
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে ফ্রান্সের প্যারিসে বৈঠক করেছে ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন। সব পক্ষই দাবি করেছে, বৈঠক সফল হয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে চলমান এই যুদ্ধ বন্ধ করতে যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি ইউরোপও যুক্ত হলো মধ্যস্থতায়। তবে রাশিয়া জানিয়েছে, তারা এই বৈঠককে খুব একটা গুরুত্ব দিতে রাজি না।
জার্মান গণমাধ্যম ডয়েচে ভেলের খবরে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) প্যারিসে তিন দেশের নেতারা বৈঠকে বসেন। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে তাদের স্বাগত জানান খোদ ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ।
গত কয়েক মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্র একক দায়িত্বে রাশিয়া ও ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছিল। যুদ্ধ বন্ধের প্রাথমিক পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছিল। সে প্রক্রিয়ায় ইউরোপের দেশগুলোর কার্যত কোনো ভূমিকা দৃশ্যমান ছিল না। তবে প্যারিস বৈঠকের পর ইউরোপীয় দেশগুলোও এ আলোচনায় যোগ দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ফ্রান্সের পক্ষ এখন পর্যন্ত বৃহস্পতিবারের বৈঠক নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে সূত্র জানিয়েছে, বৈঠক সফল হয়েছে। আলোচনা সদর্থক হয়েছে। এ দিনের বৈঠকে ঠিক হয়েছে, আগামী সপ্তাহে লন্ডনে আরও একটি বৈঠক হবে। সেখানে ফ্রান্স, ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধিরা থাকবেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ফরাসি কর্মকর্তা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা আলোচনায় যোগ দিতে রাজি হয়েছেন এবং এভাবে আলোচনা চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছেন।’
বৈঠক শুরুর আগে ম্যাক্রোঁর অফিসের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের জন্য শান্তিচুক্তি কতটা এগিয়েছে, তা নিয়ে আলোচনা করতেই এই বৈঠকের আয়োজন হয়েছে। পরে বৃহস্পতিবার একের পর এক বৈঠক হয়েছে প্রতিনিধিদের মধ্যে। জার্মানি ও যুক্তরাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধিরাও প্যারিসে পৌঁছেছেন।
এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন, দ্রুত ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের ব্যবস্থা করবেন। পরে তিনি ক্রেমলিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা শুরু করেন। অন্যদিকে ইউক্রেনকে সামরিক সাহায্য বন্ধের ঘোষণা দেন। যুক্তরাষ্ট্র একটি শান্তিচুক্তির খসড়াও প্রণয়ন করে। ইউক্রেন তাতে সম্মতি জানালেও সম্প্রতি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, যুদ্ধবিরতির ওই খসড়া তার পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব নয়।
এ পরিস্থিতিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি দাবি করেছেন, প্যারিসে যারা বৈঠক করছেন, তারা ক্রেমলিনের ওপর আরও চাপ তৈরি করুক। তিনি বলেন, ‘রাশিয়া প্রতিদিন, প্রতিরাত আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের উচিত হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ চাপের সামনে ফেলা। তাহলেই এই যুদ্ধের অবসান সম্ভব। শান্তিচুক্তি তৈরি হওয়া সম্ভব।’
অন্যদিকে প্যারিস বৈঠক নিয়ে বৃহস্পতিবারই ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেন, এই বৈঠককে তারা বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন না। কারণ তারা মনে করেন, ইউরোপের নেতারা চান না যে যুদ্ধ বন্ধ হোক।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে ফ্রান্সের প্যারিসে বৈঠক করেছে ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন। সব পক্ষই দাবি করেছে, বৈঠক সফল হয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে চলমান এই যুদ্ধ বন্ধ করতে যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি ইউরোপও যুক্ত হলো মধ্যস্থতায়। তবে রাশিয়া জানিয়েছে, তারা এই বৈঠককে খুব একটা গুরুত্ব দিতে রাজি না।
