
কলকাতা প্রতিনিধি

বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রভাবশালী এক নেতাকে অপহরণ ও হত্যার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শনিবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের হিন্দু সংখ্যালঘু নেতা ভবেশ চন্দ্র রায়ের অপহরণ এবং নৃশংস হত্যাকাণ্ডকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে ‘হিন্দু সংখ্যালঘুদের ওপর পদ্ধতিগত নির্যাতনের একটি নমুনা’ বলে অভিহিত করেছে ভারত। সেইসঙ্গে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের হিন্দু সংখ্যালঘু নেতা ভবেশ চন্দ্র রায়ের অপহরণ এবং নৃশংস হত্যাকাণ্ড আমাদের মর্মাহত করেছে।
পূর্ববর্তী এই ধরনের ঘটনায় অপরাধীরা দায়মুক্তির সাথে ঘুরে বেড়াচ্ছে জানিয়ে বলা হয়েছে, আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, তারা যেন অজুহাত না দেখিয়ে বা ভেদাভেদ না করে হিন্দুসহ সকল সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার দায়িত্ব পালন করে।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নির্যাতন নিয়ে ভারত বার বার প্রতিবাদ জানিয়েছে। সম্প্রতি ব্যাঙ্ককে ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি সতর্ক করে বলেছিলেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের যেন নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়। গত শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় মনোনিবেশ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। দিনাজপুরের বাসুদেবপুর গ্রামের বাসিন্দা ৫৮ বছর বয়সী ভবেশ চন্দ্র রায়কে গত ১৭ এপ্রিল অপহরণ করে খুন করা হয়েছিল। সেদিন রাত ১০টার দিকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। ভবেশ চন্দ্র রায় বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সহ-সভাপতি ও স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রভাবশালী নেতা ছিলেন।
এদিকে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাম্প্রতিক বৈঠককে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ‘অকার্যকর’ বলে অবহিত করেছেন।
খাড়গে বলেন, বাংলাদেশে, ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা, বিশেষ করে আমাদের হিন্দু ভাই-বোনেরা, ক্রমাগত নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।
হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা ভবেশ চন্দ্র রায়ের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটি প্রমাণ করে যে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার সাথে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সৌহার্দ্যপূর্ণ বৈঠক ব্যর্থ হয়েছে।

বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রভাবশালী এক নেতাকে অপহরণ ও হত্যার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শনিবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের হিন্দু সংখ্যালঘু নেতা ভবেশ চন্দ্র রায়ের অপহরণ এবং নৃশংস হত্যাকাণ্ডকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে ‘হিন্দু সংখ্যালঘুদের ওপর পদ্ধতিগত নির্যাতনের একটি নমুনা’ বলে অভিহিত করেছে ভারত। সেইসঙ্গে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের হিন্দু সংখ্যালঘু নেতা ভবেশ চন্দ্র রায়ের অপহরণ এবং নৃশংস হত্যাকাণ্ড আমাদের মর্মাহত করেছে।
পূর্ববর্তী এই ধরনের ঘটনায় অপরাধীরা দায়মুক্তির সাথে ঘুরে বেড়াচ্ছে জানিয়ে বলা হয়েছে, আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, তারা যেন অজুহাত না দেখিয়ে বা ভেদাভেদ না করে হিন্দুসহ সকল সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার দায়িত্ব পালন করে।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নির্যাতন নিয়ে ভারত বার বার প্রতিবাদ জানিয়েছে। সম্প্রতি ব্যাঙ্ককে ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি সতর্ক করে বলেছিলেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের যেন নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়। গত শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় মনোনিবেশ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। দিনাজপুরের বাসুদেবপুর গ্রামের বাসিন্দা ৫৮ বছর বয়সী ভবেশ চন্দ্র রায়কে গত ১৭ এপ্রিল অপহরণ করে খুন করা হয়েছিল। সেদিন রাত ১০টার দিকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। ভবেশ চন্দ্র রায় বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সহ-সভাপতি ও স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রভাবশালী নেতা ছিলেন।
এদিকে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাম্প্রতিক বৈঠককে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ‘অকার্যকর’ বলে অবহিত করেছেন।
খাড়গে বলেন, বাংলাদেশে, ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা, বিশেষ করে আমাদের হিন্দু ভাই-বোনেরা, ক্রমাগত নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।
হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা ভবেশ চন্দ্র রায়ের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটি প্রমাণ করে যে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার সাথে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সৌহার্দ্যপূর্ণ বৈঠক ব্যর্থ হয়েছে।

ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি আলাস্কার জুনো থেকে প্রায় ২৩০ মাইল (৩৭০ কিলোমিটার) উত্তর-পশ্চিমে এবং ইউকনের হোয়াইটহর্স থেকে ১৫৫ মাইল (২৫০) পশ্চিমে আঘাত হেনেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
বিবিসি জানিয়েছে, ‘বার্চ বাই রোমিও লেন’ নামের সেই নাইটক্লাবটি অবস্থান গোয়ার উত্তরাঞ্চলীয় জেলা আরপোরা’র বাগা বিচে অবস্থিত। বাগা বিচ গোয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় সমুদ্র তীরগুলোর মধ্যে অন্যতম।
১০ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ আফ্রিকার রাজধানী প্রিটোরিয়ার পশ্চিমে সলসভিলের একটি হোস্টেলে বন্দুকধারীদের গুলিতে অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছেন। শনিবার স্থানীয় সময় ভোরে তিনজন বন্দুকধারী সেখানে ঢুকে এলোপাতাড়ি গুলি চালালে শিশু-কিশোরসহ ২৫ জন গুলিবিদ্ধ হন। আহতদের মধ্যে ১৪ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১ দিন আগে
নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত ওই অনুষ্ঠানে এক প্রশ্নের জবাবে জয়শঙ্কর বলেন, শেখ হাসিনা চাইলে ‘যতদিন খুশি’ ভারতে থাকতে পারবেন কি না এ সিদ্ধান্তও শেষ পর্যন্ত তাকেই নিতে হবে। তিনি বলেন, তিনি একটি নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে এখানে এসেছেন। সেই পরিস্থিতিই তার ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্তে প্রভাব ফেলছে।
১ দিন আগে