কলকাতা প্রতিনিধি
বিতর্কিত ওয়াকফ (সংশোধন) আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে গত কয়েকদিন ধরে পশ্চিমবঙ্গের কয়েকটি জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। মুর্শিদাবাদে বিক্ষোভ আন্দোলন হিংস্রতায় তিনজন নিহত হয়েছেন। শনিবারও জঙ্গিপুর, ধুলিয়ান, সামশেরগঞ্জে বিক্ষোভের সঙ্গে সহিংসতা তীব্র হওয়ায় উদ্বিগ্ন পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর হওয়ার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
গতকাল শনিবার সকালে সাংবাদিক সম্মেলন করে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের মহানির্দেশক রাজীব কুমার বলেন, ‘কোনও অবস্থাতেই আন্দোলনের নামে গুন্ডামি বরদাস্ত করা হবে না। কেউ যদি আইন হাতে তুলে নেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোরতম পদক্ষেপ করা হবে।’
জানা গেছে, দোকানপাট লুট ও শপিং মলেও হামলা চালানোর ঘটনা ঘটেছে। হামলা হয়েছে শাসক তৃণমূল কংগ্রেসের জনপ্রতিনিধির বাড়িতেও। এই সহিংস সংঘর্ষের জেরে মুর্শিদাবাদ জেলায় ৪৮ ঘণ্টায় তিনজন নিহত হয়েছেন বলে শনিবার পুলিশ জানিয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবেলায় উপদ্রুত এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।
পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এডিজি) জাভেদ শামীম শনিবার বলেন, ‘নিহতদের মধ্যে সংঘর্ষে দুজন এবং গুলিতে একজন নিহত হয়েছেন। সহিংসতার ঘটনায় ১১৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফের একবার সকল সম্প্রদায়ের মানুষকে শান্তিপূর্ণভাবে থাকার বার্তা দিয়েছেন। বিক্ষোভকারীদের আশ্বস্ত করে মুখ্যমন্ত্রী পশ্চিমবঙ্গে ওয়াকফ আইন কার্যকর না করার কথা জানিয়েছেন।
এদিকে মুর্শিদাবাদের সহিংসতার ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। রাজ্যের চারটি জেলার (মুর্শিদাবাদ, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতা) কিছু অংশে অশান্তির অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শনিবার মামলার শুনানি শেষে বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চ কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে ।
বিতর্কিত ওয়াকফ (সংশোধন) আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে গত কয়েকদিন ধরে পশ্চিমবঙ্গের কয়েকটি জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। মুর্শিদাবাদে বিক্ষোভ আন্দোলন হিংস্রতায় তিনজন নিহত হয়েছেন। শনিবারও জঙ্গিপুর, ধুলিয়ান, সামশেরগঞ্জে বিক্ষোভের সঙ্গে সহিংসতা তীব্র হওয়ায় উদ্বিগ্ন পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর হওয়ার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
গতকাল শনিবার সকালে সাংবাদিক সম্মেলন করে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের মহানির্দেশক রাজীব কুমার বলেন, ‘কোনও অবস্থাতেই আন্দোলনের নামে গুন্ডামি বরদাস্ত করা হবে না। কেউ যদি আইন হাতে তুলে নেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোরতম পদক্ষেপ করা হবে।’
জানা গেছে, দোকানপাট লুট ও শপিং মলেও হামলা চালানোর ঘটনা ঘটেছে। হামলা হয়েছে শাসক তৃণমূল কংগ্রেসের জনপ্রতিনিধির বাড়িতেও। এই সহিংস সংঘর্ষের জেরে মুর্শিদাবাদ জেলায় ৪৮ ঘণ্টায় তিনজন নিহত হয়েছেন বলে শনিবার পুলিশ জানিয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবেলায় উপদ্রুত এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।
পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এডিজি) জাভেদ শামীম শনিবার বলেন, ‘নিহতদের মধ্যে সংঘর্ষে দুজন এবং গুলিতে একজন নিহত হয়েছেন। সহিংসতার ঘটনায় ১১৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফের একবার সকল সম্প্রদায়ের মানুষকে শান্তিপূর্ণভাবে থাকার বার্তা দিয়েছেন। বিক্ষোভকারীদের আশ্বস্ত করে মুখ্যমন্ত্রী পশ্চিমবঙ্গে ওয়াকফ আইন কার্যকর না করার কথা জানিয়েছেন।
এদিকে মুর্শিদাবাদের সহিংসতার ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। রাজ্যের চারটি জেলার (মুর্শিদাবাদ, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতা) কিছু অংশে অশান্তির অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শনিবার মামলার শুনানি শেষে বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চ কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে ।
দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী কার্কি জেন-জি আন্দোলনে নিহতদের পরিবারকে ১০ লাখ রুপি করে সহায়তা দেওয়ার নথিতে স্বাক্ষর করেন। একই সঙ্গে নিহতদের ‘শহীদ’ ঘোষণা করেছে সরকার। খবর দ্য হিমালয়ন টাইমস ও এনডিটিভির।
১ দিন আগেপ্রেসিডেন্ট বলেন, "সংবিধান কার্যকর আছে, সংসদীয় ব্যবস্থা কার্যকর এবং ফেডারেল গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র এখনও বিদ্যমান। ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন পরিচালনা করে জনগণের কাছে আরও দক্ষ গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।"
১ দিন আগে