জার্মান গণমাধ্যম ডয়েচে ভেলের খবরে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) প্যারিসে তিন দেশের নেতারা বৈঠকে বসেন। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে তাদের স্বাগত জানান খোদ ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ।
গত কয়েক মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্র একক দায়িত্বে রাশিয়া ও ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছিল। যুদ্ধ বন্ধের প্রাথমিক পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছিল। সে প্রক্রিয়ায় ইউরোপের দেশগুলোর কার্যত কোনো ভূমিকা দৃশ্যমান ছিল না। তবে প্যারিস বৈঠকের পর ইউরোপীয় দেশগুলোও এ আলোচনায় যোগ দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ফ্রান্সের পক্ষ এখন পর্যন্ত বৃহস্পতিবারের বৈঠক নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে সূত্র জানিয়েছে, বৈঠক সফল হয়েছে। আলোচনা সদর্থক হয়েছে। এ দিনের বৈঠকে ঠিক হয়েছে, আগামী সপ্তাহে লন্ডনে আরও একটি বৈঠক হবে। সেখানে ফ্রান্স, ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধিরা থাকবেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ফরাসি কর্মকর্তা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা আলোচনায় যোগ দিতে রাজি হয়েছেন এবং এভাবে আলোচনা চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছেন।’
বৈঠক শুরুর আগে ম্যাক্রোঁর অফিসের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের জন্য শান্তিচুক্তি কতটা এগিয়েছে, তা নিয়ে আলোচনা করতেই এই বৈঠকের আয়োজন হয়েছে। পরে বৃহস্পতিবার একের পর এক বৈঠক হয়েছে প্রতিনিধিদের মধ্যে। জার্মানি ও যুক্তরাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধিরাও প্যারিসে পৌঁছেছেন।
এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন, দ্রুত ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের ব্যবস্থা করবেন। পরে তিনি ক্রেমলিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা শুরু করেন। অন্যদিকে ইউক্রেনকে সামরিক সাহায্য বন্ধের ঘোষণা দেন। যুক্তরাষ্ট্র একটি শান্তিচুক্তির খসড়াও প্রণয়ন করে। ইউক্রেন তাতে সম্মতি জানালেও সম্প্রতি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, যুদ্ধবিরতির ওই খসড়া তার পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব নয়।
এ পরিস্থিতিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি দাবি করেছেন, প্যারিসে যারা বৈঠক করছেন, তারা ক্রেমলিনের ওপর আরও চাপ তৈরি করুক। তিনি বলেন, ‘রাশিয়া প্রতিদিন, প্রতিরাত আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের উচিত হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ চাপের সামনে ফেলা। তাহলেই এই যুদ্ধের অবসান সম্ভব। শান্তিচুক্তি তৈরি হওয়া সম্ভব।’
অন্যদিকে প্যারিস বৈঠক নিয়ে বৃহস্পতিবারই ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেন, এই বৈঠককে তারা বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন না। কারণ তারা মনে করেন, ইউরোপের নেতারা চান না যে যুদ্ধ বন্ধ হোক।

টিআরটি ওয়ার্ল্ডের বরাতে জানা যায়, ইসরায়েলি ট্যাংক ও ড্রোন থেকে চালানো এই লাগাতার হামলা বারবার যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে লঙ্ঘন করছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের নৌ বাহিনীর একজন শীর্ষ কর্মকর্তা ভেনেজুয়েলার সন্দেহভাজন মাদকবাহী নৌ যানে দ্বিতীয় দফায় হামলার নির্দেশ দিয়েছিলেন। হোয়াইট হাউজ এ তথ্য নিশ্চিত করে জানিয়েছে, এ নির্দেশ ওই কমান্ডার আইনের মধ্যে থেকেই দিয়েছিলেন।
১ দিন আগে
দূতাবাস জানায়, অভিবাসন–সংক্রান্ত প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়ার বিনিময়ে সুবিধা নেওয়া বা দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এ ধরনের অনৈতিক প্রভাব বিস্তার সুইডেনের মানবিক, ন্যায়ভিত্তিক ও স্বচ্ছ অভিবাসন ব্যবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
২ দিন আগে
ইমরানের খোঁজ দেওয়ার দাবিতে তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) রাওয়ালপিন্ডিতে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে। তাদের এ বিক্ষোভ ঠেকাতে সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করে সব ধরনের সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
২ দিন আগে