
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতে ভারতের সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করেছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফের কার্যালয়। ওই চুক্তি স্থগিতের বিষয়টি ‘কঠোর ভাষায়’ সমালোচনা করে ওই কার্যালয়ের এক বার্তায় বলা হয়েছে, পানি বন্ধ বা অন্য দিকে প্রবাহিত করার যেকোনো প্রচেষ্টা ‘যুদ্ধের উসকানি’ হিসেবে বিবেচনা করবে পাকিস্তান।
পাকিস্তানের গণমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ বিবৃতি পাঠানো হয়েয়ছে। এর আগে বুধবার (২ এপ্রিল) জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির বৈঠকের পর ভারত আরও অন্যান্য সিদ্ধান্তের সঙ্গে সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতের কথা জানায়।
সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তিটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এর আগে কখনো, এমনকি যুদ্ধের সময়েও এই চুক্তি রদ করা হয়নি। চুক্তিটি স্থগিত করলে সিন্ধুসহ পাঞ্জাবের নদীগুলোর পানি পাকিস্তানে যাওয়া নিয়ে যে চুক্তি হয়েছি্ল, তা কার্যকর হবে না। এই নদীর পানি না পেলে পাকিস্তান বিপাকে পড়বে। সিন্ধু ছাড়াও বিতস্তা, চন্দ্রভাগা, ঝিলম, শতদ্রু, ইরাবতী নদীর পানি পাকিস্তানে যায়।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তি অনুযায়ী পাকিস্তানের পানির প্রবাহ বন্ধ বা ভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়ার যেকোনো প্রচেষ্টা করা হলে তা যুদ্ধের ঘোষণা হিসেবে বিবেচিত হবে।
পাকিস্তান কৃষি ও খাবার পানির জন্য সিন্ধু নদী ও এর উপনদীগুলোর ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল। ভারতের চুক্তি স্থগিতের অর্থ, পাকিস্তান পানি সংকটের সম্মুখীন হতে পারে।

পাকিস্তানে জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির বৈঠক। ছবি: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
এদিকে বৃহস্পতিবারও কাশ্মিরে ভারতীয় পুলিশ তিনজন সন্দেহভাজনকে শনাক্ত করেছে। তাদের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি নাগরিক। তাদের বিরুদ্ধে পহেলগামে হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে। কিন্তু পুলিশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো প্রমাণের কথা জানানো হয়নি।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার স্থানীয় দুনিয়া নিউজ টিভি চ্যানেলকে বলেছেন, ভারত দায়িত্বজ্ঞানহীন পদক্ষেপ নিয়েছে এবং অভিযোগ তুলছে।

সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতে ভারতের সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করেছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফের কার্যালয়। ওই চুক্তি স্থগিতের বিষয়টি ‘কঠোর ভাষায়’ সমালোচনা করে ওই কার্যালয়ের এক বার্তায় বলা হয়েছে, পানি বন্ধ বা অন্য দিকে প্রবাহিত করার যেকোনো প্রচেষ্টা ‘যুদ্ধের উসকানি’ হিসেবে বিবেচনা করবে পাকিস্তান।
পাকিস্তানের গণমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ বিবৃতি পাঠানো হয়েয়ছে। এর আগে বুধবার (২ এপ্রিল) জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির বৈঠকের পর ভারত আরও অন্যান্য সিদ্ধান্তের সঙ্গে সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতের কথা জানায়।
সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তিটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এর আগে কখনো, এমনকি যুদ্ধের সময়েও এই চুক্তি রদ করা হয়নি। চুক্তিটি স্থগিত করলে সিন্ধুসহ পাঞ্জাবের নদীগুলোর পানি পাকিস্তানে যাওয়া নিয়ে যে চুক্তি হয়েছি্ল, তা কার্যকর হবে না। এই নদীর পানি না পেলে পাকিস্তান বিপাকে পড়বে। সিন্ধু ছাড়াও বিতস্তা, চন্দ্রভাগা, ঝিলম, শতদ্রু, ইরাবতী নদীর পানি পাকিস্তানে যায়।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তি অনুযায়ী পাকিস্তানের পানির প্রবাহ বন্ধ বা ভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়ার যেকোনো প্রচেষ্টা করা হলে তা যুদ্ধের ঘোষণা হিসেবে বিবেচিত হবে।
পাকিস্তান কৃষি ও খাবার পানির জন্য সিন্ধু নদী ও এর উপনদীগুলোর ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল। ভারতের চুক্তি স্থগিতের অর্থ, পাকিস্তান পানি সংকটের সম্মুখীন হতে পারে।

পাকিস্তানে জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির বৈঠক। ছবি: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
এদিকে বৃহস্পতিবারও কাশ্মিরে ভারতীয় পুলিশ তিনজন সন্দেহভাজনকে শনাক্ত করেছে। তাদের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি নাগরিক। তাদের বিরুদ্ধে পহেলগামে হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে। কিন্তু পুলিশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো প্রমাণের কথা জানানো হয়নি।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার স্থানীয় দুনিয়া নিউজ টিভি চ্যানেলকে বলেছেন, ভারত দায়িত্বজ্ঞানহীন পদক্ষেপ নিয়েছে এবং অভিযোগ তুলছে।

শনিবার প্রথম হামলাটি হয় উত্তর গাজা সিটির একটি গাড়িতে। এরপর মধ্যাঞ্চলের দেইর আল-বালাহ ও নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরেও হামলা হয়। গাজা সিটির রিমাল এলাকায় ড্রোন হামলায় অন্তত ১১ জন নিহত ও ২০ জন আহত হন বলে জানান আল-শিফা হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রামি মোহান্না।
১ দিন আগে
এদিকে কিয়েভে দেওয়া এক ভাষণে জেলেনস্কি জানান, আমরা ইতিহাসের এক কঠিন মুহূর্তে দাঁড়িয়ে। চাপ এখন যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি। হয় আমাদের সম্মান হারাতে হবে, নয়তো একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারকে হারানোর ঝুঁকি নিতে হবে। সম্মান ও স্বাধীনতার বিষয়ে কোনো আপস করা হবে না।
২ দিন আগে
বিস্ফোরণের পর কারখানার ম্যানেজারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে দুর্ঘটনার পর পর মালিক পালিয়ে গেছেন। তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। বিস্ফোরণের শক্তি এতই বেশি ছিল যে এটির প্রভাবে কারখানাসহ আশপাশের কয়েকটি বাড়ির ছাদ উড়ে যায়। এরমধ্যে তিনটি বাড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
২ দিন আগে