তৈরি করছি। যুদ্ধ থামাচ্ছি, যেমন আমরা ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ থামিয়েছি। আপনারা কি জানেন কীভাবে তাদের যুদ্ধ থামিয়েছি? বাণিজ্যর মাধ্যমে। তারা বাণিজ্য করতে চায়। আমি উভয় নেতাকেই গভীর শ্রদ্ধা করি। কিন্তু যদি আপনি ওই পরিস্থিতিগুলোর দিকে খেয়াল করেন, দেখবেন যুদ্ধ আমরা থামিয়েছি।
এ সময় ট্রাম্প দাবি করেন, তিনি আরও ছয়টি যুদ্ধ থামিয়েছেন। এগুলো হলো— থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া, আর্মেনিয়া-আজারবাইজান, কসোভো-সার্বিয়া, ইসরায়েল-ইরান, মিশর-ইথিওপিয়া ও রুয়ান্ডা-কঙ্গো। ট্রাম্প বলছেন, বাণিজ্য বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়ে এগুলো বন্ধ করেছেন তিনি।
ট্রাম্প বলেন, ভারতের ক্ষেত্রে বলেছিলাম— দেখুন, আপনারা লড়াই না থামালে আমরা বাণিজ্য করব না। আর তাদের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র আছে। তারা থেমে গেল।
ট্রাম্প অবশ্য এবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করার সময়ই প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি সব যুদ্ধ থামিয়ে দেবেন। বিশেষ করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর বিষয়টি জোর দিয়ে বলেছিলেন। এ যুদ্ধ থামাতে এখনো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে সে চেষ্টা এখনো আশার আলো দেখেনি।
এ প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেন, আমাকে বলা হয়েছিল, যদি আমি রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাত থামাতে পারি, তাহলে আমি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাব। ঠিক আছে। তাহলে বাকি সাতটি যুদ্ধে বিষয়ে কী বলা হবে? প্রতিটির জন্যই আমার একটি করে নোবেল পাওয়া উচিত। তারা বলল, কিন্তু স্যার, আপনি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে পারলে নোবেল পাবেন। আমি বললাম, আমি সাতটি যুদ্ধ থামিয়েছি। ওটা একটাই মাত্র যুদ্ধ এবং সেটি বড় যুদ্ধ।
ট্রাম্প অবশ্য স্বীকার করে নিয়েছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ সহজেই থামিয়ে দিতে পারবেন বলে ভেবেছিলেন তিনি। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তার ভালো সম্পর্ক এখানে কাজে লাগবে বলেও ভেবেছিলেন তিনি। কিন্তু বাস্তবে পুতিন তাকে হতাশ করেছেন বলে মেনে নিয়েছেন।
তবে আশাও ছাড়ছেন না ট্রাম্প। যেকোনোভাবে এ যুদ্ধ বন্ধের চেষ্টা অব্যাহত রাখবেন বলে জানিয়েছেন। ট্রাম্প বলেন, তার (পুতিন) সঙ্গে আমার ভালো সম্পর্ক আছে। আমি ভেবেছিলাম, এ যুদ্ধ সমাধান করা সবচেয়ে সহজ হবে। তবে আমরা এটি করব। একভাবে না হলে অন্যভাবে। যেভাবেই হোক, এটি বন্ধ করবই।
যুক্তরাষ্ট্রের এই যুদ্ধ থামানোর প্রয়াসের জন্য গর্ববোধ করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। বলেন, বিশ্ব মঞ্চে আমরা আবারও এমন কিছু করছি যে আমরা সম্মানিত হচ্ছি। আমরা এমন সম্মানিত হচ্ছি, যা আগে কখনো হয়নি।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে এখন পর্যন্ত সাতটি যুদ্ধ বন্ধ করতে সমর্থ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিটি যুদ্ধ থামানোর জন্য একটি করে, অর্থাৎ এসব যুদ্ধ থামানোর জন্য শান্তিতে সাতটি নোবেল পুরস্কার তার প্রাপ্য বলেও দাবি করেছেন তিনি।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক খবরে বলা হয়েছে, শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) ‘আমেরিকান কর্নারস্টোন ইনস্টিটিউট ফাউন্ডার্স’ ডিনারে উপস্থিত হয়েছিলেন ট্রাম্প। সেখানেই তিনি সাতটি নোবেল পুরস্কারের দাবির কথা জানান।
এ বছরের মে মাসে চার দিনের যুদ্ধে জড়িয়েছিল ভারত-পাকিস্তান। ট্রাম্প এর আগেও কয়েকবার দাবি করেছেন, তিনিই এ যুদ্ধ থামিয়েছেন। শনিবারও তিনি একই দাবি করেন।
ট্রাম্প বলেন, আমরা শান্তি চুক্তি তৈরি করছি। যুদ্ধ থামাচ্ছি, যেমন আমরা ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ থামিয়েছি। আপনারা কি জানেন কীভাবে তাদের যুদ্ধ থামিয়েছি? বাণিজ্যর মাধ্যমে। তারা বাণিজ্য করতে চায়। আমি উভয় নেতাকেই গভীর শ্রদ্ধা করি। কিন্তু যদি আপনি ওই পরিস্থিতিগুলোর দিকে খেয়াল করেন, দেখবেন যুদ্ধ আমরা থামিয়েছি।
