ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
চীনের তিয়ানজিনে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ একই দিনে পৌঁছেছেন।
এর মধ্য দিয়ে দুই দেশের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে বৈঠকের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই সম্মেলন চীন ও রাশিয়ার নেতৃত্বে মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানোর লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
এতে চীন, ভারত, রাশিয়া, পাকিস্তান এবং ইরানের মতো গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলো অংশ নিচ্ছে।
শনিবার দেশ দুটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
রোববার ও সোমবার উত্তর বন্দর নগরীতে অনুষ্ঠিত হবে এই সম্মেলন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির ৮০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বেইজিংয়ে আয়োজন করা বিশাল সামরিক কুচকাওয়াজের কয়েকদিন আগে এসসিও বৈঠক শুরু হচ্ছে।
ওই কুচকাওয়াজে প্রায় ২৬ জন বিশ্বনেতা যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তবে বৃহস্পতিবার চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণকারীদের তালিকায় মোদির নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল না।
এসসিও বর্তমানে চীন, ভারত, রাশিয়া, পাকিস্তান, ইরান, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান এবং বেলারুশকে পূর্ণ সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এছাড়া আরও ১৬টি দেশ পর্যবেক্ষক বা ‘সংলাপ অংশীদার’ হিসেবে যুক্ত রয়েছে।
শনিবার থেকে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সম্মেলনে অংশ নিতে আসা বিশ্বনেতাদের স্বাগত জানানো শুরু করেছেন। এর মধ্যে রয়েছেন কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন মানেত এবং মিশরের প্রধানমন্ত্রী মুস্তফা মাদবোলি। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনেরও সম্মেলনের আগে তিয়ানজিনে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
চীন ও রাশিয়ার উদ্যোগে মধ্য এশিয়ার রাষ্ট্রগুলোর সাথে সম্পর্ক জোরদার করার উদ্দেশ্যে এসসিও গঠিত হয়। সংস্থাটিকে অনেক সময় পশ্চিমা প্রভাবিত সামরিক জোট ন্যাটোর বিকল্প হিসেবেও বর্ণনা করা হয়ে থাকে।
সূত্র: ডন ও ইন্ডিয়া টুডে
চীনের তিয়ানজিনে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ একই দিনে পৌঁছেছেন।
এর মধ্য দিয়ে দুই দেশের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে বৈঠকের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই সম্মেলন চীন ও রাশিয়ার নেতৃত্বে মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানোর লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
এতে চীন, ভারত, রাশিয়া, পাকিস্তান এবং ইরানের মতো গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলো অংশ নিচ্ছে।
শনিবার দেশ দুটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
রোববার ও সোমবার উত্তর বন্দর নগরীতে অনুষ্ঠিত হবে এই সম্মেলন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির ৮০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বেইজিংয়ে আয়োজন করা বিশাল সামরিক কুচকাওয়াজের কয়েকদিন আগে এসসিও বৈঠক শুরু হচ্ছে।
ওই কুচকাওয়াজে প্রায় ২৬ জন বিশ্বনেতা যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তবে বৃহস্পতিবার চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণকারীদের তালিকায় মোদির নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল না।
এসসিও বর্তমানে চীন, ভারত, রাশিয়া, পাকিস্তান, ইরান, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান এবং বেলারুশকে পূর্ণ সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এছাড়া আরও ১৬টি দেশ পর্যবেক্ষক বা ‘সংলাপ অংশীদার’ হিসেবে যুক্ত রয়েছে।
শনিবার থেকে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সম্মেলনে অংশ নিতে আসা বিশ্বনেতাদের স্বাগত জানানো শুরু করেছেন। এর মধ্যে রয়েছেন কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন মানেত এবং মিশরের প্রধানমন্ত্রী মুস্তফা মাদবোলি। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনেরও সম্মেলনের আগে তিয়ানজিনে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
চীন ও রাশিয়ার উদ্যোগে মধ্য এশিয়ার রাষ্ট্রগুলোর সাথে সম্পর্ক জোরদার করার উদ্দেশ্যে এসসিও গঠিত হয়। সংস্থাটিকে অনেক সময় পশ্চিমা প্রভাবিত সামরিক জোট ন্যাটোর বিকল্প হিসেবেও বর্ণনা করা হয়ে থাকে।
সূত্র: ডন ও ইন্ডিয়া টুডে
‘এই কাজ আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং ক্ষুধাকে যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ইসরাইলের ব্যবহারের নির্লজ্জ প্রকাশ’।
৫ ঘণ্টা আগেমুত্তাকির এই ভারত সফর ঘিরে ভূ-রাজনীতিতে বিশেষ করে পাকিস্তানের জন্য একটি ‘বড় ধাক্কা’ হিসেবে মনে করছেন অনেকে। কারণ দীর্ঘদিন ধরে কাবুলের ওপর প্রভাব বজায় রাখার চেষ্টা করে আসছে ইসলামাবাদ। এখন ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্ক তৈরি হলে তা পাকিস্তান-আফগানিস্তান সম্পর্ককে নতুন মাত্রা দেবে।
৭ ঘণ্টা আগে