এ সময় ট্রাম্প দাবি করেন, তিনি আরও ছয়টি যুদ্ধ থামিয়েছেন। এগুলো হলো— থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া, আর্মেনিয়া-আজারবাইজান, কসোভো-সার্বিয়া, ইসরায়েল-ইরান, মিশর-ইথিওপিয়া ও রুয়ান্ডা-কঙ্গো। ট্রাম্প বলছেন, বাণিজ্য বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়ে এগুলো বন্ধ করেছেন তিনি।
ট্রাম্প বলেন, ভারতের ক্ষেত্রে বলেছিলাম— দেখুন, আপনারা লড়াই না থামালে আমরা বাণিজ্য করব না। আর তাদের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র আছে। তারা থেমে গেল।
ট্রাম্প অবশ্য এবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করার সময়ই প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি সব যুদ্ধ থামিয়ে দেবেন। বিশেষ করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর বিষয়টি জোর দিয়ে বলেছিলেন। এ যুদ্ধ থামাতে এখনো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে সে চেষ্টা এখনো আশার আলো দেখেনি।
এ প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেন, আমাকে বলা হয়েছিল, যদি আমি রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাত থামাতে পারি, তাহলে আমি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাব। ঠিক আছে। তাহলে বাকি সাতটি যুদ্ধে বিষয়ে কী বলা হবে? প্রতিটির জন্যই আমার একটি করে নোবেল পাওয়া উচিত। তারা বলল, কিন্তু স্যার, আপনি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে পারলে নোবেল পাবেন। আমি বললাম, আমি সাতটি যুদ্ধ থামিয়েছি। ওটা একটাই মাত্র যুদ্ধ এবং সেটি বড় যুদ্ধ।
ট্রাম্প অবশ্য স্বীকার করে নিয়েছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ সহজেই থামিয়ে দিতে পারবেন বলে ভেবেছিলেন তিনি। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তার ভালো সম্পর্ক এখানে কাজে লাগবে বলেও ভেবেছিলেন তিনি। কিন্তু বাস্তবে পুতিন তাকে হতাশ করেছেন বলে মেনে নিয়েছেন।
তবে আশাও ছাড়ছেন না ট্রাম্প। যেকোনোভাবে এ যুদ্ধ বন্ধের চেষ্টা অব্যাহত রাখবেন বলে জানিয়েছেন। ট্রাম্প বলেন, তার (পুতিন) সঙ্গে আমার ভালো সম্পর্ক আছে। আমি ভেবেছিলাম, এ যুদ্ধ সমাধান করা সবচেয়ে সহজ হবে। তবে আমরা এটি করব। একভাবে না হলে অন্যভাবে। যেভাবেই হোক, এটি বন্ধ করবই।
যুক্তরাষ্ট্রের এই যুদ্ধ থামানোর প্রয়াসের জন্য গর্ববোধ করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। বলেন, বিশ্ব মঞ্চে আমরা আবারও এমন কিছু করছি যে আমরা সম্মানিত হচ্ছি। আমরা এমন সম্মানিত হচ্ছি, যা আগে কখনো হয়নি।

এক বিবৃতিতে চিনার কোর জানিয়েছে, সতর্ক সেনারা সীমান্তের কাছে সন্দেহজনক ঘোরাফেরা শনাক্ত করে। এ সময় সেনারা অনুপ্রবেশকারীদের চ্যালেঞ্জ করলে তারা নির্বিচারে গুলি ছুড়তে শুরু করে। প্রাণ বাঁচাতে সেনারাও পালটা গুলি করতে বাধ্য হয়।
১ দিন আগে
আমেরিকান, সাউথওয়েস্ট ও ডেলটার মতো বড় বিমান সংস্থাগুলো ফ্লাইট বাতিল করতে বাধ্য হচ্ছে। এসব এয়ারলাইন্স বিবৃতিতে বলেছে, তারা যাত্রীদের অসুবিধার কারণে অর্থ ফেরত ও বিনা মূল্যে ফ্লাইট বদলের সুযোগ দিচ্ছে।
১ দিন আগে
ইস্তাম্বুলের প্রসিকিউটর অফিস গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত ৩৭ জনের সবার নাম প্রকাশ করেনি। তবে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরাইল কাৎজ, জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির ও সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইয়াল জামিরও গ্রেপ্তারি পরোয়ানার তালিকাভুক্ত ৩৭ জনের মধ্যে রয়েছেন।
১ দিন আগে
রিপাবলিকানদের দখলে সিনেটে ৫৩টি আসন থাকলেও সরকার পুরোপুরি কার্যকর করতে ৬০টি ভোট প্রয়োজন। এক রিপাবলিকান সদস্য প্রস্তাবের বিরোধিতা করায় এখন অন্তত আটজন ডেমোক্র্যাটকে দলীয় অবস্থানের বিপরীতে ভোট দিতে হবে। এখন পর্যন্ত কেবল দুই ডেমোক্র্যাট ও একজন স্বতন্ত্র সিনেটর প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছেন।
২ দিন আগে